দারিদ্রতার ফাঁদে আটকেছেন রাজধানীর ভাসমান যৌনকর্মীরা। পরবর্তী প্রজন্মকে আনতে চান না এই পেশায়।
Автор: Shadman Sakif
Загружено: 2024-12-20
Просмотров: 213
Описание:
এটা শুধু রাজধানীর মুগদা এলাকার বাসিন্দা সাথীর একার গল্প নয়। সেক্স ওয়ার্কার্স নেটওয়ার্কের তথ্যমতে সারাদেশে সাথীর মতো ভাসমান যৌনকর্মী আছেন প্রায় ১ লাখ ২ হাজার জন।
বর্তমানে ঢাকায় এর সঠিক হিসাব জানা না গেলেও সেভ দ্য চিলড্রেনের ২০১৫-২০১৬ সালের এক পরিসংখ্যান জানিয়েছিল, তখন ঢাকায় মোট নারী যৌনকর্মীর সংখ্যা ছিলো ১৯ হাজার ২৯৪ জন। এদের মাঝে ভাসমান নারী যৌনকর্মীই ছিলো ৮ হাজার ২৩৮ জন, যা মোট সংখ্যার প্রায় ৪৩ ভাগ।
যৌনকর্মীরা বাংলাদেশের অন্যতম দরিদ্র একটি জনগোষ্ঠী। এর বড় কারণ, এটি এমন একটি পেশা যাতে একজন যৌনকর্মীর বয়স যতই বাড়ে তার ভবিষ্যত ততই অনিশ্চিত হয়।
ইচ্ছা না থাকলেও দারিদ্রতার এই ফাঁদে আটকেছেন সারার মতো প্রায় সকল যৌনকর্মীই। হয়তো কেউ এসেছেন অর্থকষ্টে, আর কেউবা বিক্রি হয়েছেন নিজের পরিবারের কারও দ্বারাই।
আরেকটি বড় চিন্তার বিষয় হচ্ছে তাদের এই কর্মপরিবেশে সবচাইতে ঝুঁকির মুখে থাকে তাদের সন্তানরা। তবে আমাদের গল্পের সাথী এখন থেকেই ভাবছেন তার ৯ বছর বয়সী মেয়ের ভবিষ্যতের কথা। বলছেন, তিনি চান না তার সন্তানও তার মত এই পেশায় আসুক।
তাই তিনি তার মেয়েকে স্কুলে পড়াচ্ছেন, রাখছেন স্থানীয় এনজিওভিত্তিক এক ডে কেয়ার সেন্টারে। সাথে নিজেও শিখছেন সেলাইয়ের কাজ, যাতে তিনি পরবর্তীতে করতে পারেন ভিন্ন পেশার কাজ।
বেশ কয়েক বছর ধরেই সারা আর সাথীর মতো যৌনকর্মীদের নিয়ে কাজ করছে কল্যাণময়ী নারী সংঘ। আমাদের কথা হয়েছে ২০২০ সালে বিবিসির সেরা ১০০ নারীর তালিকায় থাকা সংগঠনটির প্রধান রিনার সাথে। এসময় তিনি যৌনকর্মীদের জীবনমান উন্নয়নে প্রাতিষ্ঠানিক কিছু সীমাবদ্ধতার কথা জানান।
আইনগতভাবে বৈধ হলেও পতিতাবৃত্তি আমাদের সমাজে এখনও জনস্বীকৃত কোন পেশা নয়। তবে তারা আমাদের সমাজেরই একটি অংশ। তাই আমাদের উচিত দূরে না ঠেলে সমাজের অন্য সবার মতোই তাদের আর্থ সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে সহযোগিতা করা।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: