ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

ডেঙ্গু জ্বর কি & কেনো হয়?ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ,উপসর্গ ও জটিলতা কি কি?ডেঙ্গুর চিকিৎসা কি? Dengue Fever

Автор: Dr. Abu Taiyeb Md. Muhibbullah

Загружено: 2023-08-13

Просмотров: 3184

Описание: ডেঙ্গু বিষয়ক বিস্তারিত আলোচনাঃ
ডেঙ্গু জ্বর কি বা কেনো হয়?
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলো কি কি?
কখন রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করবেন?
ডেঙ্গু জ্বরের জটিলতাগুলো কি কি?
ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয় কেনো?
ডেঙ্গু জ্বর নিশ্চিত হতে কি পরীক্ষা করবেন?
ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা কি?
ডেঙ্গু জ্বরের রোগী কি কি খেতে পারবে?
ডেঙ্গু রোগীর কোন কোন খাবার বর্জন করা উচিত?
ডেঙ্গু জ্বর থেকে কিভাবে বাচবেন বা প্রতিরোধ করবেন?‪@dr.abutaiyeb‬

★বর্তমান সময়ে ডেংগু জ্বর ও আমাদের করনীয়ঃ

এ বছর বর্ষার শেষে অসময়ে বৃষ্টিপাতে দেশে ডেঙ্গুজ্বরের প্রকোপ আবার বাড়ছে। সারা দেশে মানুষের মনে ছড়িয়ে পড়েছে ডেঙ্গুজ্বরের আতঙ্ক।

ডেঙ্গুজ্বর এডিস মশাবাহিত এক ধরনের তীব্র ভাইরাস জ্বর। ডেঙ্গু দুই প্রজাতির স্ত্রী মশা দ্বারা ছড়ায়। এর একটি হচ্ছে এডিস এজিপটাই ও অন্যটি এডিস এলকোপিপটাস। এডিস মশা ডেঙ্গিজ্বরে সংক্রমিত কোনো ব্যক্তিকে কামড় দেওয়ার পর ডেঙ্গিজ্বরের ভাইরাস বহন করা সেই মশা যখন কোনো সুস্থ মানুষকে কামড় দেয় তখন ওই ব্যক্তি ডেঙ্গিজ্বরে আক্রান্ত হন। এডিস মশা দিনে কামড়ায়। এই মশা ডিম পাড়ে প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম পাত্রে জমে থাকা পানিতে; যেমন-ফুলদানি, ফুলের টব, হাঁড়ির ভাঙা অংশ, পরিত্যক্ত টায়ার, মুখ খোলা পানির ট্যাংক, ডাবের খোসা ইত্যাদি।
ডেঙ্গু ভাইরাসের চার ধরনের স্ট্রেইন আছে : ডেন (DEN) ১, ২, ৩ ও ৪। সংক্রমণ থেকে সুস্থতার পরে অন্যান্য সেরোটাইপের ক্রস-ইমিউনিটি শুধু আংশিক ও অস্থায়ী। অন্যান্য সেরোটাইপ দ্বারা পরবর্তী সংক্রমণ (সেকেন্ডারি ইনফেকশন) মারাত্মক ডেঙ্গু হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

✪ডেংগু জ্বরের লক্ষণঃ
হঠাৎ করে প্রচন্ড জ্বর দিয়ে শুরু হয়। ১০২ থেকে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট পর্যন্ত। সাধারণত ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হয়। সাথে থাকতে পারেঃ
মাথাব্যথা।
প্রথম দুই দিনে মুখে, গলায়, ঘাড়ে লালচে ভাব, এরপর ৩- ৪ দিনের মাথায় লালচে র‍্যাশ। জ্বর সারতে থাকার সময় হাত ও হাতের তালু, পা এবং পায়ের তলাতে হাল্কা চুলকানো সহ র‍্যাশ।
চোখের পিছনে বা চোখ নাড়াচাড়া করলে বা প্রেসার দিলে ব্যথা।
আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা
মেরুদণ্ড/ মাংসপেশী ও হাড়ে, ব্যথা
এছাড়া ক্ষুধামান্দ্য, পায়খানা কষা হওয়া, পেট ব্যথা হতে পারে।

✪ডেঙ্গুর জটিলতাঃ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ার পর শরীরের রক্তনালিগুলােয় প্রদাহের সৃষ্টি হয়। ফলে রক্তনালি থেকে রক্তের জলীয় অংশ (প্লাজমা) বের হয়ে আসে। এতে রক্তচাপ কমে যায়। একপর্যায়ে মস্তিষ্কসহ শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলােয় রক্ত সঞ্চালন ও অক্সিজেনের তীব্র ঘাটতি তৈরি হয়। একই সঙ্গে রক্তের প্লাটিলেট ভাঙতে শুরু করে। প্লাটিলেটের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেলে রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়ে।
উল্লেখ্য যে, এই লক্ষ্মণগুলো রোগী ভেদে যথেষ্ট ভিন্ন হতে পারে। রোগীকে ডাক্তার এর কাছে নিয়ে যান। আপনার ডাক্তার আপনাকে এই পরীক্ষাগুলো করতে দিবেন।
✪জ্বর এর ৩-৫ দিনের মধ্যেঃ
CBC, Hematocrit, NS1 antigen

✪জ্বর এর ৫ দিনের পরঃ
CBC, Hematocrit, Dengue IgM

✪ ডেঙ্গু জ্বর এর ক্ষেত্রে করণীয়ঃ
• পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেয়া (bed rest)
• পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা।
• জ্বর বা ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল (নাপা/ এইস্) সেবন করা।
• প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া।

⊕পর্যাপ্ত তরল খাবার যেমন দুধ/ ফলের রস/ সুপ/ ডাবের পানি/ ভাতের মাড়। বয়স অনুযায়ী- একজন পূর্ণ বয়ষ্ক মানুষের জন্য ২৫০ মিলি গ্লাসের ৬ গ্লাসের বেশি। বাচ্চাদের জন্য ৩ থেকে ৫ গ্লাস মিনিমাম।
সতর্কতা: শুধু পানি অতিরিক্ত খেলে শরীরে লবন চিনির ভারসাম্য ব্যহত হবে তাই তরল খাবার খেতে হবে।

⊕ কুসুম গরম পানিতে শরীর বারবার মুছে দিতে হবে।
⊕শরীরের তাপমাত্রা অবশ্যই ১০২ ডিগ্রী ফারেনহাইট এর নিচে রাখতে হবে। এ জন্য শুধুমাত্র প্যারাসিটামল। (নাপা/এইস) প্রতি ট্যাবলেট এ ৫০০ মিলিগ্রাম আর সিরাপে ৫ মিলিতে ১২০ মিলিগ্রাম থাকে।)
~ পূর্ণবয়ষ্কঃ ১০-১৫ মিলিগ্রাম /কেজি/ ডোজ ৬ ঘন্টা পরপর ভরা পেটে। মানে ৫০ কেজির মানুষ খাবে এক থেকে দেড় ট্যাবলেট আর ৯০ কেজির মানুষ খাবে ২ টি ট্যাবলেট প্রতি ডোজে। দিনে ৪ বারের বেশি নয়।
~ ১২ বৎসরের নিচে শিশুঃ
১ বছর বয়সঃ এক থেকে দেড় চা চামচ।
১ থেকে ৪ বছর বয়সঃ দেড় থেকে দুই চা চামচ।
৫ বছর বয়সঃ দুই থেকে আড়াই চা চামচ।
এরপর ১৫ মিলিগ্রাম/ কেজি/ ডোজ হিসাবে দিতে হবে ৬ ঘন্টা পর পর, মোট ৪ বারের বেশি নয়।
*সতর্কতা: কোন অবস্থাতেই ক্লোফেনাক (voltalin)/ এসপিরিন/ আইবুপ্রোফেন/ স্টেরয়েড জাতীয় ব্যথানাশক ঔষধ দেওয়া যাবে না।

সতর্কতার সাথে রোগীর প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে, কারন পরবর্তী কয়েক দিনের মধ্যে ডেংগু রোগ দ্রুত জটিল আকার ধারণ করতে পারে। রোগীর জ্বর সেরে যাওয়ার পর পরবর্তী দুই- তিন দিন খুব ভালভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে।

★নিচের যেকোনো লক্ষ্মণ দেখা দিলে সাথে সাথে নিকটবর্তী হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিতে হবে, তা না হলে রোগীর মারাত্মক জটিলতা হতে পারেঃ
⊕শরীরের যেকোনো স্থান থেকে রক্তপাত যেমন চামড়ার নিচে লাল দানা (রক্তবিন্দুর মত) অথবা তার চাইতে একটু বড়/ নাক বা মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ/ রক্তবমি/ কালো পায়খানা/ অতিরিক্ত মাসিক বা যোনীপথ এ রক্তক্ষরণ।
⊕অতিরিক্ত বমি অথবা কিছু পান করতে না পারা।
⊕ প্রচন্ড পেট ব্যথা।
⊕ আচরণগত পরিবর্তন/ ঝিমুনি/ খিঁচুনি/ অতিরিক্ত কান্না/ ঘুম ঘুম ভাব।
⊕ হাত পা এর তলা ফ্যাকাসে ঠান্ডা ভিজা ভাব।
⊕শ্বাসকষ্ট।
⊕বসা বা শোয়া থেকে দাঁড়ালে মাথা ঘুরানো।
⊕৪ থেকে ৬ ঘন্টার মধ্যে প্রসাব না হওয়া।

★ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধে করণীয়ঃ
• জমে থাকা পানি নিয়মিত অপসারণ করুন।
• চারপাশের জায়গা পরিষ্কার পরিছন্ন রাখুন।
• পানি জমে থাকতে পারে এমন জিনিসপত্র উল্টে রাখুন।
• ঘুমানোর সময় অবশ্যই মশারি ব্যবহার করুন।
• জানালাতে মশা প্রতিরোধক নেট ব্যবহার করুন।
• শরীরের অনাবৃত স্থানে মশা নিবারক ক্রিম ব্যবহার করুন।
• মশা নিধনের ওষুধ, স্প্রে কিংবা কয়েল ব্যবহার করুন।
• পাতলা কিংবা ঢোলা পোশাক পরিধান থেকে বিরত থাকুন।
• শিশু এবং বয়স্কদের বিশেষ যত্ন নিয়ে নিরাপদে রাখুন

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
ডেঙ্গু জ্বর কি & কেনো হয়?ডেঙ্গু  জ্বরের লক্ষণ,উপসর্গ ও জটিলতা কি কি?ডেঙ্গুর চিকিৎসা কি? Dengue Fever

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]