ডা কা তি র সাথে জ ড়ি ত আওয়ামী লীগ নেতারা, দল থেকে ব হি ষ্কা র | News Barishal
Автор: News Barisal
Загружено: 2022-12-28
Просмотров: 1014
Описание:
ডাকাতের স্বীকারোক্তিতে মেহেন্দীগঞ্জে তোলপাড়
ডাকাতির সাথে জড়িত আওয়ামী লীগ নেতারা, দল থেকে বহিষ্কার
পুলিশের কাছে ধরা পড়ার পর এক ডাকাত সর্দার আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সহযোগী হিসাবে প্রভাবশালী কয়েকজন রাজনৈতিক নেতার নাম বলেছে। যাদের নাম বলা হয়েছে তারা সবাই ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের।
এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জে চলছে তোলপাড়।
বরিশালের উজিরপুরের শিকারপুর বাজারে গত ৪ ডিসেম্বর গভির রাতে একটি এজেন্ট ব্যাংকিং এবং তিনটি জুয়েলারী দোকানে ডাকাতি হয়েছে।
এছাড়া একই রাতে বাবুগঞ্জের ভূতেরদিয়া গ্রামে একটি বিয়ে বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এমনই বিভাগের বিভিন্ন স্থানে ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
এরইমধ্যে মেহেন্দিগঞ্জ পুলিশের হাতে ধরা পড়েঐ ডাকাত।
ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে ডাকাতির ভাগ দেওয়া থেকে শুরু করে নিয়মিত তাদের চাঁদা দিতে হয় বলে তথ্য দিয়েছে ওই ডাকাত।
এ ঘটনায় মেহেন্দিগঞ্জে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এবং যুবলীগ সভাপতি সহ ৫ নেতাকে দল থেকে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে।
পুলিশের হাতে গ্রেফতার এক অভিযুক্ত ডাকাত সদস্য লুন্ঠনের মাল ওই আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ নেতাদের ভাগ দিতে হয় বলে স্বীকারোক্তি দেয়ার পর গত রবিবার (২৫ ডিসেম্বর) মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের এক জরুরী সভায় তাদের বহিস্কারের সিদ্ধান্ত হয়।
জানা যায়, বহু বছর ধরেই ডাকাত কবলিত এলাকা হিসাবে চিহ্নিত মেঘনা পাড়ের হিজলা ও মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা। বরিশালের উত্তর-পূর্ব সীমানার এই দুই উপজেলায় প্রায় বছর জুড়েই ঘটে ডাকাতি।
কখনো লোকালয়ে আবার কখনো মেঘনা ও তার শাখা নদীগুলোয়। । লুটে নেয় সাধারণ মানুষ আর নৌপথের যাত্রীদের অর্থসম্পদ।
মেঘনা পারের বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে ঘন ছন বন (এক ধরনের লম্বা ঘাসের জঙ্গল)। এসব বনেই মূলত লুকিয়ে থাকে ডাকাতরা।
তীরে বাঁধা থাকে তাদের ট্রলার। বন থেকে বেরিয়ে ট্রলারে চেপে ডাকাতির পর আবার ঢুকে যায় বনে।
সম্প্রতি এই ডাকাতদের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযানে নামে মেহেন্দীগঞ্জের পুলিশ।
চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে গ্রেফতার হয় আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৬ সদস্য।
এদের দেওয়া তথ্যে ৭ ডিসেম্বর গ্রেফতার হয় কুখ্যাত ডাকাত সর্দার নাঈম দেওয়ান।
মেহেন্দীগঞ্জের দড়ির চর খাজুরিয়া ইউনিয়নের চুন্নু দেওয়ানের ছেলে নাঈমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় হত্যা ও ডাকাতির ১৪টি মামলা রয়েছে।
গ্রেফতারের পর পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সহযোগী হিসাবে ক্ষমতাসীন দলের পাঁচ নেতার নাম প্রকাশ করে সে।
ডাকাত সর্দার নাঈমকে গ্রেফতারের ঘটনায় মেহেন্দীগঞ্জে যান বরিশালের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসেন।
তার উপস্থিতিতে সাংবাদিকদের সামনে আনা হয় নাঈমকে। সে সময় নানা প্রশ্নের উত্তরে সবার সামনেই পাঁচ নেতার নাম বলে নাঈম।
ওই সময় গোপনে ধারণ করা একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
ভিডিওতে দেখা যায়, ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের নাম উল্লেখ করে তাদের নিয়মিত ডাকাতির ভাগ দেওয়ার পাশাপাশি মাসিক ভিত্তিতে টাকা দিতে হয় বলে তথ্য দেয় ডাকাত নাঈম।
সেই পাঁচ নেতা হলেন-দড়িরচর-খাজুরিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সালাম দেওয়ান।
৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য শহিদ দেওয়ান।
৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ও ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক মোশাররফ আকন।
অপর দুজন হলেন বাচ্চু ও কাশেম দেওয়ান। এরা ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত হলেও দলীয় কোনো পদ-পদবিতে নেই।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: