সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে সর্বপ্রথম কোন উদ্ভিদ উৎপাদন

Описание: Question:
সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে সর্বপ্রথম কোন উদ্ভিদ উৎপাদন

A) গাজর
B) পেঁপে
C) বেল
D) বেগুন

✅ সঠিক উত্তরঃ A) গাজর

✅ Source Url : https://addresacademy.com/?questions_...

📘 সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে প্রথম উদ্ভিদ গাজর উৎপাদিত হয়েছিল। এটি উদ্ভিদের জৈবপ্রযুক্তিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার। নোট: সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস উদ্ভিদের টিস্যু সংস্কৃতিতে পুনর্জন্ম প্রক্রিয়ার একটি উদাহরণ।:
সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে প্রথম উদ্ভিদ গাজর উৎপাদিত হয়েছিল। এটি উদ্ভিদের জৈবপ্রযুক্তিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার। নোট: সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস উদ্ভিদের টিস্যু সংস্কৃতিতে পুনর্জন্ম প্রক্রিয়ার একটি উদাহরণ।

📘 সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে উদ্ভিদ উৎপাদন


সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে সর্বপ্রথম উদ্ভিদ উৎপাদন
সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস (Somatic Embryogenesis) হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি যা উদ্ভিদ প্রজননে ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদের অঙ্কুর বা এমব্রায়ো ডেভেলপ করে, যা মূলত শারীরিক কোষ থেকে বৃদ্ধি পায়।

আলোচ্য বিষয়ঃ

সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে প্রথম উদ্ভিদ কোনটি উৎপাদিত হয়?
এটি কীভাবে সম্ভব হলো?
ইতিহাস ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব।


উত্তর:
সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে সর্বপ্রথম উৎপাদিত উদ্ভিদ হলো গাজর। 🥕

ব্যাখ্যা / বৈজ্ঞানিক বিবরণ:

গাজর (Daucus carota) এর উদ্ভিদ প্রজননে প্রথম সফল somatic embryogenesis প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এই প্রক্রিয়ায়, মূলত গাজরের শারীরিক কোষ বা টিস্যু থেকে বিভিন্ন আণবিক ও শারীরিক পরিবর্তনের মাধ্যমে এমব্রায়ো সৃষ্টি হয়। এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদ উৎপাদনের জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করা হয়:


প্রাথমিক কোষ বা টিস্যু সংগ্রহ করা।
বৈদ্যুতিক বা রাসায়নিক উপায়ে এই কোষের উপর নির্দিষ্ট ধরনের প্রেরণা দেয়া।
কোষ বিভাজনের মাধ্যমে এমব্রায়ো গঠিত হয়।
এম্ব্রিয়ো থেকে পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদ গড়ে ওঠে।


তালিকা: সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিসের বৈশিষ্ট্য

অঙ্কুর বা এমব্রায়ো মূলত শারীরিক কোষ থেকে তৈরি হয়।
প্রক্রিয়াটি দ্রুত ও প্রজননে অধিক কার্যকর।
উৎপাদিত উদ্ভিদ জেনেটিক্যালি একরকম ও ক্লোন হিসেবে পরিচিত।
বিজ্ঞান ও কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি।


সারাংশ:


উদ্ভিদ
প্রক্রিয়া
প্রথম উৎপাদিত


গাজর
সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস
হ্যাঁ:
সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে উদ্ভিদ উৎপাদন


সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে সর্বপ্রথম উদ্ভিদ উৎপাদন
সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস (Somatic Embryogenesis) হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি যা উদ্ভিদ প্রজননে ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদের অঙ্কুর বা এমব্রায়ো ডেভেলপ করে, যা মূলত শারীরিক কোষ থেকে বৃদ্ধি পায়।

আলোচ্য বিষয়ঃ

সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে প্রথম উদ্ভিদ কোনটি উৎপাদিত হয়?
এটি কীভাবে সম্ভব হলো?
ইতিহাস ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব।


উত্তর:
সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস পদ্ধতিতে সর্বপ্রথম উৎপাদিত উদ্ভিদ হলো গাজর। 🥕

ব্যাখ্যা / বৈজ্ঞানিক বিবরণ:

গাজর (Daucus carota) এর উদ্ভিদ প্রজননে প্রথম সফল somatic embryogenesis প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এই প্রক্রিয়ায়, মূলত গাজরের শারীরিক কোষ বা টিস্যু থেকে বিভিন্ন আণবিক ও শারীরিক পরিবর্তনের মাধ্যমে এমব্রায়ো সৃষ্টি হয়। এই পদ্ধতিতে উদ্ভিদ উৎপাদনের জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করা হয়:


প্রাথমিক কোষ বা টিস্যু সংগ্রহ করা।
বৈদ্যুতিক বা রাসায়নিক উপায়ে এই কোষের উপর নির্দিষ্ট ধরনের প্রেরণা দেয়া।
কোষ বিভাজনের মাধ্যমে এমব্রায়ো গঠিত হয়।
এম্ব্রিয়ো থেকে পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদ গড়ে ওঠে।


তালিকা: সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিসের বৈশিষ্ট্য

অঙ্কুর বা এমব্রায়ো মূলত শারীরিক কোষ থেকে তৈরি হয়।
প্রক্রিয়াটি দ্রুত ও প্রজননে অধিক কার্যকর।
উৎপাদিত উদ্ভিদ জেনেটিক্যালি একরকম ও ক্লোন হিসেবে পরিচিত।
বিজ্ঞান ও কৃষিক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি।


সারাংশ:


উদ্ভিদ
প্রক্রিয়া
প্রথম উৎপাদিত


গাজর
সোমাটিক এমব্রায়োজেনেসিস
হ্যাঁ

📘 প্রজনন পদ্ধতি: গাজর মূলের মাধ্যমে প্রজনন করে।
উদ্ভিদ বিভাগ: এটি মূলের অংশ দ্বারা জন্মে, যা মূলের অবিরত বৃদ্ধি ও বিকাশের মাধ্যমে নতুন গাছের রূপ নেয়।
প্রজননের প্রক্রিয়া: গাজর মূলের টুকরা বা মূলের অংশ থেকে নতুন গাছের বৃদ্ধি হয়, যা একটি স্বতন্ত্র উদ্ভিদ হিসেবে বিকাশ লাভ করে।
প্রয়োজনীয় শর্ত: সুস্থ মূলের টুকরা বা অংশ ব্যবহার করতে হয় যাতে নতুন গাছের জন্ম সম্ভব হয়।:
প্রজনন পদ্ধতি: গাজর মূলের মাধ্যমে প্রজনন করে।
উদ্ভিদ বিভাগ: এটি মূলের অংশ দ্বারা জন্মে, যা মূলের অবিরত বৃদ্ধি ও বিকাশের মাধ্যমে নতুন গাছের রূপ নেয়।
প্রজননের প্রক্রিয়া: গাজর মূলের টুকরা বা মূলের অংশ থেকে নতুন গাছের বৃদ্ধি হয়, যা একটি স্বতন্ত্র উদ্ভিদ হিসেবে বিকাশ লাভ করে।
প্রয়োজনীয় শর্ত: সুস্থ মূলের টুকরা বা অংশ ব্যবহার করতে হয় যাতে নতুন গাছের জন্ম সম্ভব হয়।

📘 পেঁপে: পেঁপে একটি ফল যা প্যারা-প্রোথাইরয়েড হরমোনের মতো কাজ করে, যা জিবেরেলিনের মতো ফাইটোহরমোনের প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে।
এটি সাধারণত এর পেপাইনের জন্য পরিচিত, যা পাচনতন্ত্রে সহায়ক, তবে এর কিছু প্রভাব হরমোন সংশ্লেষণে প্রভাব ফেলতে পারে।
প্রাকৃতিকভাবে, পেঁপে কিছু হরমোনের মতো কার্যকলাপ করতে পারে, যা গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে।:
পেঁপে: পেঁপে একটি ফল যা প্যারা-প্রোথা