গোপাল ভাঁড়ের আসল বাড়ি কোথায়|গোপাল ভাঁড়ের বংশধর|Gopal var|where is gopal bhar house|moumitapravas

Описание: press the 🔔🔔🔔 icon get first video notifications
Thank for watching my videos

🛑@NOTE= Some image video's. music are showing videos Meybe copyrighted to respected owners, not mine

⏭️@DISCLAIMER: This channel Dose not or encourage any ilegal activities. all contents provide by this channel ments for educational Purposes

⏭️ contant creator
@copyright reserved to (Moumita pravas) channel

⏭️ copyright Notes
please fell me free to leave me a notice. if you find this upload inappropriate. contact me personally if you are against an upload which you mey have right to the music. video instead of contacting🙏🙏🤜🤜🤜🙏
💚gmail=
[email protected]

💛Instagram id-

  / moumitapravas2022  

💙facebook id-
https://www.facebook.com/profile.php?...
=======================================
#gopalbhar #gopalvar#thakumarjhuli #panchatantrastories #storyoffgopalbhar #gopalvarerbarirkhoje#ghurni#gopalbharhouse#gopalbharcartoon#krishanagar# bhar#gopalbharotarbari#gopalvarcartoon#bangalirgopalvar#westbengal#india#bangali#bangladesh #bangladeshi #jalangi #
krishanagar #krishachandrerrajbari#krishananagarrajbari#moharajakrishachandra#কৃষ্ণনগরের দর্শনীয় স্থান#KrishnanagarPalace#Krishnanagar Rajbari#Krishnanagar, Nadia#কৃষ্ণনগর রাজবাড়ি#moumitapravas#




_______________________________________________

গোপাল ভাঁড় ছিলেন মধ্যযুগে নদিয়া অঞ্চলের একজন প্রখ্যাত রম্য গল্পকার, ভাঁড় ও মনোরঞ্জনকারী।[১] তাঁর আসল নাম গোপাল চন্দ্র প্রামাণিক। তিনি অষ্টাদশ শতাব্দীতে নদিয়া জেলার প্রখ্যাত রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভায় নিযুক্ত ছিলেন।তিনি ছিলেন সৎ ও বুদ্ধিমান। বুদ্ধি ও সৎসাহস থাকার কারণে রাজা কৃষ্ণচন্দ্র তাঁকে তাঁর সভাসদদের মধ্যকার নবরত্নদের একজন হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন।গোপাল যখন ছোট ছিলেন তখন তাঁর বাবা মারা যান এবং তাঁর মাও স্বামীর চিতায় সহমরণে আত্মাহুতি দেয় । তার বড় ভাইকে দাসত্বে বাধ্য করা হয় এবং তাকে একটি ডাকাত দল অপহরণ করে। অবশেষে একজন ভদ্রমহিলা তাকে লালন-পালন করেন এবং যৌবনে গোপাল পশ্চিমবঙ্গের কৃষ্ণনগরের রাজদরবারে ভাঁড় হিসেবে নিয়ুক্ত হন । গোপাল ভাঁড় ছিলেন হিন্দু ধর্মের অনুসারী। তার অসামান্য অবদানের জন্য রাজা ও রাণী উভয়েই তাকে পছন্দ করতেন। সেই আমলে রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের প্রাসাদের সামনে নির্মিত তাঁর একটি ভাস্কর্য এখনো সেখানে অবিকৃত অবস্থায় রয়েছে। পরবর্তীতে কৃষ্ণনগর পৌরসভার সীমানায় ঘূর্ণীতে গোপাল ভাঁড়ের নতুন মূর্তি স্থাপিত হয়েছে। তবে গোপাল ভাঁড়ের নাম ইতিহাসের কোথাও উল্লেখ নেই। তার অস্তিত্ব আদৌ ছিল কিনা এই বিষয়ে কেউ সঠিক তথ্য দিতে পারে নি। অনেকে ধারণা করেন যে মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভায় গোপাল ভাঁড় নামক একজন বুদ্ধিমান ব্যাক্তি ছিলেন যে সর্বদা রাজাকে সুপরামর্শ দিতেন এবং তার কল্যাণের কথা চিন্তা করতেন। মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র যখন বাংলার নওয়াব সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে কাজ করতে আরম্ভ করেন, তখন গোপাল ভাঁড় রাজাকে উক্ত কাজ করতে নিষেধ করেন। এজন্য রাজা কৃষ্ণচন্দ্র গোপাল ভাঁড়কে রাজ্য থেকে বিতাড়িত করেন। পরবর্তীতে নদীয়ায় অর্থাৎ মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের রাজ্যে তাকে আর কেউ দেখতে