ঢাকা ৫ আসন যেনো এক ডাস্টবিন : নবী উল্লাহ নবী | স্বাধীন ভোটের নির্বাচনী হাওয়া | ঢাকা ৫
Автор: Shadhin Media
Загружено: 2025-12-06
Просмотров: 719
Описание:
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা ৫ আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হয়েছেন আলহাজ্ব নবীউল্লাহ নবী। তিনি বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক। যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, কদমতলী এলাকার রাজনীতিতে এক সুপরিচিত নাম।
রাজপথের আন্দোলন, সংগঠন পুনর্গঠন, কর্মীদের সংগঠিত করা এবং দমন–পীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ভূমিকায় একজন সাহসী, অকুতোভয় নেতা হিসেবে তিনি এলাকায় পরিচিত।
নবীউল্লাহ নবী একটি ধর্মপ্রাণ সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৫৫ সালের ৩ জানুয়ারী যাত্রাবাড়ী এলাকার নবীনগরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা হাজী মোহাম্মদ সুরুজ্জামান ছিলেন একজন ব্যবসায়ী, সমাজসেবক। যিনি একটানা ৩৫ বছর নির্বাচিত প্রতিনিধি ছিলেন। আর সে কারনেই নবীউল্লাহ নবী ছোটবেলা থেকেই সামাজিক কাজে সম্পৃক্ত হন। সেই সাথে ধর্মীয় কার্যক্রম ও স্থানীয় কল্যাণমূলক কাজে দীর্ঘদিন ধরে ভূমিকা রাখছেন নবীউল্লাহ নবী।
আলহাজ্ব নবীউল্লাহ নবীর প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় গ্র্যাজুয়েট হাই স্কুলে। পরবর্তীতে তিনি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক বা এইচএসসি পাশ করেন। এরপর জগন্নাথ কলেজে অধ্যয়ন করেন। পরবর্তীতে ব্যবসায় যুক্ত হন, যা তার সাংগঠনিক ও নেতৃত্বগুণকে আরও সমৃদ্ধ করে।
ছাত্রজীবন থেকেই নবীউল্লাহ নবী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ১৯৭৮ সালে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রানিত হয়ে প্রথমে গণতান্ত্রিক দল জাগো দলে যোগ দেন। পরে বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনে গুরুত্বপূর্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। বৃহত্তর ডেমরা থানা জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাধারন সম্পাদক ছিলেন তিনি। ১৯৯১ অবিভক্ত ঢাকা-৪ আসনের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী ছিলেন তিনি। ১৯৯৪ সালে ৮৬ নং ওয়ার্ডের টানা ৯ বছর নির্বাচিত কমিশনার ও পরবর্তীতে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন নবীউল্লাহ নবী। ১৯৯৭ সালে বৃহত্তর ডেমরা থানা বিএনপির সভাপতি এবং ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তিনি। এছাড়া যাত্রাবাড়ী থানা বিএনপির সভাপতি্ও ছিলেন তিনি। ২০২৩ সালে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব নেন তিনি।
২০১৮ সালে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন নবীউল্লাহ নবী। দিনের ভোট রাতে হওয়ার মতো বিরূপ পরিস্থিতি সত্বেও প্রায় ৭০,০০০ ভোট পেয়ে ঢাকা জেলায় সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে প্রথম হন তিনি।
রাজনীতির পাশাপাশি আলহাজ্ব নবী উল্লাহ নবী নিয়মিতভাবে সামাজিক উন্নয়ন ও মানবিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত রয়েছেন। অসহায়দের দিয়েছেন আর্থিক সহায়তা, চিকিৎসা সহায়তা, শীতকালে করেছেন শীতবস্ত্র বিতরণ, এছাড়া মাদকবিরোধী কর্মসূচি, মাঠ সংরক্ষণ, ড্রেনেজ, সড়ক ও অবকাঠামো সংস্কারে নিয়েছেন উদ্যোগ। স্থানীয় উন্নয়ন দাবিতে গঠন করেছেন জনমত। এমনকি করোনাকালে তিনি নিজস্ব উদ্যোগে খাদ্য ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সহায়তা দিয়ে স্থানীয় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। এর পাশাপাশি স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠা, মসজিদ, মাদরাসা ও মন্দির উন্নয়ন ও কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ করেছেন।
ঐতিহাসিক জুলাইয়ের ছাত্র–জনতার আন্দোলনে নবীউল্লাহ নবী ছিলেন দক্ষিণ ঢাকার অন্যতম মাঠনেতা। তিনি তখন কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, মিছিল পরিচালনা করা, পুলিশের বাধা অমান্য করে কর্মসূচি সফল করা, গ্রেপ্তার হওয়া ও নির্যাতিত নেতাকর্মীদের পাশে থেকে নেতৃত্ব দেন। একাধিক ঝুঁকি ও হামলার মধ্যেও তিনি অটল ছিলেন।
ফ্যাসিস্ট হাসিনার দমন-পীড়নের মুখেও তিনি বার বার কারাবরণ করেছেন। তার বিরুদ্ধে ২৬৫টিরও বেশি মিথ্যা মামলা করেছে আওয়ামীলীগ সরকার। তবুও আদর্শের পথ থেকে তিনি এক চুলও বিচ্যুত হননি তিনি।
দীর্ঘ ৪৭ বছরের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার পেরিয়ে এবার তিনি হয়েছেন ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা ৫ আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপি মনোনীত প্রার্থী। স্বাধীন মিডিয়ার কাছে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বিস্তারিত জানিয়েছেন সবকিছু।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: