ধর্ষণের মিথ্যা মামলা থেকে বাচার উপায়
Автор: LAW TIPS BD
Загружено: 2024-04-06
Просмотров: 426
Описание:
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আইনি পরামর্শ পেতে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ৫১০ টাকা বিকাশ করে পরামর্শ নিতে পারবেন। সরাসরি সাক্ষাৎ করে আইনী পরামর্শ নিতে চাইলে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ১৫৩০ টাকা বিকাশ করে সাক্ষাতের সময়সূচি জেনে নিয়ে নির্ধারিত সময়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে) নিয়ে চেম্বারে আসতে হবে। ঠিকানা: ব্যারিষ্টার দোলন এন্ড এ্যাসোসিয়েটস, প্রেস্টিজ হোমস (১ম তলা), চিটাগাং হোটেলের সামনে, সেগুনবাগিচা, ঢাকা। অথবা প্রামাণিক ল’ চেম্বার, জজ কোর্ট চত্ত্বর, কুষ্টিয়া। This Channel does not promote and encourage any illegal content, illegal activities. The aim and objects of this channel is to create a law-conscious population.
#succession_certificate
#seraj_pramanik
#law_tips_bd
#lawtips #divorce
#denmohor
#dowery
#dower_money
#দেনমোহর
#দেনমোহরপাবেনা
#দেনমোহরদিতেহবেনা
#সিরাজপ্রামাণিক
#khotian
#rape
#rape_case
#rape_jera
#ধর্ষণ
#ধর্ষণকেস
#ধর্ষণমামলা
#ধর্ষণমামলায়মুক্তি
#ধর্ষণমামলায়জামিন
#রেপকেস
#নারীশিশুনির্যাতনদমনআইন
#land_problem
বন্ধুরা, আজ মিথ্যা ধর্ষণ মামলার হাত থেকে বাঁচার আইনি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করব। আসামী হিসেবে আপনার কর্তব্য আইনজীবীতে সত্য তথ্য দেয়া। কাজেই ধর্ষিতাকে জেরা করার পূর্বে বিজ্ঞ আইনজীবীর কর্তব্য, আসামীপক্ষের কর্তব্য, মামলাটি মিথ্যা প্রমাণের জন্য যে তথ্যগুলো জানার দরকার কিংবা জেরা করার ক্ষেত্রে যে কৌশলগুলো অবলম্বন করার দরকার-সেসব বিষয়ে আইনী আলোচনা নিয়ে কথা বলতে আমি--। শুরুতেই ধর্ষিতার মামলার যাবতীয় রেকর্ড যেমন এজাহার, চার্জশীট, ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬১ ধারায় জবানবন্দি, ১৬৪ ধারার কিংবা ২২ ধারার জবানবন্দি (যদি থাকে), ডাক্তারী পরীক্ষার সনদপত্র, ডিএনএ রিপোর্ট ইত্যাদি ভালভাবে রপ্ত ও নোট করে নিতে হবে। মক্কেলের কাছ থেকে মামলাটির প্রকৃত রহস্য, মামলা হওয়ার পেছনের কারণসমূহ, ধর্ষিতা মেয়ের জীবন চরিত্র, বয়স, ধর্ষিতা বা এজাহারকারীর সাথে সকল পাবলিক সাক্ষীগণের সম্পর্ক, বাড়ীর দূরত্ব ইত্যাদি জেনে নিতে হবে।
এক্ষেত্রে আসামীপক্ষের উচিৎ তার পক্ষের নিযুক্তীয় আইনজীবীর কাছে প্রকৃত সত্য উপস্থাপন করা। এরপর ধর্ষিতাকে জেরা করার পূর্বে মেয়েটির শরীরের স্পর্শকাতর স্থানসমূহে ফোলা, ছেছরা বা কোন ধরনের জখম আছে কি-না, ধর্ষণের কোন আলামত আছে কি-না, মেয়েটির বয়স, শরীরের গঠন, যৌন মিলনের কোন পূর্বাভাস আছে কি-না, ম্যাজিস্ট্রেট বা পুলিশ অফিসার মেয়েটিকে পরীক্ষা করার জন্য চিকিৎসকের কাছে পাঠিয়েছে কি-না, পাঠিয়ে থাকলে ধর্ষিতার অধিযাচনপত্রে নাম, পিতার নাম, ঠিকানা, ঘটনাস্থল, মেয়েটি ধর্ষিতা কি-না, অপহরণকৃতা কি-না, ধর্ষিতা কিংবা অপহরণকৃত হয়ে থাকিল ধর্ষণ ও অপহরনের সময়, তারিখ, উদ্ধারের স্থান, সময় ইতাদি থাকবে। মেয়েটির কোন যৌনব্যাধি আছে কি-না, কথিত ধর্ষিতা মেয়েটি অন্তঃস্বত্তা কি-না এসব জেনে নিতে হবে। মেয়েটিকে ডাক্তারী পরীক্ষার পূর্বে যে পুলিশ সনাক্ত করবে তার নাম, ঠিকানা, পরিচিতি নম্বর অধিযাচন পত্রে আছে কি-না এগুলো যাচাই করতে হবে।
অধিযাচন পত্রের সাথে ধর্ষিতা বা অভিভাবকের ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য লিখিত সম্মতি পত্র থাকতে হবে। ধর্ষিতাকে পরীক্ষার তৃতীয় ব্যক্তি যথা কোন নার্স বা মহিলা উপস্থিত ছিল কি-না, কোন থানা হতে পরীক্ষার জন্য প্রেরণ করা হয়েছিল এসব ডাক্তারী সনদপত্রে যথাযথভাবে উল্লেখ আছে কি-না এগুলো যাচাই-বাছায় করে নেওয়া উচিত। এছাড়া জেরার মধ্যে মেয়েটির বয়স নির্ধারণ নিয়ে কথা বলা যেতে পারে। কারণ কোন মেয়ে নাবালিকা হতে সাবালিকাতে আসার প্রাথমিক পর্যায়ে প্রথম যৌনাঙ্গের চারপাশে এবং বগলে চুল গজায়। ১৪ বৎসর বয়স হতে চুল কালো বর্ণ ধারণ করে। ১২ থেকে ১৩ বৎসরের মধ্যে মেয়েদের স্তন উচু হতে থাকে। ১৩/১৪ বৎসর বয়স হতে ঋতু¯্রাব শুরু হয়। উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলি অত্যন্ত কৌশলে জেরা করতে পরিলে ধর্ষিতার বয়স নিরুপন সহজ হয়ে যায় এবং ওই নিদর্শন সমূহ ধর্ষিতার শরীরের প্রত্যক্ষ সাক্ষী হিসেবে কাজ করে। ফলে ডাক্তারকে জেরা করে এই বিষয়গুলো জেনে নেয়া যেতে পারে।
পাশাপাশি এজাহার ও ধর্ষিতা মেয়ের ফৌজদারী কাঃ বিঃ ১৬১ ধারা জবানবন্দি এবং ২২ ধারার জবানবন্দি (যদি থাকে) এর সাথে ডাক্তারী পরীক্ষার সনদপত্রে মিল-গড়মিল আছে কি-না সেগুলো ভালভাবে পর্যক্ষেণ করে নেয়া উচিৎ। ধর্ষিতা মেয়ের জবানবন্দি ও জেরার সাথে তদন্তকারী কর্মকর্তা ও মেডিক্যাল অফিসারের সাক্ষ্যের জেরার সাথে সামঞ্জস্য-গড়মিল ইত্যাদির প্রতি লক্ষ্য রেখে জেরা করার প্রতি নজর দিতে হবে। আর প্র্যাকটিক্যাল প্রশ্ন করা যেতে পারে যেমন ধর্ষনের স্থানটি গৃহ, দালান কোঠা, বাড়ীর আঙিনা কিংবা বহিরাঙ্গন, রাস্তা, মাঠ কিংবা নির্জন স্থান যেখানেই হোক না কেন-সেখানে কিভাবে গেল, কে নিয়ে গেল, স্বেচ্ছায় না-কি জোরপূর্বক কিংবা ভয়ভীতি দেখিয়ে ইত্যাদি বিষয়গুলো জেরায় নেয়া যেতে পারে। যদি জোরপূর্বক বা ভয়ভীতি দেখিয়ে নেয়া হয় সেক্ষেত্রে ধর্ষিতা সম্ভ্রম রক্ষার্তে চিৎকার কিংবা ধস্তাধস্তি করেছিল কি-না। করে থাকলে কোন লোকজন ঘটনাস্থলে এসেছিল কি-না, শুনেছিল কি-না, দেখেছিল কি-না, কোন সাক্ষী আছে কি-না ইত্যাদি। ধর্ষণ কাজটি কতদিন বা কত সময় ধরে হয়েছে।
উক্ত সময়ের মধ্যে পারিপার্শি¦ক কাউকে জানানো হয়েছে কি-না, জানানোর সুযোগ হয়েছিল কি-না এবং জানিয়ে থাকলে এ সমস্ত লোকজন সাক্ষী আছে কি-না ইত্যাদি। ধর্ষণ; অত:পর নিস্কৃতি এ দুয়ের পর ঘটনাটি মাতা-পিতা, আতœীয় স্বজন কিংবা কোন ব্যক্তিকে জানানো বা বলা হয়েছে কি-না? যদি হয়, তিনি বা তারা সাক্ষী আছে কি-না ইত্যাদি। ধর্ষণের পর ঘটনাটি পাড়া প্রতিবেশী, গ্রামের সর্দার, মাতব্বর কিংবা স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ কাউকে জানানো হয়েছিল কি-না ইত্যাদি। ধর্ষণ যদি কোন বাড়িতে হয়ে থাকে, তাহলে ওই বাড়ির রুমের জানালা-দরজা খোলা ছিল কি-না ইত্যাদি।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: