পুকুরের জলের উপর সবুজ বা লাল স্তর পড়লে কি করবেন | pukurer jole lal sobuj stor
Автор: Desihaat FPO
Загружено: 2024-09-15
Просмотров: 90
Описание:
#ponds #agriculture #farming
রেডিশ পন্ড (লালাভ পুকুর) প্রকৃতির এক আশ্চর্য রূপ যা তার অনন্য রঙ এবং শোভা দিয়ে মুগ্ধ করে। এটি এমন একটি জলাশয় যেখানে জলকে ঘিরে থাকে লালাভ রঙের আলোড়ন, যা দূর থেকে দেখলে যেন মনে হয় পুরো পুকুরটি রক্তিমাভায় ভরে উঠেছে।
পুকুরের গঠন ও পরিবেশ
রেডিশ পন্ড সাধারণত এমন এলাকায় দেখা যায় যেখানে মাটির রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য আলাদা এবং সেখানে বিশেষ ধরনের লালাভ শৈবাল বা অণুজীব জন্মাতে সক্ষম হয়। এই শৈবালগুলির উপস্থিতির কারণে পুকুরের জল লালাভ বা লালচে রঙ ধারণ করে। এটি কোন নির্দিষ্ট স্থানে বা অঞ্চলে সীমাবদ্ধ নয়, বরং বিভিন্ন জলাভূমি, হ্রদ, বা পুকুরে এমন দৃশ্য দেখা যেতে পারে।
পুকুরের আশেপাশের পরিবেশ সাধারণত সবুজাভ ঘাসে ভরা থাকে, যার সঙ্গে লালাভ জলের মিলন প্রকৃতির এক অপূর্ব দৃশ্য তৈরি করে। গাছপালা, ঘাস, আর নানা ধরনের ছোট-বড় প্রাণীও এই পরিবেশকে আরও সমৃদ্ধ করে তোলে। পুকুরের জলে সূর্যের আলো পড়লে সেই লালাভ আলোছায়া চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, যা দেখলে মন ভরে ওঠে। পুকুরের জলের সাথে আকাশের নীল রঙ এবং লাল রঙের সংমিশ্রণ একটি স্বপ্নময় পরিবেশ তৈরি করে।
লালাভ রঙের কারণ
রেডিশ পন্ডের জলে লালাভ রঙের প্রধান কারণ হল সেখানে থাকা কিছু বিশেষ ধরনের শৈবাল বা অণুজীব। এই শৈবালগুলির বৈজ্ঞানিক নাম হল *ডুনালিয়েলা সালিনা*, যা উচ্চ লবণাক্ত পরিবেশে বাস করতে সক্ষম। এদের কোষের ভেতরে ক্যারোটিনয়েড নামক এক ধরনের রঞ্জক পদার্থ থাকে, যা তাদের লাল রঙ প্রদান করে। বিশেষত গরম বা শুষ্ক মৌসুমে এই শৈবালগুলির সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং পুকুরের জল লালাভ হয়ে ওঠে।
তবে শুধু শৈবাল নয়, কিছু বিশেষ ধরনের রাসায়নিক পদার্থ এবং খনিজও এই রঙের পেছনে ভূমিকা পালন করে। উদাহরণস্বরূপ, লোহা বা আয়রনের উপস্থিতি জলের রঙকে গাঢ় লাল করে তুলতে পারে। পুকুরের তলদেশে থাকা মাটির উপাদানও জলের রঙে প্রভাব ফেলতে পারে। অনেক সময় পুকুরের পাশে থাকা কিছু গাছপালার পাতা ও শেকড় জলে পড়ে তাদের নির্গত রঞ্জক পদার্থও জলকে রঙিন করতে পারে।
রেডিশ পন্ডের প্রভাব ও গুরুত্ব
প্রকৃতির এই লালাভ পুকুরগুলির শুধু শোভাই নয়, একাধিক পরিবেশগত এবং বৈজ্ঞানিক গুরুত্বও রয়েছে। প্রথমত, এই ধরনের পুকুরে জন্ম নেওয়া শৈবাল এবং অণুজীবগুলি পরিবেশের জীববৈচিত্র্যকে সমৃদ্ধ করে। এরা জলজ প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে কাজ করে এবং জলের গুণমান বজায় রাখতে সহায়তা করে।
দ্বিতীয়ত, এই শৈবালগুলি কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে এবং অক্সিজেন উৎপাদন করে, যা পরিবেশের বাতাসকে শুদ্ধ রাখতে সহায়ক। এছাড়াও, রেডিশ পন্ডের শৈবালগুলি থেকে প্রাপ্ত ক্যারোটিনয়েড বিভিন্ন ওষুধ এবং প্রসাধনী শিল্পে ব্যবহার করা হয়, যা অর্থনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।
তৃতীয়ত, পর্যটনের ক্ষেত্রে রেডিশ পন্ড একটি বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে কাজ করে। এর লালাভ রঙ এবং মনোমুগ্ধকর দৃশ্য পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের জন্য এই পুকুরগুলি একটি আদর্শ স্থান। এছাড়াও, ফটোগ্রাফারদের জন্য এই পুকুর একটি স্বপ্নের স্থান, যেখানে তারা নান্দনিক দৃশ্য ধারণ করতে পারে।
রেডিশ পন্ড সংরক্ষণ
রেডিশ পন্ডগুলি প্রকৃতির এক বিরল সম্পদ, যা সংরক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। বর্তমানে শিল্পায়ন, কৃষির অতিরিক্ত ব্যবহার এবং দূষণের কারণে এই ধরনের পুকুরের সংখ্যা কমে আসছে। শিল্প কারখানা থেকে নির্গত বর্জ্য পদার্থ পুকুরের জলে মিশে শৈবাল ও অন্যান্য জলজ প্রাণীদের ক্ষতি করে। এছাড়াও, কৃষিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক সার ও কীটনাশক পুকুরের জলের গুণমান নষ্ট করে এবং শৈবালগুলির বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত করে।
রেডিশ পন্ড সংরক্ষণের জন্য প্রথমত, আমাদের জলাশয়গুলিকে দূষণ থেকে রক্ষা করতে হবে। এর জন্য শিল্প কারখানাগুলিকে তাদের বর্জ্য পদার্থ ঠিকমতো পরিশোধন করে জলাশয়ে ফেলার নির্দেশ দিতে হবে। এছাড়াও, কৃষকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে পরিবেশবান্ধব চাষাবাদ পদ্ধতি সম্পর্কে সচেতন করতে হবে, যাতে তারা রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহার কমাতে পারেন।
দ্বিতীয়ত, রেডিশ পন্ড সংরক্ষণের জন্য গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শৈবাল এবং জলজ প্রাণীদের আচরণ এবং সংখ্যা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে সঠিক ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। এছাড়াও, সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে, যাতে তারা এই ধরনের পুকুরের সংরক্ষণে নিজেদের ভূমিকা রাখতে পারে।
রেডিশ পন্ড প্রকৃতির এক আশ্চর্য সৃষ্টি, যা তার লালাভ রঙ এবং সৌন্দর্য দিয়ে আমাদের মুগ্ধ করে। এটি শুধু একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিদর্শন নয়, বরং এর পরিবেশগত ও অর্থনৈতিক গুরুত্বও অপরিসীম। এই পুকুরগুলিকে সংরক্ষণ করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব, যাতে ভবিষ্যত প্রজন্মও এই অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে।
Produce Company (কৃষক উৎপাদক সংস্থা )
গঠন করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায় ?
১. ন্যায্য় মূল্যে সরকারী ধান ক্রয় কেন্দ্র ।
২. অনলাইন এর মাধ্যমে কৃষি জাত পণ্য ক্রয় বিক্রয়
৩. চুক্তি চাষ
৪. বীজ বিক্রয় কেন্দ্র
৫. সার বিক্রয় কেন্দ্র
৬. chc কেন্দ্র
৭. csc কেন্দ্র
৮. Export Import
৯. কীটনাশক বিক্রয় কেন্দ্র
১০. মাটি পরীক্ষা কেন্দ্র
১১. গবেষণা কেন্দ্র
১২. কৃষি শিক্ষা কেন্দ্র
১৩. Agri-Infra Fund থেকে দু কোটি টাকা পর্যন্ত লোন পেতে পারেন
১৪. মাছ ও পশু পালন এর কাজের জন্য লোন
১৫. Agri মার্কেট linkage
আরও জানতে আমাদের অফিস এ কল করুন : tel:8001007864
এই ইউটিউব চ্যানেলটি Subscribe করুন এখানে ক্লিক করে :
/ @desihaatfpo2020 .
এফপিও গঠনের জন্য নিম্নলিখিত ....
1. ন্যূনতম 10 জন ব্যক্তি প্রয়োজন
২. প্যান কার্ড, আধার কার্ড, ভোটার আইডি এবং ব্যাংক পাসবুক
৩. পাসপোর্ট সাইজের ছবিটির তিন কপি প্রয়োজন
অফিস প্রুফের জন্য
1. বৈদ্যুতিক বিল প্রমাণ
২. মালিকের এনওসি
৩. ল্যান্ড ক্রয় দলিল
এফপিওর নাম: "সংস্থার পক্ষে আপনার পছন্দের কোনও নাম" দিতে হবে।
একটি এফ পি ও যাতে লোন পায় তার জন্য আমরা প্রজেক্ট রিপোর্ট বানিয়ে দিয়ে থাকি ।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: