ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

আওয়ামী লীগ সুচতুরভাবে সকল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে - মির্জা ফখরুল

Inaugural Rally of Liberation War in Chittagong / BNP / Chief Guest

Secretary General of BNP

Mirza Fakhrul Islam Alamgir

Focus On Natural Beauty 2

Автор: Focus On Natural Beauty 2

Загружено: 2022-03-28

Просмотров: 105

Описание: আওয়ামী লীগ সুচতুরভাবে সকল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে - মির্জা ফখরুল
-------------------------------------------------- -------------
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এই সরকার পরিকল্পিতভাবে স্বাধীনতার ইতিহাসকে বিকৃত করছে। এক ব্যক্তিকেই মুক্তিযুদ্ধের সব বানাচ্ছে, যে ব্যক্তি তখন দেশেই ছিলেন না। দেশে ছিলেন জিয়াউর রহমান। এই আওয়ামী লীগ সুচতুরভাবে সকল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে। বিচার বিভাগ, নির্বাহী বিভাগ, নির্বাচন কমিশন সকল প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দেশকে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন দিনের ভোট আগের রাতে হয়ে যায়। এখন বলছে সংবিধান অনুসারে নির্বাচন হবে। কোন সংবিধান ? যে সংবিধান তারা নিজেদের ইচ্ছামতো করে কাটাছেড়া করে নিজেদের মতো বানিয়ে নিয়েছে, সেই সংবিধান অনুযায়ী নাকি নির্বাচন হবে। পরিস্কারভাবে বলতে চাই, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে, এর কোনো বিকল্প নেই। সরকারকে বলছি, সময় শেষ, যতই ডিগবাজি খান, কোনো লাভ হবে না।
তিনি রবিবার (২৭ মার্চ) বিকালে চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড মাঠে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে বিএনপির স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন জাতীয় কমিটির উদ্যোগে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।সমাবেশ পরিচালনা করেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুবুর রহমান শামীম। পবিত্র কোরান তেলোয়াতের মাধ্যমে মূল অনুষ্ঠান শুরু হয় দুপুর ২টায়।
মির্জা ফকরুল বলেন, এই বীর চট্টলা থেকে বীরপুরুষ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন। স্বাধীনতার ৫০ বছর আমরা পার করেছি। এই ৫০ বছরে আওয়ামী লীগ যতবারই ক্ষমতায় এসেছে, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করেছে। ইতিহাস থেকে জিয়াউর রহমানকে মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে। কিন্তু মুছতে পারেনি। কারণ জিয়াউর রহমান আমাদের হৃদয়ে আছেন, এদেশের মানুষের হৃদয়ে আছেন। মুক্তিযুদ্ধে যার যা অবদান, প্রত্যেককে প্রত্যেকের অবদান স্বীকার করতে হবে। শেখ মুজিবুর রহমান, মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানি, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অবদান স্বীকার করতে হবে, লাখো শহীদের কথাও স্বীকার করতে হবে যারা স্বাধীনতার জন্য প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন। স্বীকার করতে হবে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কথা। ১৯৭১ সালের মার্চে তিনি দুই সন্তান নিয়ে এই চট্টগ্রামে ক্যান্টনমেন্টে ছিলেন। তাঁকে রেখে জিয়াউর রহমান ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে বেরিয়ে যান এবং পরদিন কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা করেন। আমরা যখন এসব কথা বলি তখন আওয়ামী লীগের গায়ে জ্বালা ধরে।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য, ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, আমরা যেতে চেয়েছিলাম মেজর জিয়াউর রহমান যে কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ষোষণা করেছিলেন এবং সেই ঘোষণা শুনে বাংলাদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল সেইস্থানে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের পেটুয়া বাহিনী আমাদের সেখানে যেতে দেয়নি। আমরা যদি যেতে পারতাম তাহলে সেখানে দাঁড়িয়ে দেশবাসীকে বলতাম যে, এই বেতারকেন্দ্র থেকেই মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিল। আওয়ামী লীগ ভয় পেয়ে আমাদের যেতে দেয়নি। তাদের ভয়, কারণ ১৯৭০ সালে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছিল, সেই জনপ্রতিনিধিদেরই স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার কথা থাকলেও তাদের কাছ থেকে কোনো ঘোষণা আসেনি। স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন মেজর জিয়া। এদেশের মানুষকে আমরা একথা বললে আওয়ামী লীগ ভয়ে ভীত হয়ে যায়। এই ভয়ে তারা আমাদের কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রে যেতে দেয়নি।
সভাপতির বক্তব্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন,সকল বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে আজ লক্ষাধিক লোকের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিলেন এবং কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। সেদিন আওয়ামী লীগের কেউ স্বাধীনতার ঘোষণা করেনি, এটাই তাদের একমাত্র ব্যর্থতা। তারা তখন আত্মসমর্পণ করেছিল। একমাত্র মেজর জিয়াউর রহমান সেদিন প্রতিবাদ করেছিলেন। আওয়ামী লীগ যেখানে পরাজিত, মেজর জিয়া সেখানে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা করেছিলেন। দেশের মানুষ মেজর জিয়ার ঘোষণা শুনে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। শহীদ জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে বিতর্কের কোনো সুযোগ নেই। সকল বিদেশি গণমাধ্যমে সেদিন শহীদ জিয়ার স্বাধনতার ঘোষণা প্রকাশিত হয়েছিল। আওয়ামী লীগের নেতাদের বইতেও মুক্তিযুদ্ধের সূচনার কথা লেখা আছে। বাংলাদেশের প্রত্যেক মানুষ জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা সেদিন শুনেছিলেন। আজ আমাদের কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রে যেতে দেয়া হয়নি। কেন দেয়া হল না ? কারণ আওয়ামী লীগ জানে, আমরা সেখানে যেতে পারলে এখানের চেয়ে অনেক বেশি লোক সমাগম হত।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহাজাহান,মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন,চেয়ারর্পানের উপদেষ্টা আবদুস সালাম,আবুল খায়ের ভূঁইয়া,জয়নাল আবেদীন ফারুক,গোলাম আকবর খোন্দকার,যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহাবুউদ্দীন খোকন,বক্তব্য রাখেন প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, চট্টগ্রাম নগর বিএনপির আহবায়ক ডা.শাহাদাত হোসেন,সদস্য সচিব আবুল হাসেম বক্কর,এ এম নাজিম উদ্দীন,জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, জালাল উদ্দীন মজুমদার,হারুন অর রশিদ, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সোলতান সালাউদ্দীন টুকু,নুরুল ইসলাম নয়ন,আবু সুফিয়ান, এডভোকেট বদরুল আনোয়ার,সাবেক এমপি শাহাজান চৌধুরী,আবদুল ওয়াদুদ ভূঁইয়া,ইশতিয়াক আজিজ রোজার, আলাল উদ্দিন আলাল, সাহাবউদ্দীন সাবু,দিপেন তালুকদার,গোলাম হায়দার,মোসতাক আহম্মদ খান,মামুনুর রশিদ মামুন, জাবেদ রেজা প্রমুখ।

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
আওয়ামী লীগ সুচতুরভাবে সকল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে - মির্জা ফখরুল

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]