#military
Автор: News 24
Загружено: 2021-10-06
Просмотров: 21
Описание:
মিয়ানমার কোস্ট গার্ডের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু আজ।
মিয়ানমান নেভি হতে ডিকমিশন করে চারটি যুদ্ধজাহাজ মিয়ানমার কোস্ট গার্ডে কমিশন করে সেদেশের নতুন উইং হিসাবে কোস্ট গার্ডের যাত্রা শুরু হয়েছে আজ ৬ অক্টোবর, ২০২১।
বার্মিজ সমুদ্রসীমা রক্ষা, চোরাচালান ও মাদক ও মানব পাচার রোধের উদ্দেশ্যে কোস্ট গার্ড গঠন করেছে। এর পাশাপাশি SAR মিশন এ ভূমিকা রাখবে কোস্টগার্ড।
কোস্ট গার্ডের বহরে যে চারটি জাহাজ রয়েছে এর ভেতর একটি ৪৭ মিটার ও একটি ৪৫ মিটার দৈর্ঘের FAC (Fast Attack Craft) রয়েছে। বাকি দুটি হল PGM-39 class পেট্রল বোট।
ফাস্ট এটাক ক্রাফটের ৪০ মিমি ও ৩০ মিমি গান টাইপ-৬১ ২৫ মিমি টুইন ব্যারেল ন্যাভাল গান দিয়ে রিপ্লেস করা হয়েছে।
PGM-39 ক্লাস পেট্রল বোটের 40 mm Bofors গান ও টাইপ-৬১ ২৫ মিমি টুইন ব্যারেল ন্যাভাল গান দিয়ে রিপ্লেস করা হয়েছে।
বিমানবাহীনির নেভাল উইং এর অধীনে মুসলিম দেশ পাকিস্তানের দেয়া JF-17M ( maritime strike) বিমান ও ATR-42 Maritime Patrol Aircrafts আজ কোস্ট গার্ডের যাত্রা উপলক্ষে ফ্লাইপাস্ট করেছে।
পরবর্তী ধাপ হিসাবে বার্মা নেভাল এভিয়েশন গঠনের চিন্তা করছে।
বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ হিসাবে বার্মায় কোস্ট গার্ডের যাত্রা শুরু হওয়া অভিনন্দন পাবার মত খবর যদি কোস্ট গার্ড সত্যিই বঙ্গোপসাগরের বার্মিজ উপকূলে চোরাচালান, মাদক ও মানব পাচার রোধ করতে পারে। তবে সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রমাণ আছে যে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেলে তারা মাদক বিশেষ করে মেথামফেটামিন ( ইয়াবা) , আইস ইত্যাদির ব্যাবসার সাথে পরোক্ষ ভাবে জড়িত। তারা অঘোষিত পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছে মাদকের। এর ফলে সবথেকে বড় পরাজয় হয়েছে বাংলাদেশের। কারন এদেশের যুবসমাজ শেষ করার জন্য বার্মা থেকে আসা মাদকের ভূমিকা এখন সবথেকে বেশি।
যাহোক, অনেকেই হয়ত ভাবতে পারেন যে বাংলাদেশ কি তাহলে পিছিয়ে গেল? উত্তর হল না। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের বহর যত বড়, অনেক দেশের নেভিও এত বড় নয়। বড় ও মাঝারি জাহাজ মিলিয়ে ৩১ টি জাহাজ রয়েছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের বহরে। ১৩৬ টি হাই স্পিড পেট্রল বোট হিসাবে আনলে টোটাল নেভাল এসেট দাঁড়ায় প্রায় ১৬৭ টি! বহরে আছে ইতালির সাবেক মিনারভা ক্লাস কর্ভেট যা লিডার ক্লাস অপিভি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছে। আছে মেড ইন বাংলাদেশ সবুজ বাংলা ক্লাস পেট্রল ক্রাফট। কোস্ট গার্ডের এভিয়েশন উইং ও সামনে আসতেছে। দেশেই কোস্ট গার্ডের জন্য ৫২.৮ মিটার দৈর্ঘের দুটি IPV নির্মিত হচ্ছে।
কোস্ট গার্ড নিয়ে এর আগেও বিশদ লেখা রয়েছে। আমি এর আগেও বার বার বলে এসেছি সমুদ্রে আমাদের শক্তিশালী উপস্থিতি বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্যই সবথেকে প্রয়োজন। আর নেভির এই গুরুত্ব হয়ত এখন আমরা বুঝতে পেরেছি বিধায় নেভিতে কার্পণ্য করতে দেখিনা। Don't ask about MRCA plz. 😁
ডেফ্রেসের পক্ষ থেকে বার্মিজ কোস্ট গার্ডের জন্য শুভকামনা।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: