বিশ্বকে চমকে দিয়ে কোটি কোটি টাকা ব্যায়ে নতুন প্রযুক্তি দিয়ে ব্রীজের উপর রেল লাইন করছে বাংলাদেশ!
Автор: 10 M Bangla
Загружено: 2022-06-27
Просмотров: 488
Описание:
#BangladeshiNews #bangladeshilivenews #bangladeshitvnews
যমুনা বাংলাদেশের প্রধান তিনটি নদীর একটি। এটি ব্রহ্মপুত্র নদীর প্রধান শাখা। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক যমুনা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী। যমুনা গোয়ালন্দের কাছে পদ্মা নদীর সাথে মিশেছে। এর পূর্ব নাম জোনাই। ১৭৮৭ সালে ভূমিকম্পে যমুনা নদী সৃষ্টি হয় যা রাজশাহী অঞ্চল ও ঢাকা অঞ্চল আলাদা হয় (সূত্র পাবনা জেলার ইতিহাস)। উৎপত্তিস্থল হতে এর দৈর্ঘ্য ২৪০ কিলোমিটার।
যমুনা নদীর সর্বাধিক প্রস্থ ১২০০০ মিটার(আরিচা) যমুনার প্রধান উপনদী গুলো হল তিস্তা, ধরলা, করতোয়া, আত্রাই, সুবর্ণশ্রী। করতোয়া যমুনার দীর্ঘতম এবং বৃহত্তম উপনদী।
যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু বহুমুখী সেতুর মাধ্যমে উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে ঢাকার সরাসরি সড়ক ও রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে। প্রায় তিন দশক আগে এই সেতু স্থাপিত হলেও সেখানে ট্রেনের গতি কম। ট্রেনের গতি বাড়ানো এবং আন্তঃএশিয়া রেল যোগাযোগের জন্য ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতু’ নামে পৃথক সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রেলপথমন্ত্রী ।
রেল ভবনে সেতুটির নির্মাণ কাজের জন্য তিনটি প্যাকেজের মধ্যে প্যাকেজ-৩ এর আওতায় পশ্চিম ও পূর্ব স্টেশনের জন্য সিগন্যালিং ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার চুক্তি অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ তথ্য জানান।
বাংলাদেশ রেলওয়ে এবং জাপানের ইয়াশিমা-জিএসইর মধ্যে এ চুক্তি হয়। রেলওয়ের প্রকল্প পরিচালক ও জাপানের নোরিও ইকঝিমা চুক্তিতে সই করেন। রেলমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতুর প্রথম দুটি প্যাকেজের কনস্ট্রাকশন ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেছেন।
তিনি জানান, ২০১১ সালের প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে রেল মন্ত্রণালয় গঠিত হয়। পিছিয়ে পড়া রেল ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী ও ভারসম্যপূর্ণ যোগাযোগ ব্যবস্থার অংশ হিসেবে রেলকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য অনেকগুলো প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
তিনি জানান, পূর্বাঞ্চলে ব্রডগেজ ও পশ্চিমাঞ্চলে মিটার গেজ ট্রেন চলাচল করে। যমুনা ও পদ্মা নদী আমাদের দেশকে দুই ভাগ করে রেখেছে। বঙ্গবন্ধু মাল্টিপারপাস ব্রিজ হওয়ার আগ পর্যন্ত সড়ক পথ ও রেলপথে আমরা বিচ্ছিন্ন ছিলাম। ৯৬ সালে বঙ্গবন্ধু মাল্টিপারপাস ব্রিজ উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে আমাদের সড়ক ও রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়।
রেলমন্ত্রী বলেন, শেষ মুহূর্তে রেলের কোনো ব্যবস্থা রাখা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৯৬ সালে ক্ষমতায় আসেন, তার বিশেষ উদ্যোগে সেই সময় যমুনা নদীর ওপরে রেল ব্রিজ সংযুক্ত করা হয়। এটা অনেক দেরিতে ছিল বলে এখানে রেলের স্বাভাবিক যে গতি সেটা পূর্ণাঙ্গ ব্যবহার করতে পারছি না। ২০ কিলোমিটার গতিতে আমাদের যেতে হয়। একইসঙ্গে ওজনের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা আছে।
‘যে কারণে একটি পরিপূর্ণ রেল ব্যবস্থা, বাংলাদেশের সঙ্গে আন্তঃএশিয়া যোগাযোগ, বাংলাদেশের রেল ব্যবস্থা পরিচালনার ক্ষেত্রে যে বৈপ্লবিক রেল অবকাঠামোর উন্নয়নের স্বার্থে, ট্রান্স এশিয়া রেলের সঙ্গে বাংলাদেশ যুক্ত। সেই কারণে ডুয়েল গেজ ডাবল লাইন এই দ্বিতীয় রেল সেতু করতে হচ্ছে। ’
রেলমন্ত্রী বলেন, এই সেতু হলে পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে রেল যোগাযোগ উন্নত হবে। পাশাপাশি ভারতের সঙ্গে রেল যোগাযোগ রয়েছে। এই সেতু হয়ে গেলে ভারতের সঙ্গে রেল যোগাযোগের সব বাধা দূর হবে।
নির্দিষ্ট সময়ের আগেই এই রেল সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হবে আশা করে মন্ত্রী জানান, এতে দেশের উত্তরাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের যোগাযোগ সহজ হয়ে যাবে।
রেলমন্ত্রী এ সময় জানান শ্রীগ্রই বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার মৈত্রী ট্রেন চালু হবে।
প্রিয় দর্শক আপনি কি মনে করেন, যমুনা নদীর উপর কি সেতু নির্মানের ফলে কি দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হবে? যমুনা নদীতে রেলসেতু নির্মাণের ফলে কি অর্থনৈতিক ব্যবস্থার উন্নতি হবে, এই নিয়ে আপনি আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি আমাদের সাথে শেয়ার করুন। ভিডিওটি শেয়ার করে সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার অনুরোধ রইলো।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: