দুদকের ২ মামলায় আড়াই কোটি মানুষের ১০ বছরের জেল

Описание: ডেসটিনি বিনিয়োগকারিরা কোনো কমিটি চায় না,তারা রফিকুল আমিনের মুক্তি চায়।
দুদকের মামলার কারনে বিনিয়োগকারিরা ক্ষতিগ্রস্থ।
আমরা ডেসটিনির প্রায় সাড়ে ৮ লক্ষ বিনিয়োগকারীর ডেসটিনিতে বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল মাত্র ২৮০০/- কোটি টাকা আর এই সাড়ে ৮ লক্ষ বিনিয়োগকারীর অর্থে ক্রয়কৃত ডেসটিনির বর্তমান সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১৩,০০০/- কোটি টাকার উপরে। তাহলে কেন বলা হচ্ছে ডেসটিনির শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দ আমাদের বিনিয়োগকৃত অর্থ বিদেশে পাচার করেছে, তাই ডেসটিনির শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দের বিরূদ্ধে মানি লন্ডারিং এর মামলা করে বিনা বিচারে ডেসটিনির এমডি জনাব রফিকুল আমিনকে বিনা বিচারে প্রায় সাড়ে ১০ বছর বন্দী রেখে ডেসটিনিকেও বন্ধ করে রাখা হয়েছে। আমাদেরকে ডেসটিনি থেকে প্রায় সাড়ে ১০বছর কর্মহীন করে রাখার জন্য আমরা সাড়ে ৮ লক্ষ ডেসটিনিতে বিনিয়োগকারীগণ ষড়যন্ত্রকারীদের বিচার চাই। আর ডেসটিনিতে আমার পরিবার সহ আমার বিনিয়োগ ছিল প্রায় কোটি টাকা যা বিদেশে রক্ত মাংস পানি করে আয়ের বৈদেশিক রেমিটেন্স। সরকার বাহাদুরের কাছেও আমার প্রশ্ন আমরা রক্ত মাংস পানি করে বৈদেশিক রেমিটেম্স দেশে এনে উদ্যোক্তা হয়ে মানুষকে চাকুরীর ব্যবস্থা করাও কি আমাদের অপরাধ, যার কারণে অপরজনের চাকুরী ছিনিয়ে নিয়ে দুদক উদ্যোক্তাদেরকেও বেকার করে রাখবে? এ কোন আজব দেশে আমাদের বসবাস। আমি সরকার বাহাদুরের কাছে আরও একটি প্রশ্ন রাখছি ডেসটিনি যদি আমাদের সাথে প্রতারণা করে থাকে তাহলে আমি কেন আমেরিকার নাগরিকত্বের ভিসা পেয়েও পুণরায় আমেরিকায় না যেয়ে ডেসটিনির মুক্তির জন্য কাজ করছি? তাই সরকার ও মহামান্য আদালতের কাছে অনুরোধ করবো যত দ্রুত সম্ভব ডেসটিনি ও শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দকে মুক্তি দিয়ে আমাদেরকে ডেসটিনিতে কাজের অধিকার ফিরিয়ে দিয়ে দেশে নতুন করে আরও উদ্যোক্তা তৈরীতে সহযোগীতা করুন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে আমরা ডেসটিনির ৪৫লক্ষ ক্রেতা পরিবেশক ও বিনিয়োগকারীগণের প্রশ্ন আপনি বলেছেন দুর্নীতি করতে ক্ষমতায় আসেননি আপনি ক্ষমতায় এসেছেন বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য গড়তে, অথচ আপনার কথার সাথে সুর মিলিয়ে বলছি কানাডার নাগরিকত্ব থাকা অবস্থায়ও ডেসটিনির এমডি জনাব রফিকুল আমিন দেশে এসে বেকারমুক্ত ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন এইটি কি উনাদের অপরাধ ? যার কারণে মিথ্যা অভিযোগে গত সাড়ে ১০বছর উনাদেরকে বিনা বিচারে কারাভোগ করতে হচ্ছে?