গিরিবাজ কবুতর
Автор: ZIYAD LOFT
Загружено: 2025-08-11
Просмотров: 1058
Описание:
গিরিবাজ কবুতর হলো এমন এক ধরনের কবুতর যা তার উড়ার ক্ষমতা এবং আকাশে ডিগবাজি খাওয়ার বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত। পাকিস্তান এবং ভারতীয় উপমহাদেশে এই কবুতরের উৎপত্তি। শখের বশে কবুতর পালনকারীদের কাছে এটি খুবই জনপ্রিয়।
বৈশিষ্ট্য:
উড়ার ক্ষমতা: গিরিবাজ কবুতর অনেক উঁচুতে এবং দীর্ঘ সময় ধরে উড়তে পারে। এই কবুতর দিয়ে অনেক জায়গায় উড়ার প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে।
ডিগবাজি: আকাশে ওড়ার সময় এরা ডিগবাজি খায়, যা দেখতে খুবই আকর্ষণীয়।
শারীরিক গঠন: আসল গিরিবাজ কবুতরের চোখের মণি ছোট-বড় হতে দেখা যায়। এদের বুক উঁচু থাকে এবং পাখনা লেজের সমান বা সামান্য ছোট হয়।
প্রকারভেদ: গিরিবাজ কবুতর প্রধানত তিন ধরনের হয়: হাই ফ্লাইয়ার, লো ফ্লাইয়ার এবং কালারিং টাইপ। হাই ফ্লাইয়ার গিরিবাজ অনেক উঁচুতে দীর্ঘ সময় উড়তে পারে।
রং: বিভিন্ন রঙের গিরিবাজ কবুতর দেখা যায়, যেমন - বাঘা, চুইনা, সিলভার, বেজি, এলুমিনিয়াম ইত্যাদি।
পালন ও যত্ন:
বাসস্থান: কবুতরের জন্য উঁচু ও শক্ত ঘর তৈরি করা উচিত যাতে ক্ষতিকর প্রাণী বা পাখি তাদের আক্রমণ করতে না পারে। এক জোড়া কবুতরের জন্য এক বর্গফুট জায়গা যথেষ্ট।
খাবার: গিরিবাজ কবুতরকে অতিরিক্ত ফ্যাটযুক্ত খাবার দেওয়া উচিত নয়, কারণ এতে তাদের ওজন বেড়ে যায় এবং উড়ার ক্ষমতা কমে যায়। ভুট্টা, গম, সরিষা, ছোলা, চাল, কাউন ইত্যাদি এদের পছন্দের খাবার।
প্রজনন: গিরিবাজ কবুতর ৪-৫ মাস বয়সে ডিম পাড়ার জন্য প্রস্তুত হয়। খাঁচায় পালনের ক্ষেত্রে ডিম পাড়ার জন্য মাটির সরা বা মটকা রাখা যেতে পারে।
গিরিবাজ কবুতর চেনার উপায়:
চোখের মণি দ্রুত ছোট-বড় হয়।
পাখা লেজের সমান বা সামান্য ছোট হয় এবং উড়লে পাখার শব্দ হয়।
দূর থেকে দেখলে চোখের চারপাশে পানি ভাসছে বলে মনে হয়।
বুক উঁচু এবং গলা খুব কম স্প্রিং করে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: