নোয়াখালী যুব উন্নয়া টুরে । সুবর্ণচর বিএডিসি কৃষি খামার পরিদর্শন ব্লক ভিডিও।
Автор: Travel Vlog BD
Загружено: 2023-03-18
Просмотров: 224
Описание:
#vrindavan #trendingshorts #viralvideo #bangladesh #trvelvlog
বিএডিসির ছোঁয়ায় উন্নয়নের এক নতুন মাত্রায় সুবর্ণ
my first vlog
my first vlog 2023
my first vlog 2022
my first vlog viral
my first vlog আমার প্রথম ব্লগ
my first vlog//আমার জীবনের প্রথম ব্লগ ভিডিও করলাম,
my first vlog in bengali আমার প্রথম ভিডিও #bengalivlog
আমার প্রথম ব্লগ।। my first vlog(@ahmedturin)
my first vlog ❤ আপ্যায়ন bongaon vlogger rahul
নগদের ৫০০ কোটি ঋণ#নগদ #my_first_vlog #support #subscribe #viral,
জীৱনৰ প্ৰথম টো vlog 2023 my first
subro barsha শেষ দেখা 沈💔 @subrobarsha #viralvideo #my_first_vlog,
মৌসুনী দ্বীপ অজানা সৌন্দর্য দেখেছেন কি my first vlog,
my first vlog 01
my first vlog 0.2
my first vlog 0001
my first vlog 0.01
my first vlog bengali vlog 0.100
my first vlog part 04 #trending #kidsvlog #dailyvlog #viral
my first vlog 100k views
my first vlog 100k
my first vlog 1st vlog 2023
my first vlog 2023♥
my first vlog 2023 viral
my first vlog 2023 today
my first vlog 2023 bangla
my first vlog 2022 today
my first vlog 2021
my first vlog 2023/#vlog #viral #myfirstvlog
reaction duke 200 my first vlog #youtube #vlog
my first vlog 2023 my first vlog vira
প্রকাশিত: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২o
গহীন বন কেটে হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে খেটে খাওয়া মানুষেরা তিলে তিলে গড়ে তুলেছেন নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা। মেঘনা তীর ঘেঁষে লবণ মাটিতে বসবাস এ উপজেলার অধিকাংশ মানুষের। প্রকৃতির প্রতিকূলতায় পরিবার পরিজন নিয়ে প্রতিনিয়ত বেঁচে থাকার সংগ্রাম করতে হয় এখানকার মানুষদের।
নোয়াখালীর সর্বশেষ উপজেলার আটটি ইউনিয়নের প্রায় সবগুলোই এক সময় নদী, নতুন নতুন চর এবং ঘন জঙ্গল কেটে গড়ে তোলা। এক সময় এটি নোয়াখালীর সদর উপজেলার সঙ্গে থাকলেও ২০০৬ থেকে পৃথক উপজেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। নবগঠিত এ উপজেলার আয়ের উৎস কৃষি এবং মৎস্য আহরণ। এখানকার অর্ধেকেরও বেশি মানুষের জীবিকা আসে কৃষি থেকে।
কৃষিকাজের ক্ষেত্রে এ অঞ্চলের মানুষ বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার সহায়তায় কৃষি বিষয়ক পরামর্শ পেয়ে থাকে। পাশাপাশি উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরও এ অঞ্চলের কৃষি উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা পালন করছে। এতে কৃষকদের জীবন জীবিকার মানোন্নয়ন হচ্ছে এবং স্বনির্ভর হচ্ছে দেশ ও জাতি।
এ অঞ্চলের কৃষকদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে ২০১৪ সালে সুবর্ণচর উপজেলায় ১শ একর জমি নিয়ে কাজ শুরু করে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি)। পরে এক বছরের মাথায় আরও ২৭ একর বৃদ্ধি করে। ডাল ও তৈল বীজ বর্ধন খামার এবং বীজ প্রক্রিয়াজাতকরণ নিয়ে কাজ শুরু করলেও লবণাক্ততার কারণে ডাল ও তৈলে এর পাশাপাশি কাজ করছে ধান, সূর্যমুখী, সয়াবিন, সরিষা, মুগ, খেসারি নিয়ে কাজ করছে। সেই সঙ্গে মহিষ, ভেড়া, হাঁস, মুরগি, তিথি এবং কবুতর নিয়েও কাজ করছে।
নিজেদের উৎপাদনের পাশাপাশি উপজেলার কৃষকদের নানাভাবে সহযোগিতা দিয়ে আসছে বিএডিসি। কৃষকদের অধিক উৎপাদন ও ভালো বীজ উৎপাদন এবং তাদের থেকে ন্যায্য দাম সংগ্রহ করে তারা। এতে ঊৎপাদনের পাশাপাশি দেওয়া হয় প্রশিক্ষণও। দেশের বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আসে এখানে প্রশিক্ষণ নিতে। প্রশিক্ষণের পাশাপাশি দর্শনার্থীরাও আসে ঘুরতে।
সরেজমিনে গিয়ে সাক্ষাৎ হয় কয়েকজন দর্শনার্থীর সঙ্গে। মো. খালেদ সাইফুল্লাহ নামে এক দর্শনার্থী জানান, তিনি নোয়াখালী সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী। প্রকৃতির এই সৌন্দয্য দেখতে তিনি প্রায় বন্ধু-বান্ধব নিয়ে আসেন। তার দাবি, ডাল ও তৈল বীজ উৎপাদন খামার এবং বীজ প্রক্রিয়াজাতকরণের পাশাপাশি দর্শনীয় স্থান হিসেবে গড়ে তুলবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় চরবাটা ইউনিয়নের চরমজিদ ইউনিয়ের চাষি মো. আবুল কাশেম জানান, বিএডিসির পরামর্শ এবং সহায়তায় আমাদের ধানের ফলন ও মৌসুমি ফসল অনেক ভালো হচ্ছে। একই মত প্রকাশ করেন সুবর্ণচর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চাষি আব্দুল মজিদ এবং আনোয়ার হোসেন।
উপজেলার চর আমান উল্যাহ ইউনিয়ের এক সয়াবিন চাষি মো. আবুল হাসেম জানান, এক সময় আমরা সয়াবিনে লোকশান গুণতাম। বিএডিসির সহায়তায় এবং পরামর্শে এ দুবছর আমাদের ফলন অনেক ভালো হচ্ছে।
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) এর সুবর্ণচর উপজেলার উপপরিচালক মো. মাহমুদুল আলম জানান, প্রথমে আমরা ১শ একর নিয়ে কাজ শুরু করলেও পরবর্তীতে ২৭ একর বৃদ্ধি করি। এ বছর আরও বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা রয়েছে। এতে গড়ে দৈনিক ১৫০ জন শ্রমিক কাজ করে। ভবিষ্যতে সুবর্ণচর উপজেলাকে আরও এগিয়ে নিতে কাজ করবে বিএডিসি।
সুবর্ণচরের বিস্তৃত অঞ্চলজুড়ে সূর্যমুখীর হাসি
 নোয়াখালী প্রতিনিধি ০৭ মে, ২০১৯
নোয়াখালীর সুবর্ণচরের লবণাক্ত জমিতে বাড়ছে সূর্যমুখীর চাষ। এতে সুবর্ণচর উপজেলার চর আমান উল্যাহ, মোহাম্মদপুর, পশ্চিম চরবাটা, চর জব্বার, চর জুবলী ও চর ওয়াপদাসহ উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের বিস্তৃত মাঠ জুড়ে এখন পরিপক্ব সোনালী সূর্যমুখী ফুলের সমারোহ। কিছুদিনের মধ্যেই এ ফসল কাটা শুরু হবে। এতে স্বল্প খরচে বাম্পার ফলনে লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা। মূলত লবণ সহিষ্ণু এ ভোজ্য ফসল আবাদে দিনদিন আগ্রহ বাড়ছে চাষিদের। কৃষি বিভাগ বলছে, এতে অনাবাদী জমির পরিমাণ কমার পাশাপাশি পূরণ হবে স্থানীয় সূর্যমুখী তেলের চাহিদা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ৬ ইউনিয়নের সূর্যমুখী ফুলের চাষ দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি মৌসুমে ২৬৫ হেক্টর জমিতে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে বলে জানান সুবর্ণচর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা। চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও প্রায় শত হেক্টরের বেশি জমিতে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে। চাষিদের সূর্যমূখী চাষে আকৃষ্ট করতে গ্লোব এগ্রো. বিনা মূল্যে জমি চাষ ও বীজ সরবরাহ করছে। সূর্যমুখী চাষের ব্যাপারে গ্লোবের কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান প্রতিদিনের সংবাদকে বলেন, তারা কৃষকদের জমি চাষ থেকে শুরু করে ফসল কাটা পর্যন্ত কৃষকদের সঙে থাকছেন। কৃষকদের অর্থনৈতিক সহযোগিতার পাশাপাশি পরামর্শ ও সার্বিক সহযোগিতা করছেন। গ্লোবের এ কর্মসূচির আওতায় সুবর্ণচর
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: