ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

রিজিকের ব্যবস্থা হবেই ইনশাআল্লাহ

রিজিকের ব্যবস্থাহবেই ইনশাআল্লাহ

রিজিক

আল্লাহু

রিজিকের ব্যবস্থা

রিজিক বৃদ্ধির আমল

রিজিক বৃদ্ধির দোয়া

রিজিক বৃদ্ধির শ্রেষ্ঠ আমল

Автор: Twins Family (Abdulla & Anisa)

Загружено: 2023-03-29

Просмотров: 1417

Описание: রিজিকের ব্যবস্থা হবেই ইনশাআল্লাহ
#রিজিকের_ব্যবস্থা_হবেই_ইনশাআল্লাহ

রিজিক বৃদ্ধি প্রসঙ্গে কোরআন-হাদিসের বর্ণনা
জীবিকার পেছনে কমবেশি সবাই দৌঁড়ায়। জীবনের জন্য রিজিক, সেই রিজিকের সন্ধানে অনেকের জীবন পর্যন্ত চলে যায়। কেউ হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে সামান্য অর্জন করে, আবার কেউ উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সম্পদ বসে বসে খায়। এটাই দুনিয়ার রীতি।

কোরআনে কারিমে ইরশাদ হচ্ছে, ‘পৃথিবীর প্রত্যেক জীবের জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহর। তিনি জানেন তারা কোথায় থাকে এবং কোথায় সমাপিত হয়। সবকিছুই (উল্লেখ) এক সুবিন্যস্ত কিতাবে (লওহে মাহফুজে) রয়েছে।’ -সূরা হুদ: ৬

এই আয়াতের তাফসিরের প্রথম অংশে বলা হয়েছে, দুনিয়ায় বিচরণশীল সবার রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহর। আয়াতের এই অংশে বলা হয়েছে, দুনিয়ার রিজিক নির্ধারিত সময়ের জন্য। মানুষের স্থায়ী ও অস্থায়ী একাধিক আবাসস্থল আছে। দুনিয়া অস্থায়ী আবাসস্থল আর আখেরাত স্থায়ী আবাসস্থল। উভয়ের অধিবাসীদের সম্পর্কে আল্লাহ সবিশেষ অবহিত।

আল্লাহতায়ালাই রিজিকদাতা। এ কথা মুসলমানমাত্রই বিশ্বাস করেন। আল্লাহ প্রদত্ত রিজিক মানুষ লাভ করে বিভিন্ন উপকরণের মাধ্যমে। এই রিজিক তিনি দান করেন নিজ অনুগ্রহে।

অনেকে মনে করেন, জীবিকার ব্যবস্থা হয় চাকরি, ব্যবসা বা চাষাবাদের মাধ্যমে। কিন্তু কোরআনের ঘোষণা হলো, রিজিকের সিদ্ধান্ত হয় আসমানে। আল্লাহ বলেন, ‘আকাশে রয়েছে তোমাদের রিজিক ও প্রতিশ্রুত সব কিছু।’ –সূরা জারিয়াত: ২২

আল্লাহতায়ালা নিজ বান্দাদের পরীক্ষার জন্য রিজিক কমবেশি করেন। রিজিক বৃদ্ধি আল্লাহর সন্তুষ্টির প্রমাণ নয়, অনুরূপ রিজিকের সংকীর্ণতাও তার অসন্তুষ্টির কারণ নয়। অধিকাংশ মানুষ এ বিষয় জানে না যে, দুনিয়ার সচ্ছলতা কারও শুভ লক্ষণের প্রমাণ নয়। কেননা আখেরাতের সাফল্য নির্ভর করে নেক আমলের ওপর। দুনিয়ায় আল্লাহ কখনও অবাধ্যকে দেন সচ্ছলতা, অনুগতকে দেন সংকীর্ণতা। আবার কখনও এর বিপরীত করেন্। কখনও উভয়কে সচ্ছলতা দেন, কখনও দেন সংকীর্ণতা। কখনও অবাধ্য বা অনুগত ব্যক্তিকে এক সময় দেন সচ্ছলতা, অন্য সময় দেন অসচ্ছলতা। এসব কিছু নিয়ন্ত্রণ করেন আল্লাহতায়ালা নিজ প্রজ্ঞা ও হিকমতের ভিত্তিতে।

রিজিকের এই হ্রাস-বৃদ্ধি পরীক্ষাস্বরূপ। এ প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব, কখনও ভয়ভীতি, কখনও অনাহার দিয়ে, কখনও তোমাদের জানমাল ও ফসলাদির ক্ষতির মাধ্যমে। (এমন পরিস্থিতিতে ধৈর্যধারণ করতে হবে) তুমি ধৈর্যশীলদের (জান্নাতের) সুসংবাদ দান করো।’ –সূরা বাকারা: ১৫৫

স্বভাবগতভাবে মানুষ তাড়াহুড়া প্রবণ। সে দ্রুত সব কিছু পেতে চায়। হাদিসে বলা হয়েছে, ‘নির্ধারিত জীবিকা আসবেই। কেউ তার রিজিক ভোগ না করে মৃত্যুবরণ করবে না।’

নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘হে মানুষ! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো। ধনসম্পদ সংগ্রহে উত্তম পন্থা অবলম্বন করো। কেননা কেউ তার রিজিক পরিপূর্ণ না করে মৃত্যুবরণ করবে না। যদিও তা অর্জনে বিলম্ব হোক না কেন।’ –সুনানে ইবনে মাজাহ

বিখ্যাত বুজুর্গ হাসান বসরি (রহ.) বলেছেন, আমি কোরআনের নব্বই জায়গায় পেয়েছি, আল্লাহতায়ালা বান্দার রিজিক নির্ধারণ করে রেখেছেন এবং রিজিকের দায়িত্ব নিয়েছেন। কেবল এক জায়গায় পেয়েছি, ‘শয়তান তোমাদেরকে অভাব-অনটনের ভয় দেখায়।’ -সূরা বাকারা: ২৬৮


কিছু কারণে বান্দার রিজিক তথা জীবিকা বৃদ্ধি পায়। ওইসব কারণগুলো হচ্ছে-

এক. একনিষ্ঠভাবে এক আল্লাহর ইবাদত ও সৎকর্ম করা। -সূরা আন নাহল: ৯৭

দুই. বেশি পরিমাণে সর্বাবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করা ও ইস্তেগফার পড়া। -সূরা নুহ: ১০-১২

তিন. সর্বাবস্থায় আল্লাহকে ভয় করে চলা। -সূরা আত তালাক: ২

চার. বেশি বেশি বৈধ রিজিকের জন্যে দোয়া করা। -সূরা বাকারা: ১৮৬

পাঁচ. দৃঢ়তার সঙ্গে আল্লাহর ওপর ভরসা করা। -সূরা আত তালাক: ৩

ছয়. অসহায় দরিদ্রদের সাহায্য করা। -সহিহ বোখারি: ২৮৯৬

সাত. হজ ও উমরা করা। -সুনানে তিরমিজি: ৮১০

আট. আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করা। -সহিহ বোখারি: ২০৬৭

নয়. সকাল সকাল ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়া। -সুনানে আবু দাউদ: ২৬০৬

দশ. ফজরের নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করা। -সহিহ মুসলিম: ৬৫৭

একমাত্র যে কারণে বান্দাকে রিজিক থেকে বঞ্চিত রাখা হয় তা হচ্ছে গোনাহের কাজে লিপ্ত থাকা। -সুনানে ইবনে মাজাহ: ৯০

উল্লেখ্য হারাম উপার্জন দিয়ে গঠিত শরীরের কোনো ইবাদত আল্লাহ কবুল করেন না এবং ওই শরীর জান্নাতে প্রবেশ করবে না। -সিলসিলা সহিহাহ: ২১২

অতএব কোনো ধরনের হতাশা নয়, তাকদিরে আমাদের জন্য যতটুকু বরাদ্দ আছে, ততটুকু আমরা পাবোই, এটাই আল্লাহর ওয়াদা। আমাদের কাজ শুধু চেষ্টা করে যাওয়া। যে বিষয়ে আল্লাহ হুকুম করেছেন- তা মানা, আর যে বিষয়ে আল্লাহ নিষেধ করেছেন, তা থেকে নিচেকে বাঁচিয়ে রাখা। এসব কাজের অন্যতম হলো-

উদাসীনতা: আল্লাহতায়ালার জিকির থেকে উদাসীনতা মানুষের রিজিকের বরকত উঠিয়ে নেয়।

সুদ: সুদ সম্পদের বরকত নষ্ট করে দেয়।

অকৃতজ্ঞতা: রিজিক কমে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো- অকৃতজ্ঞতা। আল্লাহতায়ালার নিয়ামতের প্রতি শোকরিয়া না করা। আল্লাহ অকৃতজ্ঞদের পছন্দ করেন না।

গোনাহ: রিজিকে বরকত আসার জন্য আল্লাহর ওপর ঈমান ও তাকওয়া অবলম্বন অত্যন্ত জরুরি। যে বান্দা এই দু’টি জিনিস অর্জন করতে পারবে না, তার রিজিকে সংকীর্ণতা নেমে আসবে।

গোনাহ ঈমানকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ফলে এটিও রিজিকের বরকত কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ। কখনও কখনও মুমিন বান্দার দুনিয়ায়ই এর শাস্তি ভোগ করতে হয়, যার ফলে তার ওপর বিপদাপদ, অভাব-অনটন ও অসুস্থতা ইত্যাদি চেপে বসতে পারে।

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
রিজিকের ব্যবস্থা হবেই ইনশাআল্লাহ

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]