How To Set Up Pyramid Ancient Engineers !! 4500 Years Ago !! কী ভাবে পিরামিড তৈরী করা হয় !!
Автор: জালমায়া
Загружено: 2021-11-14
Просмотров: 117
Описание:
পিরামিড সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে রহস্যময় ও আশ্চর্য স্থাপত্যের নাম । যার রহস্য হাজার -হাজার বছর পেরিয়ে এসে আজো ধোঁয়াশা। কীভাবে পিরামিড তৈরি হয়েছিল? কেন তৈরি করা হয়েছিল? আর কতদিন ধরেই বা তৈরি করা হয়েছিল ? এই সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই বছরের পর বছর পার করে ফেলছেন বিজ্ঞানীরা। মিশরের নাম শুনলেই নিশ্চয় মনে পড়ে মমি, নীলনদ, আর বড় বড় মূর্তির কথা। চোখের সামনে ভেসে ওঠে সাদা কাপড় ও মাথায় অদ্ভূত মুকুট পরা ব্যক্তিদেরকে। তবে সেসব কিছু ছাপিয়ে বিশ্ববাসীর সবচেয়ে আগ্রহের জায়গা মিশরের পিরামিড নিয়ে। আজ থেকে প্রায় ৪৭০০ বছর আগে নির্মিত হলেও তা বিজ্ঞানীদের মাথা ঘোরাচ্ছে এখনো। কীভাবে মিশরীয়রা এই অদ্ভুত সুন্দর রহস্যময় জিনিস তৈরি করল?
প্রাচীন মিশরীয়দের অবিস্মরণীয় এক সৃষ্টির নাম পিরামিড। প্রাচীনকালে মিশরীয়রা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতো যে, মৃত্যুর পরও তাদের আত্মা বেঁচে থাকে। কাজেই পরবর্তী জীবনে যাতে কোনো সমস্যা না হয়, জীবনটাকে যাতে উপভোগ করা যায়, সে চিন্তায় মিশরীয়রা অস্থির থাকতো।তাই মৃত্যুর পর নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র, বিশেষ করে খাবার-দাবার মৃতদেহের সাথে দিয়ে দিতো তারা এবং ফারাওদের মৃতদেহের সাথে কবরস্থ করা হতো বিপুল পরিমাণ ধন-সম্পদ।
মিশরীয় পিরামিডগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত পিরামিডগুলি দেখা যায় কায়রো শহরের উপকণ্ঠে গিজায়। ২০০৮ সাল পর্যন্ত মিশরে ১৩৮টি পিরামিড আবিষ্কৃত হয়েছে। এগুলির অধিকাংশই নির্মিত হয় প্রাচীন ও মধ্যকালীন ফ্যারাওদের রাজত্বকালে ।
মিশরের সবচেয়ে বড়, পুরোনো এবং আকর্ষনীয় পিরামিড হচ্ছে গিজা'র পিরামিড যা খুফু'র পিরামিড হিসেবেও পরিচিত। এটি তৈরি হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব প্রায় ৫০০০ বছর আগে। এর উচ্চতা প্রায় ৪৮১ ফুট। এটি ৭৫৫ বর্গফুট জমির উপর স্থাপিত। এটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল প্রায় ২০ বছর এবং শ্রমিক খেটেছিল আনুমানিক ১ লাখ। পাথর খন্ডের এক একটির ওজন ছিল প্রায় ৬০ টন, আর দৈর্ঘ্য ছিল ৩০ থেকে ৪০ ফুটের মত।পাথরের একেকটি পাথরের ব্লকের ওজন ছিল ২,৭০০ কেজি থেকে ৭০,০০০ কেজি পর্যন্ত।পিরামিডের ভিতরে মোট তিনটি চেম্বার আছে, বেস চেম্বার, কুইনস চেম্বার এবং কিংস চেম্বার।শুধুমাত্র খুফুর পিরামিড বানানোর জন্য ২৩ লক্ষ চুনাপাথরের ব্লক ব্যাবহার করা হয়েছিল। আরও বেশি অবাক লাগে তখনকার দিনে লোহার মত শক্ত ধাতু পৃথিবীর ইতিহাসে ছিলোই না ।তামার মত নরম ধাতুর যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে পাথর কাটার মত কঠিন কাজ করা অসম্ভব।তাহলে কি ভিনগ্রহের কেউ পিরামিড বানিয়েছে?পিরামিডকে নিয়ে একটা থিউরি আছে, যাকে ওরিয়েন কো রিলেশান থিউরী বলা হয়। আপনি যদি রাতে পিরামিডকে দেখেন তাহলে দেখবেন যে পিরামিড আকাশের তারা নক্ষত্রের সাথে শ্রেনীবদ্ধ অবস্থায় থাকে। আকাশের এই কনস্টেলেশান এর নাম ওরিয়েন বেল্ট, যার তিনটি প্রধান তারা হচ্ছে এলনিটাক, এলনিলাম এবং মিনটাকা। এই তিনটি তারা একেবারে পিরামিডের উপর বরাবর সারিবদ্ধভাবে ক্রমান্বয়ে অবস্থান করে। কিছু কিছু থিউরিস্ট মনে করেন প্রাচীন পৃথিবীতে এলিয়েনরা এসেছিল এবং তারা এই পিরামিড বানিয়েছিল। তবে যাই হোক এই তিনটি তারা এবং পিরামিডের মধ্যে অবশ্যই একটি কানেকশান আছে। অনেকে মনে করেন যে, এলিয়েনরা এই তিনটি তারাতেই থাকে এবং তাদের অস্থিত্ব বুঝানোর জন্যেই এই পিরামিড তৈরী করেছে।
এই পৃথিবীর যেসব অমীমাংসিত রহস্য রয়েছে তার মধ্যে পিরামিড অন্যতম। পৃথিবী তার কিছু রহস্য হয়ত সারাজীবন গোপন রাখতে চায়। তার মধ্যে পিরামিডও একটি।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: