পেঁয়াজ উৎপাদনের যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশ,অর্জন করে নিয়েছে বিশ্বের তৃতীয় নম্বর স্থান,
Автор: News 24
Загружено: 2021-10-03
Просмотров: 3
Описание:
♦ধন্যবাদ ভারত♥
পেঁয়াজ স্বয়ং সম্পূর্ণতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ, উৎপাদনে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে বিশ্বে এবার তৃতীয়।
গত বছর গ্রীষ্মে হঠাৎই ভারতীয় পেঁয়াজ রফতানি বাংলাদেশে বন্ধ করে দেয়ার ঘটনায় ২০১৯ সালে ৩০০ টাকা কেজিতেও পেঁয়াজ কিনতে হয় ভোক্তাদের।
এরপর ভারত নির্ভরতা দূর করে পেঁয়াজে স্বনির্ভরতা অর্জনে ওই সময় চার বছর মেয়াদি পরিকল্পনা নেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। প্রথম বছরই বিস্ময়কর সফলতা এসেছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে পেঁয়াজ উৎপাদন ২৫ লাখ টন থেকে এক লাফে ৩২ লাখ টনে পৌঁছেছে😮
সে ক্ষেত্রে পেঁয়াজ উৎপাদনে বিশ্বের তৃতীয় স্থানটিও বাংলাদেশের দখলে চলে এসেছে। আগে ৩০ লাখ টনের কিছুটা বেশি উৎপাদনে এই অবস্থানে ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। পেঁয়াজ উৎপাদনে প্রথম এবং দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে চীন (২০০ লাখ টন) ও ভারত (৮১ লাখ টনের বেশি)।
বাংলাদেশে পেঁয়াজের চাহিদা ৩৫ লাখ মেট্রিক টনের মতো। সেখানে প্রতি বছর উৎপাদন হতো ২৫ লাখ টনের মতো। আর প্রায় ১০ লাখ টনের ঘাটতি নিয়ে অস্থিতিশীল ছিল পেঁয়াজের বাজার। আর মাত্র তিন লাখ টন পেঁয়াজ উৎপাদন হলে এতে স্বয়ং সম্পূর্ণ হয়ে যাবে বাংলাদেশ।
ধন্যবাদ এইজন্যই যে ভারতকে ভারত বন্ধ না করলে আমাদের স্বয়ংসম্পূর্ণতার দিকে এগিয়ে যাওয়া হতো না।আগে কোরবানিতে প্রচুর ভারতীয় গরু লাগত,ভারত থেকে গরু আসা বন্ধ করাতে আমরা গরু উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি।দেশি গরুতেই হয়ে কোরবানি।
যদিও পেয়াজের দাম এখনো চড়া কিছুটা।তবে তাই বলে চাষীদের অর্জন ম্লান করা যাবেনা।কিছুটা হলেও ইন্টেনসিভ দিতে হবে দেশের চাষীদের।কমাতে হবে মধ্যসত্বভোগীদের দৌরাত্ব।একই সাথে ভারত থেকে বীজ আনা কমিয়ে দেশেই তা চাষে মনযোগী হতে হবে
কৃষি উন্নয়ন বোর্ডকে বন্যা সহিষ্ণু জাতের আবিস্কারেও চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।বৈজ্ঞানিক এবং চাষীদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং সাধনায় পিয়াজের পাশাপাশি পাম কিংবা ভেজিটেবল অয়েল নির্ভরতা কমিয়ে আনতে পারলে স্বস্তি পাবে দেশের মানুষ।
#রজ্জব
©Pic For Research Use Only
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: