কাহালু উপজেলা পরিষদ || kahaloo Upazila Parishad || kahaloo kahaloo Upazila bogura
Автор: Village Chitro Tv
Загружено: 2024-11-21
Просмотров: 544
Описание:
কাহালু উপজেলা পরিষদ || kahaloo Upazila Parishad
কাহালু বাংলাদেশের বগুড়া জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। কাহালু উপজেলা বাংলাদেশের একটি প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী ও ব্যবসায়িক জনপদ ।
অবস্থান ও আয়তন
বগুড়া জেলা সদর হতে ১২ কি:মি পশ্চিমে এই উপজেলার অবস্থান। এ উপজেলার উত্তরে শিবগঞ্জ উপজেলা ও বগুড়া সদর উপজেলা, দক্ষিণে নন্দীগ্রাম উপজেলা, পূর্বে বগুড়া সদর উপজেলা ও শাজাহানপুর উপজেলা, পশ্চিমে দুপচাঁচিয়া উপজেলা ও আদমদীঘি উপজেলা (আংশিক)।
প্রশাসনিক এলাকা
কাহালু পৌরসভা কাহালুর একমাত্র পৌরসভা। এ উপজেলার ইউনিয়নের সংখ্যা ০৯টি। ইউনিয়নসমূহ হচ্ছেঃ
নং বীরকেদার ইউনিয়ন পরিষদ
নং কালাই ইউনিয়ন পরিষদ
নং পাইকড় ইউনিয়ন পরিষদ
নং নারহট্ট ইউনিয়ন পরিষদ
নং কাহালু ইউনিয়ন পরিষদ
নং মুরইল ইউনিয়ন পরিষদ
নং দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদ
নং জামগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ
নং মালঞ্চা ইউনিয়ন পরিষদ
ইতিহাস
ইতিহাস থেকে জানা যায় তৎকালীন দরবেশ গাজী জিয়া উদ্দীন সাহেবের কনিষ্ঠ ভ্রাতা হযরত শাহ সুফী সৈয়দ কালু নামের এক দরবেশ এসে বর্তমান কাহালু থানার পার্শ্বে আস্তানা স্থাপন করেন। এখান থেকে তিনি ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে থাকেন। কাহালু থানার অভ্যন্তরে এই দরবেশের মাজার রয়েছে যা কালু বাবার মাজার নামে পরিচিত। জনশ্রুতিতে থেকে জানা যায় এ সাধু পীরের নামানুসারে উপজেলার নামকরণ হয়েছে ‘‘কাহালু’’।[২] কাহালু ১৯২৮ সালে প্রশাসনিক থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং ১৯৮৩ সালে উপজেলায় উন্নীত হয়।
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী কাহালু উপজেলার মোট জনসংখ্যা ২,১৯,০০০জন (প্রায়) জন। যার ১,১০,০০০জন (প্রায়) জন পুরুষ ও ১,০৯,০০০জন (প্রায়) জন নারী। প্রতি কিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ৯১৭জন। কাহালু উপজেলার মোট ভোটার সংখ্যা ১,৪৬,৭৮৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৭১,৫০১ জন ও মহিলা ভোটার ৭৫,২৮৫ জন।[১]
শিক্ষা
শিক্ষার হার ৫৬.৫%; পুরুষ ৫৯%, মহিলা ৫২.৫%। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ১১০ টি, উচ্চ বিদ্যালয় ২৬ টি, দাখিল মাদ্রাসা ১৯ টি, আলিম মাদ্রাসা ০৪ টি, ফাজিল মাদ্রাসা ০৫ টি, মহাবিদ্যালয় ০৫ টি। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: কাহালু উচ্চ বিদ্যালয় (১৮৭৩), নারহট্ট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৮)।
অর্থনীতি
এই উপজেলায় প্রচুর পরিমাণে ধান, গম, আলু, সরিষা ও অন্যান্য ফসল উৎপাদন হয়। উপজেলা সদর এলাকা সহ পুরো উপজেলার ছোট বড় পুকুর গুলোতে বাণিজ্যিক ভাবে মাছ চাষ করা হয়। এই উপজেলাতে কয়েকটি বড় বড় হাট ও বাজার আছে।বাজার গুলোতে ছোট বড় অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে। উপজেলার অনেক গ্রামে পারিবারিক ও বাণিজ্যিক ভাবে গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ, হাঁস মুরগী, কবুতর, নানা জাতের পাখি লালন পালন করা হয়। উপজেলার বেশির ভাগ মানুষ কৃষি কাজের সাথে জড়িত। এই উপজেলায় তৈরি হয় তালপাতার বিভিন্ন হাতপাখা, ঘোরানো পাখা ও পকেট পাখা।[৩]
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ
মুক্তিযুদ্ধের সময় এ উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় পাকবাহিনী ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালায় ও ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে। ১৯৭১ সালের অক্টোবরের শেষ দিকে এ উপজেলার কড়িবামুজা ও নশিরপাড়া এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে পাকবাহিনীর সম্মুখ লড়াই হয়। ১৩ ডিসেম্বর এ উপজেলা শত্রুমুক্ত হয়।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: