ডক্টর হেলমুট গ্রস,একজন প্রখ্যাত জার্মান জৈব-রসায়নবিদ । MUST WATCH । তিনি ছিলেন কেবলই যুক্তির পূজারী

Описание: তিনি ছিলেন কেবলই যুক্তির পূজারী। ডক্টর হেলমুট গ্রস, একজন প্রখ্যাত জার্মান জৈব-রসায়নবিদ, শুধু ল্যাবরেটরির প্রমাণেই বিশ্বাস করতেন।

তাঁর গবেষণার বিষয় ছিল মানুষের ত্বক ও ব্যথা। তিনি এক জটিল বৈজ্ঞানিক সত্য জানতেন: ত্বক যদি পুরোপুরি পুড়ে যায় (Third-degree burn), তবে রোগী আর ব্যথা অনুভব করে না। কারণ, ব্যথার স্নায়ুগুলো (Pain Receptors) ত্বকের সাথেই ধ্বংস হয়ে যায়। রিসেপ্টর নেই, ব্যথাও নেই।

একজন কট্টর সংশয়বাদী হিসেবে, ধর্ম ছিল তার কাছে অবৈজ্ঞানিক আবেগ মাত্র।

কিন্তু একদিন, তার এক মুসলিম ছাত্র তাকে ১৪০০ বছরের পুরনো একটি কিতাব (কোরআন) দেখায়। তিনি একটিমাত্র আয়াত পড়লেন, যা তার চিন্তার জগতকে স্তব্ধ করে দেয়।

সেটি ছিল সূরা আন-নিসা, আয়াত ৫৬। সেখানে জাহান্নামের শাস্তির বর্ণনায় বলা হয়েছে:

"যখনই তাদের চামড়াগুলো পুড়ে যাবে, আমি তা পাল্টে দেবো অন্য চামড়া দিয়ে, যাতে তারা আযাব আস্বাদন করতে পারে।"

ডক্টর গ্রস বাকরুদ্ধ হয়ে গেলেন! ১৪০০ বছর আগে মরুভূমির বুকে নাযিল হওয়া একটি কিতাব কীভাবে জানলো এই গভীর মেডিকেল সায়েন্স? কীভাবে কোরআন জানলো যে ব্যথার অনুভূতি ত্বকে থাকে? এবং চামড়া পুড়ে গেলে যে ব্যথার অনুভূতিও শেষ হয়ে যায়, তাই শাস্তি অব্যাহত রাখতে নতুন চামড়া প্রয়োজন?

এটি এক জার্মান বিজ্ঞানীর অবিশ্বাস্য সত্য গল্প। দেখুন কীভাবে কোরআনের একটি আয়াত তার সমস্ত সংশয়বাদ চূর্ণ করে তাকে হেদায়েতের পরম সত্যের পথে নিয়ে এলো।

🔔 এমন আরও বিস্ময়কর ও শিক্ষণীয় গল্পের জন্য সাবস্ক্রাইব করুন। 👍 গল্পটি আপনাকে নাড়া দিলে লাইক দিন। 💬 কোরআনের কোন বৈজ্ঞানিক নিদর্শন আপনাকে সবচেয়ে বেশি অবাক করে? কমেন্টে জানান।

#কোরআনেরমোজেজা #বিজ্ঞানওকোরআন #সত্যঘটনা #জার্মানবিজ্ঞানী #ইসলামগ্রহণ #হেদায়েত #সূরানিসা #ইসলামিকগল্প #অনুপ্রেরণামূলকগল্প #বিজ্ঞান