দেখুন মহানবী (সঃ) এর ৫টি বিস্ময়কর মুজেজা || বিশ্বনবীর মোজেজা কি ও কেমন তা জেনে নিন || দ্বীনের পথে

Описание: আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) এর এমন সব মোজেজা ছিল যা অন্য নবী রাসূলদের মোজেজা থেকে আলাদা। বিশ্বনবীর মোজেজা হচ্ছে আল্লাহ কর্তৃক প্রদত্ত। অন্যান্য নবী রাসূলদের মোজেজাগুলো তাদের সময়েই বা তাদের জামানাতেই শেষ হয়ে গিয়েছে কিন্তু রাসুলের মোজেজা অর্থাৎ মহানবীর মোজেজা কিয়ামতের আগে পর্যন্ত বিদ্যমান থাকবে। নবীজীর মোজেজা এর মধ্যে সবচেয়ে বড় মোজেজা হচ্ছে কোরআন। পবিত্র কোরআন আল্লাহ্‌র পক্ষ হতে প্রেরিত। কোরআনের সূরা হিজরের মধ্যে আল্লাহ্‌ তাআলা বলেন, আমি কোরআন নাযিল করেছি এবং আমিই এর হেফাজতকারি।
আল্লাহ্‌র মোজেজা হচ্ছে সবচেয়ে ঊর্ধ্বে। আল্লাহ্‌ তাআলা কাফেরদের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন যে যদি তোমরা পারো তাহলে কোরআনের অনুরূপ একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এসো। আর যদি তোমরা না পারো এবং এটা তোমরা কখনই করতে পারবেনা তাহলে সেই আগুনের জ্বলার জন্য প্রস্তুত থেকো যার জ্বালানি হবে মানুষ ও পাথর, যা তৈরি করা হয়েছে কাফেরদের জন্য। মূলত কোরআনের মোজেজা সম্পর্কে বলতে গেলে কথার শেষ হবেনা। পুরো বিশ্বের একমাত্র নির্ভুল কিতাব হচ্ছে এই আল কোরআন। পুরো দুনিয়ার মধ্যে কোরআন মাজিদ এমন একটি কিতাব যাতে কোন সন্দেহ নেই।
নবীজির চরিত্র ছিল দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ চরিত্র। মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) এর চরিত্রও একটি মোজেজা। কারণ তার মতো মহান চরিত্রের মানব না দুনিয়াতে পূর্বে ছিল আর না কখনও দুনিয়াতে কেউ আসবে। আমাদের রাসুল মুহাম্মাদ (সঃ) ছিলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী।
হযরত ঈসা আঃ এর মোজেজা ছিল মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করা। একটি বর্ণনা থেকে জানা যায় মহানবী (সঃ) ও খেজুর গাছের একটি বিশেষ মোজেজা যেটি ভিডিওতে উল্লেখ করা হয়েছে। মুলত পূর্ববর্তী নবী রাসূলদের যেসব অলৌকিক ক্ষমতা ছিল বা মুজেজা ছিল তার সমন্বয় হচ্ছে নবীজির মোজেজা। নবীজির জীবনের অলৌকিক ঘটনাগুলো থেকেও আমরা বহু শিক্ষা লাভ করে থাকি।