গায়েব থেকে অর্থ পাওয়ার আমল (রুজি রোজগারের বরকতের ঋণ পরিশোধ করার পরীক্ষিত আমল)

Описание: গায়েব থেকে অর্থ পাওয়ার আমল (রুজি রোজগারের বরকতের ঋণ পরিশোধ করার পরীক্ষিত আমল)
১)দাস্তে গায়েবের জন্য- মহরমের পহলা তারিখে সাদা কাগজের ওপর জাফরান ও গোলাপ পানি দিয়ে কালি বানিয়ে বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম আরবিতে (بسم اللہ الرحمٰن الرحیم) ১১৩ লিখতে হবে। লিখে দিয়ে ঘরের মধ্যে তাবিজ করে টাঙ্গাতে হবে এতে ঘরেতে প্রচন্ড বরকত হবে ইনশাল্লাহ ঘরেতে খুশালি আসবে ইনশাআল্লাহ সারা বছর বরকতে পরিপূর্ণ থাকবে কোন রকমের অভাব হবেনা রুজি রোজগারের বিভিন্ন পথ খুলবে।
২) পহেলা তারিখে ১১ টা বড় চালের দানা নিয়ে প্রতিটা চালের ওপর এই মুদ্রাটি ১০১ বার করে পড়ে ১১ দিনে ১১ শ'বার সম্পন্ন করতে হবে।

মুদ্রাটি হচ্ছে -"বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ইয়া আলী মওলা শাহবাজ কালান্দার লাল শাহ খোল দে খাজানা, মালকা খাবে তেরে বাল কা তু সখি সুলতান সরবর দে সাদকা রাসুল পাক কি আল কা ।"
মুদ্রাটি ১০১ বার করে একটা চালের উপর একদিন পড়তে হবে এভাবে 11 দিন সম্পূর্ণ করতে হবে। আমল শুরু করার পূর্বে সোয়াসের বরফি, বা বা সোয়াসের কালাকাঁদ কিংবা সোয়াসের গুড়ের পায়েস করে খতম শরীফ করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর নামে হযরত আলী করামুল্লাহ আজ হুর নামে হযরত লাল সাহাবাজ কালান্দার রহমাতুল্লাহ আলাইহির নামে হযরত সুলতান শখি সরোবর রাহমাতুল্লাহ আলাইহির নামে বক্সে দিয়ে নেওয়াজ করে উক্ত ক্ষীর বা মিষ্টি দ্রব্য বাচ্চাদের মধ্যে বিতরণ করে এই আমল শুরু করতে হবে চাল গুলো রেডি করার পর একটা পুটলি তৈরি করতে হবে চামড়ার যেটা হালাল পশুর চামড়া থেকে হয় পল্লী তৈরি করে তার মুখটা দড়ি দিয়ে বাধা হয় এমন ব্যবস্থা করতে হবে।
তাতে ওই চাল গুলি রেখে উপার্জনের টাকা পয়সা ওই থলিতে রাখতে হবে প্রতিদিন এভাবে রাখবেন প্রয়োজনমতো সেখান থেকে বার করে খরচা করবেন খেয়াল রাখতে হবে থলি থেকে পয়সা যেন পুরোপুরি ভাবে শেষ না হয়। এইভাবে ঘরের মধ্যে সেটা রেখে দেবেন এভাবে দেখবেন প্রথম যে ঘরে থলিটি থাকবে সেই ঘরে কোনদিন চুরি হবে না দ্বিতীয়ত সেই ঘরে কখনো আগুন লাগবেনা আর সারা বছর আল্লাহর খাস রহমতে পরিপূর্ণ থাকবেন রুজি রোজগারের কোন অভাব অনটন হবে না ইনশাল্লাহ ঘরের মধ্যে খসহালি শান্তি কায়েম থাকবে ইনশাআল্লাহ।