গাঁজার কত গুন, জানলে গাঁজা সম্পর্কে আপনার ধারণা পাল্টে যাবে!
Автор: LOL TV BD
Загружено: 2017-09-27
Просмотров: 360
Описание:
সিব্বীর ওসমানীঃ একটি নতুন গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে যে, গাঁজার গায়ে যতটা কলঙ্ক লেপে দেয়া হয়েছে, গাঁজা আসলে ততটা মারাত্বক ক্ষতিকর মাদকদ্রব্য নয়। তাছাড়া সাধারণভাবে মনে করা হতো যে, আপাতত কিছুটা নিরীহ মনে হলেও গাঁজা অন্যান্য উচু মাত্রার মাদকের দিকে সেবনকারীদের টেনে নিয়ে যায়। অর্থাৎ উচু মাত্রার মাদকদ্রব্য যেমন কোকেন, হিরোইন এগুলোর গেটওয়ে হিসেবে কাজ করে এই গাঁজা। কিন্তু নতুন এই গবেষণা গাঁজা সম্পর্কিত এই সকল ধারণা উল্টে দিয়েছে।
নতুন এই গবেষণার ফলাফল বিশ্লেষণ করে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা আগের প্রচলিত ধারণার ঠিক বিপরীত মতামত দিয়েছেন। তারা জানিয়েছেন যে, সবুজ পাতার এই নেশা যারা নিয়মিত সেবন করে তারাই বরং কোকেন, হেরোইনসহ অন্যান্য কঠিন মাদ্রকদ্রব্য থেকে নিজেদের সরিয়ে রাখতে পারে।
ইন্ডিপেন্ডেন্টে প্রকাশিথ তথ্য অনুসারে জানা যায় যে, পাঁচ বছর মেয়াদী এই গবেষণায় ১২৫ জন মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছিল। এদের সকলে স্থায়ী ব্যাথায়ও আক্রান্ত ছিল। তাদের ব্যথা কমানোর উপায় হিসেবে গাঁজা সেবন করতে দেয়া হয়েছিল। এদের মধ্যে ৪২ জন গাঁজা সেবন করতে রাজি হয়নি। তার গাঁজা থেকে নিজেদের সরিরে রেখেছিল।
পরে দেখা যায় যে, গাঁজা সেবনকারীদের ৩৪ শতাংশ তাদের ব্যথা নিরাময়ের ঔষধ এবং পূর্বের ব্যবহৃত মাদকের উপর নির্ভরতা ছেড়ে দিয়েছে। আর যারা গাঁজা সেবন করেনি তাদের মাত্র ২ শতাংশ ব্যক্তি ঔষধ ও পূর্বের মাদকের উপর নির্ভরতা কমাতে সক্ষম হয়েছে। অর্থাৎ তাদের ৯৮ শতাংশ ব্যাথা কমানোর ঔষধ ও পূর্বের মাদকে আসক্ত ছিল।
এই প্রকল্পের প্রধান গবেষক অধ্যাপক জ্যাকোব মিগুয়েল ভিজিল উল্লেখ করেন, আমেরিকায় ড্রাগ আসক্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করা অনেকটা মহামারীর আকার ধারণ করেছে। সারা বছর সড়ক দুর্ঘটনায় অথবা আগ্নেয়াস্ত্রের আঘাতে যে পরিমান আমেরিকানের মৃত্যু হয়, উচু মাত্রার মাদকদ্রব্যে আসক্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করে তার চেয়ে বেশী সংখ্যক মানুষ। অথচ এই মহামারী প্রতিরোধ করা সম্ভব। আর সেই মহামারী প্রতিরোধ করতে প্রচলিত অন্যান্য ঔষধনির্ভর চিকিৎসা পদ্ধতির চেয়ে তুলনামুলক নিরাপদ ও ফলপ্রসু এই গাঁজা সেবন করতে দেয়াই কার্যকর পন্থা হতে পারে। স্বাস্থ্য বিশারদগণ পরিকল্পিতভাবে এটাকে কাজে লগাতে পারেন।
তিনি আরও জানান যে, উচু মাত্রার ব্যাথানাশক ঔষধ এবং হিরোইন সেবন করে প্রতিদিন আমরিকায় ৯০ জনের মৃত্যু ঘটে। আর সেখানে গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে, গাঁজা সেবনের কারণে সরাসরি এরকম মৃত্যুর ঝঁকি একদম নেই।
যাহোক, ২০১৪ সালে গেম্মা মোস নামে এক বৃটিশ মহিলা প্রথম গাঁজা সেবনের কারণে মৃত্যুবরণ করে বলে জানা গিয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী গবেষণায় দেখা যায় যে, সরাসরি গাঁজার প্রভাবে নয় বরং উচু মাত্রার নেশা গ্রহণের কারণে তার হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে সে মারা গিয়েছিল।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: