ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

কথিত আহলে হাদিসের ভন্ডামি ও মিথ্যাচার ফাঁস করলেন মুফতি আরিফ বিন হাবিব। মাযহাব মানা কি? অজানা উত্তর

Автор: Muslim Connect

Загружено: 2025-03-04

Просмотров: 16227

Описание: উক্ত আলোচনাটি ভালো ভাবে দেখুন।
কোন মাযহাব মানবেন না পরকাল হারাবেন,
যারা মাযহাব মানে তারা এইভাবে কবর পূজা করে এইভাবে শিরিক করে বানীতে (আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)
আলি ইবনে মাদানী রহ. ইমাম বুখারী রহ. এর উস্তাদ তিনি বলেছেন সাহাবিদের মাঝে মাযহাব ছিল শায়খ তাহমিদুল মাওলা উপস্থাপন করলেন। আলি ইবনে মাদানী রহ. ছাড়া ইমাম বুখারী হতেন না। ইমাম বুখারী রহ. নিজে বলেছে।
তাহলে সাহাবীরাও পরকাল হারাবেন কারণ সাহাবীদের মাঝে মাযহাব ছিল। (নাউজুবিল্লাহ) আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ তিনি মানুষকে বিভিন্ন ভাবে বিভ্রান্ত করে। এবং পথভ্রষ্ট করে সে নিজে পথভ্রষ্ট আবার অন্যদের করে।
ইমামে আজম আবু হানিফা রহ. একজন তাবেয়ী এর বিষয়ে অনেক দলিল আছে।
ইমাম আবু হানীফার রহ. জন্ম ৮০ হিজরী সনে। সর্বাপেক্ষা বয়স্ক সাহাবী হযরত আবু তোফায়েল রা. ইন্তেকাল করেছেন ১১০ হিজরীতে। আবু হানীফার জন্মকাল থেকে নিয়ে একশত দশ হিজরী এই দীর্ঘ ত্রিশ বছর সময়কালের মধ্যে শতাধিক সাহাবী জীবিত ছিলেন।
ইমাম আবু হানিফা (রহ.) কতজন সাহাবির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন তা নিয়ে মতভেদ রয়েছে। আল্লামা ইবনে হাজর মাক্কি (রহ.) বলেছেন, ইমাম আবু হানিফা (রহ.) আটজন সাহাবির সাক্ষাৎ লাভ করেছেন। তার মধ্যে রয়েছেন আবদুল্লাহ ইবন আবু আওফা (রহ.), আনাস ইবনে মালিক (রা.), সাহল ইবনে সায়াদ, আবুত্তোফাইন (রা.) (আল খাইরাতুল হাসান, পৃষ্ঠা : ২২, আল মানাকেব লিল মাক্কি, প্রথম খণ্ড, পৃষ্ঠা : ২৪)
আল্লামা আলাউদ্দীন বলেছেন, ইমাম আবু হানিফা (রহ.) জীবনে প্রায় ২০ জন সাহাবিকে পেয়েছেন (হাশিয়া রাদ্দুল মুহতার, প্রথম খণ্ড, পৃষ্ঠা : ৫৯)।
‘
আপনি নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলকে বাদ দিয়ে কোনো ইমামের এত্তেবা করার নাম মাযহাব বা তাকলীদ নয়। ইমামের ব্যাখ্যা কোরআন-হাদীসের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ না হলেও তা মানতে হবে, এমন কথা কেউ বলে না। সুতরাং যারা বলে মাযহাব মানার অর্থ ‘আল্লাহ ও তার রাসূলকে অমান্য করা’ এটা মিথ্যা অপবাদ আর প্রতারণা ছাড়া কিছুই নয়।
মাযহাব মানার অর্থ হলো, যে সমস্ত মাসআলার ক্ষেত্রে কোরআন-হাদীসের দলিল অকাট্ট বা সুস্পষ্ট নয়, কিংবা দলিলগুলো পরস্পর বিরোধী বলে অনুমিত হয়, অথবা কোনো বিষয়ে সাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকে উম্মতের আলেমগণের মাঝে একাধিক মত চলে আসছে, এমন ক্ষেত্রে একজন সাধারণ মানুষ নিজে নিজে অধিক সহীহ ও উত্তম মত নির্ণয় করতে অক্ষম হওয়ার কারণে বরেণ্য কোনো ইমামের বিশ্লেষণের উপর আস্থা রেখে তাঁর সিদ্ধান্তের উপর আমল করবে। এর নামই মাযহাব মানা বা তাকলীদ করা।
সুতরাং তাকলীদ মানে হলো শরীয়তের বিশেষ শ্রেণীর (ইজতেহাদী/ ইখতেলাফী) মাসআলার ক্ষেত্রে কোনো স্বীকৃত ইমামের ব্যাখ্যার উপর ভিত্তি করে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্য করা।
শরীয়তের বিশেষ শ্রেণীর মাসআলার ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ কেন একজন আলেমের তাকলীদ করে এবং কেন তারা নিজেরা দলিল বিশ্লেষণ করে সরাসরি কোরআন-হাদীসের উপর আমল করতে পারে না, তাও বুঝার বিষয়। শরীয়তের বিধানাবলি দুই প্রকার
১. কিছু মাসআলার ক্ষেত্রে আল্লাহ ও তার রাসুলের নির্দেশনা এতো পরিষ্কার ও সুস্পষ্ট যে, সাধারণ বিবেক-বুদ্ধিসম্পন্ন যে কেউ তা বুঝে নিতে সক্ষম। ঐ মাসআলাগুলোর দলিলে বাহ্যিক কোনো বিরোধও নেই। ফলে উম্মতের আলেমগণের মাঝে এ-সমস্ত মাসআলা নিয়ে বিশেষ কোনো মতপার্থক্যও নেই। (যেমন ঈমানের মূল বিষয় তাওহীদ-রেসালাত-আখেরাত, মূল ইবাদত পাঁচ ওয়াক্ত নামায, যাকাত-রোযা, হজ্ব-কুরবানী, যিকির-দোয়া, মূল আখলাক শোকর-সবর,
২. কিন্তু কিছু বিধান এমন, যার দলিলে আল্লাহ ও তার রাসুল একাধিক সম্ভাবনার অবকাশ রেখে দিয়েছেন (বা হাদীস সহীহ না যঈফ তা নির্ণয়ে দ্বিমত হয়ে গেছে)। অথবা দলিলগুলোর মাঝে বাহ্যিকভাবে বিরোধ-বিভিন্নতা ও অস্পষ্টতা পরিলক্ষিত হচ্ছে, এমন মাসআলার ক্ষেত্রে ইমামগণের মতামতও ভিন্নতর হয়ে গেছে। কিন্তু এ জাতীয় মাসআলা দ্বীন ও শরীয়তের বুনিয়াদি অংশ নয়। এ কারণেই সাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকে আজ পর্যন্ত এ সমস্ত মাসআলায় ঐক্যমতে পৌঁছা সম্ভব হয়নি, অভিন্ন মতে পৌঁছার প্রয়োজনও হয়নি।
আপনি ভেবে দেখুন, অধিকাংশ মুসলমান আরবি ভাষাটাও জানে না, কেউ কেউ আরবি ভাষা কোনো মতে জানলেও নিয়মতান্ত্রিকভাবে কোরআন-হাদীসের ইলম অর্জন করেনি, (বা এর জন্য জীবন উৎসর্গ করেনি এবং প্রাজ্ঞ আলেম হিসাবে আলেম-সমাজের স্বীকৃতি পায়নি)। সুতরাং তাদের জন্য ইখতেলাফী (মতপার্থক্যপূর্ণ) মাসআলার ক্ষেত্রে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের হুকুম মানার পথ একটাই কোনো স্বীকৃত ইমামের উপর আস্থা রেখে তাঁর মত মেনে নেওয়া, তাছাড়া দোসরা কোনো পথ নেই। আর এর নামই মাযহাব। এটাই হলো তাকলীদ।

‘সাধারণ মানুষের পক্ষে সরাসরি কোরআন-হাদীস ঘেঁটে আমল করা অসম্ভব’এমন কথাকে কেউ কউ জাহেলি যুগের কথা মনে করেন। তাঁদের ধারণা, আমাদের যুগের তুলনায় আগের যুগ হলো জাহেলী যুগ। কেননা আগের তুলনায় এখন ইলম অনেক বেশি। এই কথা ইহলৌকিক বিদ্যার ক্ষেত্রে চলে। কিন্তু ধর্মীয় জ্ঞানের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ভুল। কেননা সহীহ বোখারীর, ২৬৫২ নং হাদীসে এসেছে, নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইলম ও আমলে শ্রেষ্ঠ যুগের ক্রমবিন্যাস সম্পর্কে ঘোষণা করেন, ‘শ্রেষ্ঠ মানুষ হলো আমার যুগের মানুষ (অর্থাৎ যারা আমাকে পেয়েছে এমন সাহাবীর যুগ)। এরপর তাদেরকে (সাহাবীরদেরকে) যারা পাবে তাদের (তাবিঈর) যুগ। এরপর যারা এদের পর আসবে তাদের (তাবে-তাবেঈর) যুগ ।’
সুতরাং যারা বলে, আগের লোকেরা কে কী বললো তার প্রতি গুরুত্ত দেয়ার দরকার নেই, আমরা নিজেরা স্বাধীনভাবে কোরআন-হাদীস ঘেঁটে নিজেদের পথ তৈরি করে নিতে পারবো। কারণ এখন সাধারণ মানুষও দ্বীন বুঝে! আগের লোকজনের চেও বেশি বুঝে! যাঁরা এমন ধারণা করে তাঁরা আসলে বোকার স্বর্গে বাস করেন। ধর্মীয় বিদ্যার জগত সম্পর্কে তাঁদের ধারণা খুবই সামান্য। ফলে তাঁরা দুই চারটি চটি বই পড়েই নিজেকে অতি সাধারণ মানুষের স্তর থেকে মুজতাহিদ-স্তরে উঠে গেছেন বলে ভাবতে শুরু করেন এবং ইখতেলাফী মাসআলার ক্ষেত্রে নিজেকে সিদ্ধান্ত দেওয়ার যোগ্য ভেবে অনায়াসে মাযহাব পরিত্যাগের মতো হাস্যকর কা- করে বসেন।
আল্লাহ বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
কথিত আহলে হাদিসের ভন্ডামি ও মিথ্যাচার ফাঁস করলেন মুফতি আরিফ বিন হাবিব। মাযহাব মানা কি? অজানা উত্তর

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]