সঠিক নিয়মে রেণু ছাড়ার পুকুর প্রস্তুত করার নিয়ম | পুকুরে রেণু পোনা ছেড়ে সফলতা পাওয়ার চাবিকাঠি
Автор: মাহিরা মৎস্য হ্যাচারি-Fish Tech BD
Загружено: 2021-03-07
Просмотров: 2818
Описание:
যেকোনো ধরনের মাছের রেণু ও পোনা ক্রয় করতে যোগাযোগ করুন
মাহিরা মৎস্য হ্যাচারী এন্ড নার্সারি
মোবাইল নাম্বার:-01306496369
ময়মনসিংহ ত্রিশাল ধলা
প্রোপাইটর:- মোঃ মুর্শিদ আলম
কৈ মাছ চাষের সুবিধা
যে কোন ধরণের চৌবাচ্চা, জলাশয় এমনকি খাঁচায়ও চাষ করা যায়।
এরা খুব দ্রুত বাড়ে, সাধারণত চার মাসে বাজারজাত উপযোগি হয়।
শ্বাস প্রশ্বাসের জন্য কই মাছের বাড়তি অঙ্গ থাকায় তাজা অবস্থায় মাছ বিক্রয় করা সম্ভব। পুষ্টিগুন অনেক বেশি, সুস্বাদু তাই বাজার মূল্য অনেক বেশি। বিরূপ পরিবেশেও বেঁচে থাকতে সক্ষম এবং মৃত্যুর হার খুবই কম।
অধিক ঘনত্বে চাষ করা যায়।
রোগবালাই নেই বললেই চলে।
তুলনামূলক অল্প পঁজিতেই চাষ করা সম্ভব।
কই মাছ মূলত কীট-পতঙ্গভূক। একারণে পোকামাকড়, ছোট মাছ, ব্যাঙের পোনা, শামুক, ঝিনুকের মাংস ইত্যাদি সরবরাহ করে এ মাছ চাষ করা যায়।
ভিয়েতনাম কৈ মাছ চাষ করার পদ্ধতি
স্থান নির্বাচন ও পুকুরের বৈশিষ্ট্য* পুকুর রৌদ্র আলোকিত খোলামেলা জায়গায় হাওয়া উত্তম এবং পাড়ে ঝোপ- জঙ্গল থাকলে তা পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। পাড়ে বড় গাছপালা থাকলে সেগুলোর ডালপালা ছেঁটে দিতে হবে এবং দিনে কমপক্ষে ৮ ঘন্টা রৌদ্রালোক পড়া নিশ্চিত করতে হবে।
ব্যবস্থাপনা সুবিধার জন্য পুকুর আয়তকার হতে হবে
পুকুরের আয়তন ২০-৩০ শতাংশের মধ্যে হলে ব্যবস্থাপনা করতে সুবিধা হয়, তবে পুকুরের আয়তন ৫০ শতাংশের বেশি না হওয়াই উত্তম।
পুকুরের গড় গভীরতা ৪.৫-৫.৫ ফুট হলে ভাল হয়, যেখানে বৎসরে ৫-৬ মাস পানি থাকে।
বন্যামুক্ত ও বসতবাড়ীর আশে পাশে।
কৈ মাছ চাষ করার পদ্ধতি
পুকুর প্রস্তুতি প্রথমে পুকুরকে সেচের মাধ্যমে শুকিয়ে ফেলা প্রয়োজন। পুকুর শুকানো সম্ভব না হলে প্রতি শতাংশে প্রতি ফুট গভীরতার জন্য ১৮-২৫ গ্রাম রোটেনন পাউডার দিয়ে সব ধরনের মাছ অপসারণ করা যায়।* পুকুরের তলায় কাদা হওয়ার বেশি সম্ভাবনা থাকলে হালকা করে কিছু বালি (দালান-কোঠা নির্মাণের জন্য যে বালু ব্যবহৃত হয়) ছিটিয়ে দেয়া যেতে পারে। এর ফলে পুকুরের তলায় গ্যাস হবে না, পানি পরিষ্কার এবং পরিবেশ ভাল থাকবে।* রোটেনন প্রয়োগের ২-৩ দিন পর শতাংশ প্রতি ১ কেজি হারে পাথুরে চুন প্রয়োগ করতে হবে। তবে চুন ছাড়াও জিওলাইট (প্রতি শতকে ১ কেজি) পুকুর প্রস্তুতির সময় প্রয়োগ করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি তথা প্রাকৃতিক খাদ্যে বৃদ্ধির জন্য সার প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। পুকুর প্রস্তুতির শেষ ধাপে সার প্রয়োগ করা হয়। চুন প্রয়োগের ৪-৫ দিন পর শতকে ৮০ গ্রাম ইউরিয়া এবং ৪০ গ্রাম টিএসপি সার প্রয়োগ করা হয়।
পুকুরে বেষ্টনি প্রদান ও পোনা মজুদ* কই মাছ অতিরিক্ত শ্বসন অঙ্গ দিয়ে বাতাস থেকে অক্সিজেন নিয়ে পানির উপরে দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকতে পারে। বৃষ্টির সময় এরা কানকুয়া ব্যবহার করে দ্রুত চলতে পারে। সেজন্য পুকুর পাড় অবশ্যই নাইলনের ঘন জাল/টিন সীট দ্বারা ঘিরতে হবে।* ছোট ফাঁসযুক্ত জাল/টিন সীট দ্বারা পুকুরটি ঘেরার পর প্রতি শতাংশে ১-১.৫ ইঞ্চি মাপের ৩০০-৩২৫টি কই-এর (থাই/ভিয়েতনামি কই) পোনা মজুদ করতে হবে।* একই সাথে ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে নিবিড় কৈ চাষের ক্ষেত্রে শতাংশ প্রতি ৩-৫ টি কাতলা মাছের পোনা ছাড়া যেতে পারে।* কৈ মাছের সাথে শতকে ২০টি মাগুর অথবা ১০টি শিং মজুদ করা যেতে পারে।* পরিবহন জনিত কারণে পোনার শরীরে ক্ষত হতে পারে তাই বালতিতে ১০ লি. পানি নিয়ে এর মধ্যে ২০০ গ্রাম খাবার লবণ অথবা ১ চা চামচ KMnO4 মিশাতে হবে। অতঃপর বালতির উপর একটি ঘন জাল রেখে তার মধ্যে ২০০-৩০০টি পোনা ছাড়তে হবে।* যদি সম্ভব হয় পোনা ছাড়ার সময় থেকে ১০-১২ ঘন্টা পুকুরে হালকা পানির প্রবাহ রাখতে হবে।
খাদ্য ব্যবস্থাপনা* ৩৫% প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার কৈ চাষের জন্য উপযোগী। এদের খাবারে প্রাণীজ প্রোটিন বেশী হওয়া আবশ্যক। তা ছাড়া মাছের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য গ্রোথ প্রোমোটর, ভিটামিন ও এনজাইম খাদ্যের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে।* পোনা মজুদের পরের দিন থেকে মাছকে তার দেহ ওজনের ১৬ ভাগ থেকে আরম্ভ করে দৈনিক খাবার দিয়ে যেতে হবে।* প্রতি ১৫ দিন অন্তর খাদ্য প্রয়োগের হার ১% করে কমাতে হবে।* মাছের ওজন ৫০ গ্রামের উর্ধ্বে উঠলে খাদ্য প্রয়োগের পরিমাণ হবে তার দেহ ওজনের শতকরা ৫ ভাগ।
মাছের রেনু ছাড়ার পুকুর প্রস্তুত করার নিয়ম,পুকুরে মাছ চাষ করার আগে কিভাবে পুকুর প্রস্তুত করতে হয়, পুকুরে চুন দেওয়ার প্রক্রিয়া, পুকুরে কিভাবে সার দিতে হয়,
Related Tag, Abeed Lateef, Koi fish farming, Vietnamese koi fish,
Thanks for watching
Please Subscribe our Channel
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: