নিজেকে ঈসা নবী দাবি করার পর কুরআন থেকে প্রমাণ দিতে চাইলেন। ঈসা নবী যেভাবে আসবেন। কাদিয়ানী সমাচার
Автор: কাদিয়ানী সমাচার
Загружено: 2021-01-29
Просмотров: 8663
Описание:
সাম্প্রতিক বাংলাদেশের একটি যএবক দাবি করে যে সে নাকি আল্লাহর প্রেরিত ঈসা নবী। তার এই কথা শুনেই আসে পাশের মানুষেরা তাকে ধরে ফেলে এবং নানা ধরনের প্রশ্ন করতে থাকে কিন্তু তিনি কোন প্রশ্নের জবাব দিতে পারেননি। আর দিতে পারবেই বা কী করে? ঈসা নবীর আসার সময় এখনো হয়নি। ঈসা (আ) এর সময় কাফেররা তাকে অনেক অত্যাচার করতো এবং একদিন তাকে মেরে ফেলার জন্য পিছু নেয় তখন ঈসা (আ) পালাতে পালাতে দোপাদের গ্রামে আশ্রয় নেয় সেখান থেকে তাকে আল্লাহ তুলে নেন আসমানে আল্লাহ চাইলে কতো কিছুইনা পারে। তার পরেও কিছু কিছু যায়গাতে পাওয়া যায় তিনি আল্লাহর কাঋে দোয়া করতেন এই বলে যে সে নবী না হয়ে হযরত মুহাম্মাদ (সা) এর উম্মত হলে অনেক খুশি হতো তাকে যেনো আলৃলাহ সেই সুযগ দেন। হযরত মুহাম্মাদ (সা) বলেছেন ঈসা (আ) দামেস্ক শহরের পূর্ব দিকে অবস্থিত সাদা মিনারের উপর দুইজন ফেরেস্তার পাখার উপর আহরণ করে তিনি অবতরণ করবেন এবং তিনি পৃথিবীতে আসবেন ইমাম মাহদির আত্মপ্রকাশের পরে। এখনো ইমাম মাহদির আত্মপ্রকাশ হলোনা আর বাংলাদেশে ঈসা (আ) চলে আসলেন বিষয়টা অনেকের কাছেই হাস্যকর হলেও অনেকেই আছে বিশ্বার করে নেয় কথার ছলে যার জন্য এইসব ভন্ড মানুষ গুলি এসব করার সাহস পায় তবে এই কাজগুলো তাদের কে করতে বলে কেনো করছে কেও কী টাকা দিয়ে করাচ্ছে মুসলমানদের ঈমান নষ্ট করার জন্য এই বিষয়গুলি সরকারি ভাবে তদন্ত হওয়া উচিৎ। এর আগেও অনেকজন এমন নিজেকে নবী আবার কেও নিজেকে আল্লাহ আলে দাবি করেছেন (নাউজুবিল্লাহ) আবার দেখা গেছে তাদের ভক্ত অনেক তারা মানুষের সরলতাকে কাজে লাগিয়ে এমন ধরনের ঘৃণীয় কাজ করে থাকে শুধু মাত্র টাকার জন্য। সকলের প্রতি আমার আবেদন থাকবে কোন ভন্ড বাবার কথা শুনবেননা কারন তাদের অনেক কাজ আছে যেটা ইসলামকে সরাসরি আঘাত করে। অনেকেই পীর বাবাদের সেজদা দেয় যেটা আল্লাহর সাথে শিরক করা। আল্লাহ সকল গুনাহ মাফ করেন কিন্তু তার সাথে শিরক কারিকে কখনোই মাফ করেননা ইসলামে শিরককে সবচেয়ে বড়ো গুনাহ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
এবার আসি ইমাম মাহদি ও হযরত ঈসা (আ) এর কথায়। যখন দাজ্জালের আবির্ভাব ঘটবে ঠিক সেই সময় ইমাম মাহদি আত্মপ্রকাশ করবেন তার জন্ম হবে হযরত মুহাম্মাদ (সা) এর গৌত্রে এবং মাহদির বাবার নাম হবে আবদুল্লাহ তিনি আত্মপ্রকাশের ঠিক কিছুদিন পরে দমেস্ক শহরের সাদা মিনরে ঠিক ফজরের নামাজের সময় ঈসা (আ) দুইজন ফেরেস্তার ডানায় করে পৃথিবীতে আসবেন। এবং নামাজের জন্য মাজিদে জাবেন সেখানে আগে থেকেই মাহদি থকবেন। সবাই ঈসা (আ) কে নামাজের ইমামতি করতে বল্লে তিনি ইমাম মাহদিকেই করতে বলেন।
তারা দুজনই আরবি ভাষায় কথা বলবেন। কিন্তু বর্তমানে দুইদিন পর পর ভন্ড কিছু মানুষ নিজেদেরকে নবী হিসেবে দাবি করছেন এবং এই ফাঁদে আমাদের ফেলার চেষ্টা করছে তাই এই বিষয়ে সকলকে সচেতন করবো তাহলে এসব ভন্ডদের ভন্ডামি দূর করা সম্ভব হবে।
এখনো ইমাম মাহদি ও ঈসা (আ) এর আগমনের অনেক দেরি আছেন। হযরত মুহাম্মাদ (সা) বলেছেন প্রথমে তামান দূনিয়ার মানুষ ইসলামের কাজ থেকে বিরত থাকবে এবং দাজ্জলকে নিজেদের খোদা মনে করবে অনেকেই সেই সময় প্রথমে ইমাম মাহদি আত্মপ্রকাশ করবেন এবং তাকে সকলে দেখেই চিনে ফেলবেন তিনি সবাইকে বায়াত গ্রহন করাবেন এবং দাজ্জালের সকল অনিষ্ঠের প্রতি যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়বেন। আসল ঈমাম মাহদি আসার যেই ভবিষ্যত বানী বলা হয়েছে তাতে সেই দিন আসতে এখনো দেরি আছে।
আমাদের সকলকে আল্লাহ হেদায়েত দান করুন এবং সকলের যেনো জেনো জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব হয় আল্লাহর কাছে নামাজ পরে কেঁদে কেঁদে চাবেন নিশ্চয় আল্লাহ আপনাকে নিরাস করবেনা। আল্লাহর কাছে বেশি বেশি অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চান বেশি বেশি। আল্লাহ ক্ষমা পার্থনা কারীকে খুব ভালোবাসেন। সকলেই ইসলামের অনুশাসন মেনে চলুন।
#ঈসাদাবি
#ছেলে
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: