দেশে বিয়ের নামে এসব কি হয় ? কাজী সাহেব এবং বেগানা পুরুষ মেয়ের পর্দার বিধান লঙ্ঘন করে কেন ?
Автор: UNITY IN BELIEF
Загружено: 2024-08-08
Просмотров: 7
Описание:
প্রিয় নবী মুহাম্মদ ﷺ যাকে সালাত চোর বলে ছিলেন তাকে দেখুন‼️
ফিকহে হানাফিতে হাদিস বিরোধী ফতোয়া 💔
হানাফী মাযহাব মতে "কোন ব্যক্তি রুকু' থেকে মাথা উঠানোর পর সোজা হয়ে না দাড়িয়ে (মাথা ঝুঁকে রেখে) সিজদায় চলে যাওয়া" জায়িয (permissible)
252 - فِيمَن صَار من الرُّكُوع إِلَى السُّجُود
(( قَالَ أَبُو حنيفَة وَمُحَمّد يُجزئهُ ))
وَقَالَ الْأَوْزَاعِيّ وَالشَّافِعِيّ إِذا لم يرفع رَأسه من الرُّكُوع لم يعْتد بِتِلْكَ الرَّكْعَة حَتَّى يقوم فيعتدل صلبه قَائِما
وروى سُفْيَان الثَّوْريّ عَن الْأَعْمَش عَن عمَارَة بن عُمَيْر عَن أبي معمر عَن أبي مَسْعُود الْأنْصَارِيّ عَن النَّبِي صلى الله عَلَيْهِ وَسلم
لَا تجزىء صَلَاة لَا يُقيم فِيهَا الرجل صلبه إِذا رفع رَأسه من الرُّكُوع وَالسُّجُود.
(মুখতাসার ইখতিলাফুল 'উলামা, ক্রমিক নংঃ ২৫২; বাবঃ فِيمَن صَار من الرُّكُوع إِلَى السُّجُود)
.
অথচ আমরা জানি, “রুকু'-সিজদার ক্ষেত্রে পিঠ সোজা না করলে সলাত যথেষ্ঠ নয়।”
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন
হে মুসলিম সমাজ!
যে ব্যক্তি রুকূ‘ ও সাজদাহয় তার পিঠ সোজা করে না তার সলাত হয় না 💔
📚 সুনানে ইবনে মাজাহ: ৮৭১
মিশকাতুল মাসাবিহ: ৯০৪
সুনানে আন-নাসায়ী: ১০২৭, ১১১১
আবু দাউদ ৮৫৫
তিরমিজি ২৬৫
ইবনে মাজাহঃ ৮৭০,
আহমাদ ১৫৮৪৮,
সহীহ আত্ তারগীব ৫২৭।
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস।
একদা এক ব্যক্তিকে ত্রুটিপূর্ণভাবে সলাত আদায় করতে দেখলে রাসূলুল্লাহ ﷺ তাকে তিনবার পুনরায় সলাত আদায় করতে বলেন। ধীর-স্থিরতার সাথে রুকু' করতে বলেন, রুকু' হতে উঠে সোজা হয়ে দাড়াতে বলেন, ধীর-স্থিরতার সহিত সিজদাহ আদায় করতে বলেন।
📚 বুখারীঃ ৭৫৭, ৭৯৩, ৬২৫১, ৬৬৬৭
মুসলিমঃ ৭৭১
নাসায়ীঃ ৮৮৪
তিরমিজিঃ ৩০২, ৩০৩
ইবনে মাজাহঃ ১০৬০
আল লুলু ওয়াল মারজানঃ ২২৪
মিশকাতঃ ৭৯০
রাসূলুল্লাহ ﷺ "সামি'আল্লাহু লিমান হামিদাহ" বলার পর দীর্ঘক্ষণ দাড়িয়ে থাকতেন, এমন মনে হতো তিনি ভুলে গেছেন (সিজদার কথা)।
📚 আবূ দাউদঃ ৮৫৩
.
আল্লাহর রাসুল ﷺ কাদেরকে সলাত চোর বা নিকৃষ্ট চোর বললেন❓
রসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ
চুরি হিসেবে সবচেয়ে বড় চোর হল ঐ ব্যক্তি যে সলাতে (আরকানের) চুরি করল।
সহাবীগণ আরয করলেন, হে আল্লাহর রসূল! সলাতের চুরি কিভাবে হয়?
নাবী (ﷺ) বললেন, সলাতের চুরি হল রুকূ’-সাজদাহ্ পূর্ণ না করা।
📚 মিশকাতুল মাসাবিহঃ ৮৮৫
আহমাদ ২২১৩৬,
সহীহ আত্ তারগীব ৫২৪।
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
রসূলুল্লাহ (ﷺ) সহাবায়ে কিরামকে উদ্দেশ্য করে বললেন, মদ্যপায়ী, ব্যভিচারী ও চোরের ব্যাপারে তোমাদের কি ধারণা?
নাবী (ﷺ) – এর এ প্রশ্নটি এসব অপরাধের শাস্তি বিধানের আয়াত নাযিল হবার আগের। সহাবীগণ আরয করলেন, এ ব্যাপারে আল্লাহ ও আল্লাহর রসূলই ভাল জানেন।
নাবী (ﷺ) উত্তর দিলেন, গুনাহ কাবীরাহ, এর সাজাও আছে।
আর নিকৃষ্টতম চুরি হল যা মানুষ তার সলাতে করে থাকে।
সহাবীগণ আরয করলেন, হে আল্লাহর রসূল! মানুষ তার সলাতে কিভাবে চুরি করে থাকে? রসূল (ﷺ) বললেন,
মানুষ রুকূ’- সাজদাহ্ পূর্ণভাবে আদায় না করে (এ চুরি করে থাকে)।
📚 মিশকাতুল মাসাবিহঃ ৮৮৬
সহীহ আত্ তারগীব ৫৩৪।
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
প্রিয় নবিজী ﷺ বলেনঃ
‘তোমরা আমাকে যেভাবে সলাত আদায় করতে দেখো ঠিক সেভাবে সলাত আদায় করো।‘
📚 বুলুগুল মারামঃ ৩২৭
বুখারীঃ ৬৩১, ৬৭৭, ৭২৪৬
মিশকাতঃ ৬৮৩
আদাবুল মুফরাদঃ ২১২
রসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন,
‘নিশ্চয় (কিছু) লোক এমন সলাতও পড়ে যার বিনিময়ে তার জন্য কেবল সলাতের এক দশমাংশ, নবমাংশ, অষ্টমাংশ, সপ্তমাংশ, ষষ্ঠাংশ, পঞ্চমাংশ, চতুর্থাংশ, তৃতীয়াংশ বা অর্ধাংশ লিখিত হয়।‘
(দাউদঃ ৭৯৬,
নাসায়ী)
রসূল (ﷺ) বলেন,
‘তোমরা রুকু এবং সেজদা পরিপূর্ণভাবে আদায় করো। সেই আল্লাহর শপথ যার হাতে আমার জীবন রয়েছে! যখন তোমরা রুকু ও সেজদা করো তখন আমি তোমাদেরকে পিছন থেকে দেখে থাকি।‘
(বুখারী ও মুসলিম)
রসূল (ﷺ) এক ব্যক্তিকে সলাত আদায় করার সময় দেখতে পেলেন, সে তার রুকু পূর্ণভাবে আদায় করছে না এবং সেজদায় মোরগের মতো ঠোকর দিচ্ছে। এটা দেখে রসূল (ﷺ) বলেছেন- ‘যদি এই ব্যক্তি তার এই অবস্থায় মারা যায় তবে সে মুহাম্মাদ (ﷺ) এর দ্বীনের উপর মারা যাবে না‼️
কাক যেমন রক্তের মধ্যে ঠোকর দিয়ে থাকে, সে ও তেমনি তার সলাতে ঠোকর দিচ্ছে। যে ব্যক্তি পূর্ণভাবে রুকু করে না এবং সেজদায় ঠোকর দেয় তার দৃষ্টান্ত হচ্ছে ঐ ক্ষুধার্তের ন্যায় যে একটি অথবা দু’টি খেজুর খায় কিন্তু তাতে মোটেও তার ক্ষুধা নিবারণ হয় না।‘
( আবু ইয়ালা নিজ মুসনাদে, আজুররী আরবাইন গ্রন্থে, বায়হাকী ও তাবারানী, ইবনে আসাকির হাসান সনদে।)
‘রাসূল (ﷺ) তিনটি বিষয়ে নিষেধ করেছেন:
(১) সলাতের মধ্যে কাকের মত ঠোকর দিতে!
(২) চতুষ্পদ জন্তুর মত হাত বিছিয়ে দিতে!
(৩) সলাত আদায়ের জন্য নির্দিষ্ট স্থান নির্ধারণ করতে যেমন উট তার স্থান নির্ধারণ করে’।
.
📚 মিশকাতঃ ৯০২
নাসায়ীঃ ১১১২
ইবনে মাজাহ: ১৪২৯;
আবূদাঊদ: ৮৬২
হাদিসের মান: সহিহ
‘প্রিয় নবী ﷺ বলেছেনঃ
কোন ব্যক্তি যে পর্যন্ত রুকূ ও সাজদাতে তার পিঠ স্থিরভাবে সোজা না করে তার সলাত হবে না‼️
📚 মিশকাতুল মাসাবিহঃ ৮৭৮
নাসায়ীঃ ১০২৭
আবু দাউদঃ ৮৫৫
তিরমিজিঃ ২৬৫
ইবনে মাজাহঃ ৮৭০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
আর মহান আল্লাহ বলেনঃ
অতএব সেই সালাত আদায়কারীদের জন্য দুর্ভোগ
যারা নিজেদের সালাতে অমনোযোগী,
যারা লোক দেখানোর জন্য তা করে,
📗 ১০৭, আল মাউনঃ ৪, ৫, ৬
তিনি আরও বলেনঃ
অথবা তার চেয়ে বাড়াও, আর ধীরে ধীরে সুস্পষ্টভাবে কুরআন পাঠ কর।
📗 ৭৩, আল মুযযাম্মিলঃ ৪
মু’মিনরা সফলকাম হয়ে গেছে।
যারা নিজেদের সালাতে বিনয় নম্রতা অবলম্বন করে।
📗 ২৩ আল মুমিনুনঃ ১
💠 অনেক মুসল্লীদের দেখা যায় রুকু' থেকে মাথা উঠানোর পর "ঠিকঠাকভাবে সোজা না হয়ে দাড়িয়েই" সিজদায় চলে যায়, বিশেষ করে হানাফীদের।
এক্ষেত্রে কি তারা হাদিসের অনুসরণ বাদ দিয়ে হানাফী মাযহাবের একান্ত অনুসারীর পরিচয় দেয়❓
.
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: