বিখ্যাত মন্ডা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ | monda | muktagacha | mymensingh | jomidarbari new video |2021|
Автор: Travel with sayem
Загружено: 2021-06-28
Просмотров: 262
Описание:
বিখ্যাত মন্ডা মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ | monda | muktagacha | mymensingh | jomidarbari new video |2021|
#ময়মনসিংহের #মুক্তাগাছা উপজেলার দেশখ্যাত গোপাল পালের #মন্ডারস্বাদই আলাদা। সে আদিকাল থেকে #মুক্তাগাছার মন্ডার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে দেশ বিদেশে। ১৮২৪ সালে #মন্ডার আবিস্কার করেন গোপাল পাল নামের ব্যাক্তি। চিনি আর দুধের চানা দিয়ে তৈরী এমন্ডার চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। #বিখ্যাত মন্ডার দোকান ও কারখানাটি #মুক্তাগাছা উপজেলার জগৎ কিশোর রোডে অবস্তিত।
সরেজমিন দেখাগেছে, দোকানে ভীর লেগেই রয়েছে। দোকানে বসে #মন্ডা খাচ্ছে আবার অনেকেই কেজি হিসাবে কিনে নিচ্ছেন। ১২৩১ বাংলায় চালু হওয়া #মন্ডার দোকানটি বন্ধ হয়নি কখনো। বংশ পরাক্রমায় #গোপাল পালের উত্তরসোরীরা ধরে রেখেছেন সে ঐতিহ্যবাহী #মন্ডার ব্যাবসাটি। স্থানিয় অনেকেই চেষ্টা করেছেন #মন্ডা তৈরী করে বিক্রি করার। কিন্তু #মন্ডা তৈরীতে কেও সফল হয়নি। গোপাল পালের বিখ্যাত #মন্ডার স্বাদ সেকাল থেকে যেরকম বর্তমানে অবিকল। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চল থেকেই যারা #ময়মনসিংহ যান প্রত্যকেই #মন্ডার স্বাদ গ্রহন করে থাকেন। ঘুরে যান #মুক্তাগাছার #মন্ডার #দোকানটিতে। স্বাদ পেয়ে অনেকে লোভ সামলাতে পারেন-না, নিয়েযান বাড়ী কিংবা আত্মিয় স্বজনেন জন্যও? বর্তমানে #মন্ডারদোকানটি পরিচালনা করেন মেহের পাল নাথ। গরুর দুধের চানা আর চিনি দিয়ে তৈরি #মন্ডা কেজি প্রতি ৫শ টাকা বিক্রি করা হয়। একপিচ ২৫ টাকা ধরে খুচরা বিক্রি করেন ক্রেতাদের কাছে। ২০টি #মন্ডায় এক কেজি হয়ে থাকে। তদপুরী খেজুর #গুরেরমন্ডাও বিক্রি হয়ে কেজি প্রতি ৬‘শ করে। খুচরা বিক্রি হয় প্রতিটি ৩০ টাকা করে।প্রতিদিন লাখ টাকার #মন্ডা বিক্রি হয়ে থাকে দোকানে। সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিক্রি শুরু হয়ে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত বিরতহীন বিক্রি চলে মন্ডার। বিশেষ করে প্রতি শুক্রবার #মন্ডা কিনতে আসা মানুষের দীর্ঘ লাইন আর গাড়ির যানজট লেগেই থাকে। ঐ এলাকাটি বর্তমানে #মন্ডার মোড় হিসাবে পরিচিত। শুক্রবার বিক্রির ধুম চলে।
স্থানিয় কাপড় ব্যাবসায়ী ৬৬ বছর বয়সি নিপন্দ দেবনাথ বলেন ৬০এর দশকে #মন্ডা খেয়েছিলাম ৬ আনা ধরে। তখন মালিক ছিলেন খেঁদার নাথ পাল।#মন্ডা খেলে সারাদিন কিছু খাওয়া লাগতোনা। স্বাদই ছিল সেরকম। বর্তমানে #মন্ডা বানাতে স্থানিয় অনেকে চেষ্টা করেছেন কিন্তু কেও সফল হয়নি। গোপাল পালের #মন্ডা দেশে বিদেশে কোথাও নেই। #মন্ডার দোকানটি সরকারী বেসরকারী সহ বিভিন্ন পর্যায় থেকে পুরুস্কৃত হয়েছেন বহুবার। সে পুরানো সময়ের মন্ডার ইতিহাস বই পুস্তকে স্থান পেয়েছে। ২০১৪-২০১৫অর্থ বছরে অর্থ মন্ত্রনালয় থেকে সম্মামনা দেওয়া হয় মন্ডার দোকানকে। #মন্ডার দোকানটির পশ্চিমপাশে পান দোকানী ৫০বছর বয়সি হরেন্দ বিশ্বাস বলেন আমি ৮০‘র দশকে আড়াই টাকা দিয়ে #মন্ডা কিনে খাইছি।প্রতি বছর বছর আটানা ১টাকা বেড়ে এখন একটি #মন্ডা ২৫ টাকা হইয়াছে।
জানাগেছে, নিজস্ব জমির উপর #মন্ডার দোকানটি #মুক্তাগাছার জন্য বড় একটি ইতিহাস বহন করে। প্রায় ১৯৫ বছর আগের #মন্ডা আবিস্কারক #গোপালপালের নিজ বাড়ী #মুক্তাগাছাউপজেলার ৩নং তাড়াটি ইউনিয়নের তাড়াটি গস্খামে। তাদের বংশ পরাক্রমে বর্তমানে ব্যাবসা পরিচালনা করছেন মেহের নাথ পাল। মাত্র ২৫ বছর বয়সে ১৮২৪ সালে #মন্ডারব্যবসা শুরু করেন #গোপালপাল। তিনি জম্মগ্রহন করেন ১৭৯৯ সালে, পরলোক গমন করেন ১৯০৭ ইংরেজীতে। তারপর #মন্ডার হাল ধরেন #গোপালের পুত্র রাঁধা নাথ পাল। তার জম্ম ১৮৬৩ মৃত্যু ১৯৩৪। তার মৃত্যুর পর হাল ধরেন রাঁধা নাথের পুত্র কেঁদার নাথ পাল। তার জম্ম ১৮৯৫ মৃত্যু ১৯৭৭। কেঁদার নাথের মৃত্যুর পর #মন্ডার ব্যবসা পরিচালনা করেন তার পুত্র দাঁড়িকানাথ পাল। তার জম্ম ১৯২১ সালে, মৃত্যু ১৯৯৮ সালে। এরপর হাল ধরেন দাঁড়িকানাথের পুত্রগণ। এর মধ্য পুত্র #রমেন্দনাথপাল এন্ড ব্রাদার্স দিয়ে যৌত ব্যবসার হাল ধরেন। বর্তমানে ব্যবসা পরিচালনা করছেন মেহের নাথ পাল। যে ভবনে #গোপালপালমন্ডার আবিস্কার করেছিলেন সে পুরাতন বিল্ডিংটি ভেঙ্গে নতুন বিল্ডিং করার জন্য টিনের ঘেরাও করে রাখা হয়েছে। পাশের নিজস্ব ভবনে চলছে ব্যাবসা প্রতিষ্টান। মূল #মন্ডার কারিগর প্রদিপ পাল সহ ৩০/৩৫ জন রয়েছে দক্ষ কর্মচারী। স্থানিয় কয়েকজন জানান দেশ বিদেশের ভিআইপিরা #মন্ডা খেতে আসেন #মুক্তাগাছায়। সব মিলিয়ে ইতিহাস হয়ে থাকা #মন্ডার ঐতিহ্য থাকুক বছরের পর বছর সেটি কামনা #মুক্তাগাছাবাসীর।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: