নড়াইলের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন স্থান।। নড়াইলের জমিদার বাড়ি ও জমিদার বাড়ি বাঁধা ঘাট।
Автор: CHARULATA PRODUCTION
Загружено: 2023-03-24
Просмотров: 670
Описание: নড়াইল জমিদার বংশের পথচলা শুরু হয় ১৭৯১ সালে রূপরাম রায়ের হাত ধরে। যা তখন ছিল নাটোরের রানী ভবানীর জমিদারীর আওতায় একটি তালুকি বা তালুকদার। তবে রূপরাম রায়ের ছেলে কালী শঙ্কর রায় মূলত তালুকদার থেকে স্বতন্ত্রভাবে জমিদারী শুরু করেন। তাই তাকেই এই জমিদার বংশের মূল প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে ধরা হয়। জমিদার কালী শঙ্কর রায় ও তার পিতা রূপরাম রায় দুইজনই নাটোর রাজ সরকারের কর্মচারী ছিলেন। ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর লর্ড কর্নওয়ালিশ যখন ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রথা চালু করেন এবং যার পরিপ্রেক্ষিতে নাটোরের রানী ভবানীর জমিদারীর অনেক খাজনা বাকী থাকায় তা নীলামে বিক্রি হতে থাকে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে নাটোরের রানী ভবানীর কর্মচারী কালী শঙ্কর রায় নীলামে বিক্রীত জমিদারী ক্রয় করতে থাকেন। আর এরই ধারাবাহিকতায় তিনি স্বতন্ত্রভাবে নড়াইল এলাকায় তার জমিদারীর সদরদপ্তর করে জমিদারী পরিচালনা করতে থাকেন। পরবর্তীতে জমিদার কালী শঙ্করের নাতীরা নীল চাষের ব্যবসা করে আরো বেশি ধন-সম্পদের মালিক হন। এই জমিদার বংশধররা একের পর এক শিক্ষা ও এলাকায় উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে বিশাল ভূমিকা পালন করেন। আর এইভাবে এই জমিদারীর শেষ সময় চলে আসে ১৯৪৭ সালের দেশ ভাগের মধ্য দিয়ে। জমিদার বংশধররা তখন সবাই কলকাতা চলে যান। পরে আবশ্যক জমিদার বংশের কয়েকজন জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত হওয়ার আগে ১৯৫০ ও ১৯৫২ সালে এসেছিলেন। এরপর আবার চলে যান। আর ঐসময় থেকেই এই জমিদার বংশের ইতি ঘটে এবং জমিদার বাড়িটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। নড়াইল জমিদার বাড়ি বাঁধা ঘাট নড়াইল শহর থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে ভিক্টোরিয়া কলেজ সংলগ্ন চিত্রা নদীর পাড়ে ঐতিহ্যবাহী নড়াইল বাঁধা ঘাট (Narail Badha Ghat) বা বাঁধানো ঘাট অবস্থিত। ভারতের গঙ্গা নদীর তীরে একই আদলে আরও একটি ঘাট নির্মাণ করা হয়েছে। নৌপরিবহন ও নদীর তীরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের জন্য নড়াইলের জমিদার এই বাঁধা ঘাট নির্মাণ করেন। স্থানীয়দের কাছে এটি রাজবাড়ী ঘাট হিসেবে পরিচিত। গ্রীক স্থাপত্য রীতিতে ডোরিক কলামের উপর নির্মিত ছাউনিটি বাঁধা ঘাঁটের মূল আকর্ষণ। ঘাটের পাশে আছে জমিদারের বাসভবন। বর্তমানে জেলার স্থানীয় বাসীন্দারা বিকেলের অবসর সময় কাটাতে বাঁধা ঘাট ঘুরতে আসেন। কিভাবে যাবেন ঢাকা থেকে বাসে চড়ে পাটুরিয়া কিংবা মাওয়া হয়ে নড়াইল জেলায় যাওয়া যায়। ঢাকার গাবতলী, সায়েদাবাদ, নবিনগর ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে ঈগল পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ ও এ কে ট্রাভেলস এর বাসে করে নড়াইল যেতে জনপ্রতি ৪৫০-৫০০ টাকা ভাড়া লাগবে। নড়াইল জেলা শহর পৌঁছে স্থানীয় যানবাহনে বাঁধা ঘাট যেতে পারবেন। কোথায় থাকবেন নড়াইলে রাতে থাকার আবাসিক হোটেলের মধ্যে ডলফিন, সম্রাট, মর্ডান, অরুনিমা রিসোর্ট ও চিত্রা রিসোর্ট উল্লেখযোগ্য। কোথায় খাবেন নড়াইল শহরের জিরো পয়েন্ট ও লোহাগড়ায় ভাল কিছু খাওয়ার হোটেল ও রেস্টুরেন্ট আছে। নড়াইল জেলার দর্শনীয় স্থান নড়াইলের অন্যান্য দর্শনীয় স্থানের মধ্যে স্বপ্নবীথি পিকনিক স্পট, চিত্রা রিসোর্ট, এস এম সুলতানের বারী, নিরিবিলি পিকনিক স্পট ও অরুণিমা ইকো পার্ক অন্যতম।#Narail, #narail badhagat, #jomidar bari narail
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: