গীবত ও প্রস্রাবে অসতর্কতা ও দাড়িয়ে করার শাস্তি। দাঁড়িয়ে পেশাব করলে কি গুনাহ হবে? Sheikh Ahmadullah

Описание: গীবত ও পেশাবের অসতর্কতার শাস্তি গীবত ও পেশাবের অসতর্কতার শাস্তি আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। প্রিয় দর্শকবৃন্দ, আজকে আমরা আলোচনা করব এমন দুটি বিষয়, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ঘটে থাকে, কিন্তু আমরা হয়তো এর গুরুত্ব বুঝতে পারি না।
বিষয়ের গুরুত্ব: গীবত এবং পেশাবের অসতর্কতা, এই দুটি কাজ আমাদের ইসলাম শরীয়ত কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে। কেন? আজকের এই ভিডিওতে আমরা এর বিস্তারিত জানব।
গীবত
গীবত কি? গীবত হলো অন্যের অনুপস্থিতিতে তার সম্পর্কে ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে কোনো কথা বলা।
ইসলামে গীবতের শাস্তি: ইসলামে গীবত করা মহাপাপ। হাদিস শরীফে এসেছে, গীবত করা মৃত ব্যক্তির মাংস খাওয়ার সমান।
গীবতের ক্ষতিকর দিক: গীবত সমাজে বিভেদ সৃষ্টি করে, মনোমালিন্য বাড়ায় এবং ব্যক্তির চরিত্রহানি করে।
পেশাবের অসতর্কতা
পবিত্রতা: ইসলাম পবিত্রতার ধর্ম। পেশাবের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা।
শাস্তি: পেশাবের সময় অপবিত্রতা ছড়িয়ে দেওয়া কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এতে ব্যক্তি ও সমাজ উভয়ের ক্ষতি হয়।
সতর্কতার উপায়: পেশাবের পর ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়া, পবিত্রতা বজায় রাখা।
উপসংহার
আহ্বান: আসুন আমরা সবাই মিলে গীবত ও পেশাবের অসতর্কতার মতো কাজ থেকে বিরত থাকি।
দোয়া: আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে এই পাপ থেকে হেফাজত
হাদীস: কুতাইবা (রা.) ইবন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত।
ঘটনা: নবীজি দুটি কবরের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন।
শাস্তি: দুজনকে আযাব দেওয়া হচ্ছিল।
কারণ: একজন গীবত করত, অন্যজন পেশাবের ব্যাপারে অসতর্ক ছিল।
শাস্তির হালকা হওয়া: নবীজি একটি ডাল ভেঙে কবরে পুঁতে দিয়েছিলেন।
উপসংহার: গীবত ও পেশাবের অসতর্কতা কবরের আযাবের কারণ হতে পারে।
মোবাইলের জন্য আরও সংক্ষিপ্ত:
গীবত ও পেশাবের অসতর্কতা কবরের আযাব দেয়।
নবীজি দুটি কবরের উদাহরণ দিয়েছেন।
সাবটাইটেলের জন্য:
কবরের আযাব: গীবত ও পেশাব
নবীজি: দুটি কবরের উদাহরণ
শাস্তি: ডাল পুঁতে আযাব কম