সরকারি ভাবে মাত্র ৮০ হাজার টাকায় দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার সুযোগ।South Korea jod apply।Minhaz on the go
Автор: Minhaz on the go
Загружено: 2022-05-12
Просмотров: 154
Описание:
বিজ্ঞাপন প্রকাশের পর নির্দিষ্ট দিনে প্রার্থীগণ অনলাইনে বোয়েসেল (www.boesl.org.bd) বা ইপিএস (eps.boesl.org.bd) এর ওয়েব সাইটে গিয়ে নিজের পাসপোর্ট নাম্বার এবং অন্যান্য তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। আবেদন করার জন্য আপনাকে কোন টাকা খরচ করতে হবে না। চাইলে নিজের বা যে কারও কম্পিউটারে বসে নিজের রেজিস্ট্রেশন নিজেই করতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন শেষে আপনাকে কনফার্মেশন ফর্ম দেবে যেটা প্রিন্ট করে রেখে দেবেন।
লটারি এবং কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশনঃ বিগত বছর গুলোতে চাহিদার বিপরীতে অনেক গুন বেশি রেজিস্ট্রেশন হয়েছে। যার কারণে আবেদনকারীদের পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে একটি কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে লটারির মাধ্যমে উচ্চ নাম্বারের ভিত্তিতে সম্ভাব্য নির্বাচিতব্য প্রার্থীর দ্বিগুন সংখ্যককে(সর্বোচ্চ ৮৪০০ জন) উত্তীর্ণ করানো হবে।
যারা পরবর্তীতে EPS-TOPIC CBT পরীক্ষায় চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশনের জন্য নির্বাচিত হবেন বা ভাষা পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। আপনি যদি কোরিয়ান লটারিতে বিজয়ী হন তাহলে পরবর্তীতে আপনাকে EPS-TOPIC CBT পরীক্ষায় রেজিস্ট্রেশনের জন্য নিজের পাসপোর্ট এবং পিছনে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি নিয়ে নির্ধারিত দিনে বোয়েসেল এর অফিসে সশরীরে উপস্থিত থেকে রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে হবে। এর সাথে পে- অর্ডার করা এবং পরীক্ষার জন্য আডমিট কার্ড সংগ্রহ করতে হবে।
প্রথম রাউন্ড পরীক্ষা (কোরিয়ান ভাষা দক্ষতা পরীক্ষা-EPS-TOPIC CBT): CBT – Computer base Test যা একটি কম্পিউটারাইজড পরীক্ষা পদ্ধতি যাতে কম্পিউটারের সামনে বসে রিডিং এবং লিসেনিং পরিক্ষা দিতে হয়। ৫০ মিনিট সময়ের মধ্যে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয় যাতে ২০ টি প্রশ্ন থাকে রিডিং বা পড়ে বলার জন্য এনং ২০ টি প্রশ্ন থাকবে লিসেনিং, যেটা শুনে এবং বুঝে উত্তর করার জন্য।
১০০ নম্বরের মাঝে ৪৪ নম্বরের অধিক পাওয়া পরীক্ষার্থীদের মাঝে থেকে কোটা সংখ্যক লোক নির্বাচিত করা হয়। পরীক্ষার রেজাল্ট ওয়েব সাইটে এবং বোয়েসেলের নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হয়। এই পরীক্ষায় উরতিন্ন প্রার্থীদের ফল প্রকাশের দিন থেকে পরবর্তী দুই বছর উরতিরন হিসাবে বিবেচনা করা হবে।
২য় রাউন্ড পরীক্ষা (স্কীল টেস্ট ও কম্পিটেন্সি টেস্ট): ভাষা পরীক্ষা উত্তীর্ণ হবার পর আপনাকে স্কিল টেস্ট ও কম্পিটেন্সি টেস্টে অংশ নিতে হবে। সাধারণত স্কিল্ড টেস্টে প্রার্থীর শারীরিক ক্ষমতা এবং দূরদর্শিতা যাচাই করা হয়। আর এ বছর থেকে যোগ হওয়া কম্পিটেন্সি টেস্টের জন্য প্রামাণিক কাগজপত্র হিসাবে প্রার্থীর চাকরির অভিজ্ঞতার সনদপত্র, চাকরির অভিজ্ঞতার সত্যতা প্রত্যয়নপত্র, ভোকেশনাল ট্রেনিং(মূল সার্টিফিকেট), শিক্ষাগত যোগ্যতা (মূল সার্টিফিকেট), ন্যাশনাল সার্টিফিকেট ফটোকপি ইত্যাদি জমা দিতে হবে।
উত্তীর্ণ প্রার্থীর নাম ঘোষণাঃ প্রথম ও দ্বিতীয় রাউন্ড পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে উচ্চ নাম্বারের ভিত্তিতে চূড়ান্ত প্রার্থীদের নির্বাচিত করা হবে। নির্বাচিত প্রার্থীকে এরপর জব অফার ফর্ম পুরন করতে হবে। জব অফার ফর্ম পূরণ করার সময় আপনাকে জব ক্যাটাগরি ভাল ভাবে বুঝে তারপর যে ক্যাটাগরিতে কাজ করতে চান তার ক্রম অনুসারে পূরণ করতে হবে। তারপর সব কিছু ঠিক থাকলে আপনি জব রোস্টারে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন। তবে এখানে একটা কথা মনে রাখতে হবে যে জব রোস্টারে অন্তর্ভুক্ত মানে কোরিয়ান চাকরি চূড়ান্ত নয়।
অপেক্ষা এবং অবশেষে স্বপ্নের কোরিয়ায় চাকরিঃ জব রোস্টারে অন্তর্ভুক্ত হবার পর ইপিএস এর ওয়েব সাইটে আপনার একটা আকাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে। আপনি আপনার আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে চেক করতে পারবেন। এরপর পালা অপেক্ষার, কোরিয়ান কোন কোম্পানি আপনাকে পছন্দ করলে বোয়েসেলের মাধ্যমে তাদের ইনভাইটেশন পেয়ে যাবেন আপনার ই মেইলে এবং ইপিএস অ্যাকাউন্টে। এরপর আপনার কাজ মেডিকেল চেকআপ এবং মেডিকেলে টিকলে ট্রেনিং এর জন্য পে- অর্ডার করতে হবে।
এরপর বাংলাদেশ-কোরিয়া টেকনিক্যাল ট্রেইনিং সেন্টার থেকে ১ সপ্তাহের একটা ট্রেইনিং করতে হবে কাজ এবং কোরিয়ান সাংস্কৃতির উপর। তারপর আপনার নিয়োগ দানকারী কোম্পানির উল্লেখিত তারিখ অনুসারে প্লেন এর টিকিট কাটবেন এবং নির্দিষ্ট দিনে নিজের সকল দরকারি কাগজ পত্র, লাগেজ সহ প্লেনে চেপে বসবেন।
স্বপ্নের কোরিয়া প্রবেশ: কোরিয়া যাবার পর পর ই আপনার আবার ফাইনাল মেডিকেল চেক আপ হবে । তবে কোরিয়ায় প্রবেশের পর ড্রাগ টেস্টে পজিটিভ হলে দেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে। তারপর কোম্পানির তরফ থেকে আবার ২ দিনের ট্রেনিং থাকবে কাজ এবং কোরিয়ান আচার ব্যবহার আইন কানুন সম্পর্কে। তারপর কাজে যোগদান এবং মাস শেষে কড়কড়া “ওন“।
সাবধানতা ও কিছু অজানা কথা: কোরিয়ার শ্রমিক ভিসায় আবেদন করার আগে মাথায় রাখতে হবে আপনি কোরিয়া যাচ্ছেন শ্রমিক ভিসায়। আর এই ভিসায় গিয়ে কোরিয়াতে আপনি কোন ডেস্ক জব করতে পারবেন না। আপনাকে কাজ করতে হবে স্থানীয় বা অন্য কোন দেশের শ্রমিকদের সাথে এবং সেটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাংলাদেশী কারখানার কাজের মত।
তাই দক্ষিন কোরিয়া যেতে চাইলে এবং কোরিয়া সার্কুলারে রেজিস্ট্রেশন করতে চাইলে আপনাকে মানুষিক এবং শারীরিক ভাবে সেই রকম প্রস্তুতি নিতেই হবে। কোরিয়ান ইপিএস ভিসার পুরো কাজ তদারকি এবং নিয়ন্ত্রন করে বোয়েসেল এবং কোরিয়া সরকার। তাই কোন দালাল ধরে নিজে বা ফ্যামিলিকে সর্ব-শান্ত করবেন না বা বোয়েসেল এ পে অর্ডার ছাড়া অন্য কোথাও কোন টাকা লেনদেন করবেন না।
আর যাবার আগে কোরিয়ান আইন কানুন সংস্কৃতি সম্পর্কে একটু পড়ালেখা করে যাবেন। কারণ রাস্তায় যেখানে সেখানে থু থু ফেলার মত অপরাধে আপনার বড় অঙ্কের জরিমানা করতে পারে কোরিয় পুলিশ।
সিভি, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ অভিজ্ঞতার সনদ সহ সকল বিষয় নিম্মের ঠিকানায় পোস্ট করতে হবে।
https://forms.gle/pZQASmNja8hMrpuaA
পর্তুগালের ওয়ার্কপারমিট এর তথ্য-
• পর্তুগালের ওয়াকপারমিট আপনার হাতের মুঠোয়। N...
#korea_work_permit
#korea #travelphotography #travelphotography #প্রবাসী
#support_humanity
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: