"চেক জালিয়াতির মামলা" বিষয়ক প্রশ্নোত্তর। এডভোকেট মোখলেসুর রহমান । আইন ও অধিকার। গুরুকুল লাইভ
Автор: GLive [ জিলাইভ ] GNN
Загружено: 2019-08-19
Просмотров: 9334
Описание:
"চেক জালিয়াতির মামলা" বিষয়ক প্রশ্নোত্তর আজকের আলোচনার বিষয়। মনে রাখতে হবে, শুধু অপর্যাপ্ত তহবিলের কারণে চেক প্রত্যাখ্যাত হলে তখনই হস্তান্তরযোগ্য দলিল আইন, ১৮৮১-এর ১৩৮ ধারায় মামলা করা যায়।
অন্যসব ক্ষেত্রে আদালত কর্তৃক আইনি নোটিশ দিয়ে এবং ওই নোটিশের মেয়াদ শেষে দ-বিধির ৪০৬ ও ৪২০ ধারায় মামলা করা যায়। অপর্যাপ্ত তহবিল ছাড়া প্রতারিত হলে যেমন অঙ্কে ও কথায় গরমিল, চেকে তারিখ ঠিকমতো না লেখা, প্রদানকারী কর্তৃক পরিশোধ বন্ধ করা ইত্যাদি কারণে চেক প্রত্যাখ্যাত হলে দ-বিধির ৪০৬ এবং ৪২০ ধারায় মামলা করলে তিন থেকে সাত বছর পর্যন্ত জেল এবং আর্থিক জরিমানা হতে পারে। তবে এসব কারণে চেক ডিজঅনারের মামলা করা যায় না।
আবার যদি কোনো ব্যক্তি চেকে নিজের স্বাক্ষর অসদুদ্দেশ্যে নিজেই জাল করে তাহলে দ-বিধির ৪৬৫ ধারা অনুযায়ী দুই বছরের জেল ও জরিমানা উভয় হতে পারে।
মামলা কোথায় করতে হয়? এ ধরনের অভিযোগ একটি নালিশি বা সিআর মামলা হিসেবে মহানগর এলাকার ক্ষেত্রে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে আর মহানগরের বাইরে হলে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে দায়ের করতে হবে।
চেকটি যে ব্যাংকে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে, সেটি যে আদালতের এখতিয়ারের মধ্যে রয়েছে সেই আদালতে মামলা দায়ের করতে হবে। দায়রা আদালত ইচ্ছা করলে যুগ্ম দায়রা আদালতে মামলাটি বিচারের জন্য পাঠাতে পারেন।
#যেভাবে মামলা করতে হবেঃ
সাধারণত NI Act মামলা একজনের পক্ষে আরেকজন করতে পারেন না। যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে চেক দেয়া হয়েছে কেবল তিনিই মামলা করতে পারেন। তবে, Power of Attorney মাধ্যমে দ্বিতীয় কেউ চেক হোল্ডার বা বাদীর পক্ষ হয়ে মামলা পরিচালনা করতে পারেন।
মামলা করার ক্ষেত্রে তারিখ খুব গুরুত্বপূর্ণ, চেক ডিজঅনার হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে আইনি নোটিশ পাঠাতে হয়। নোটিশ পাঠিয়ে ৩০(অর্থাৎ নোটিশে উল্লেখিত) দিন অপেক্ষা করতে হয়। এরপর নোটিশের সময় শেষ হওয়ার পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে মামলা করতে হয়। যে আদালতে মামলা করতে হবেঃ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে(ম্যাট্রোপলিটান এলাকা হলে সি এম, এম আদালতে) মামলা দায়ের করতে হয় তবে বিচারের ক্ষমতা দায়রা আদালতের।
এ ধরনের মামলা দায়ের করতে যেসব তথ্য-উপাত্ত প্রয়োজন হয়ঃ
চেক প্রদানকারীর নাম,
চেক প্রদানের বা লেখার তারিখ,
চেক ডিজঅনার হওয়ার তারিখ,
ব্যাংক, ব্যাংকের শাখার নাম, হিসাব নম্বর, চেক নম্বর ও টাকার পরিমাণ,
চেক ডিজঅনার হওয়া ব্যাংকের নাম, শাখা, তারিখ ইত্যাদি,
চেক ডিজঅনার অর্থাৎ যেকারণে চেক ডিজঅনার হয়েছে ব্যাংক প্রদত্ত স্লিপ।
কোম্পানী বা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চেক দেয়া হয়ে থাকলে ইস্যুকারী কর্মকর্তার নাম, পদবী ও প্রতিষ্ঠানের নাম। যে কারণে চেকটি ডিজঅনার করা হয়েছে।
চেক ডিজঅনার হওয়ার কথা জানিয়ে নোটিশ পাঠানোর প্রমাণ এবং নোটিশ ফেরত এসে থাকলে ফেরত আসার তারিখসহ অন্যান্য তথ্য,চেক-লেনদেনের তথ্য।
আপীলঃ
একাউন্টধারী চেকে উল্লিখিত অর্থের ৫০% পরিশোধ করতে সক্ষম হলে আপীল করা যায় না।
জেনে রাখা ভালো-
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্ট অ্যাক্টের(NI Act-এর) অধীনে মামলা দায়ের
করতে না পারলে দন্ডবিধির ৪০৬ এবং ৪২০ ধারা অনুসারে ফৌজদারী মামলা দায়ের করা যায়।
তবে এক্ষেত্রে টাকা ফেরত পাওয়ার সুযোগ নেই। দোষী সাব্যস্ত হলে ৭ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড এবং জরিমানা হতে পারে।
NI_Act এর ১৩৮ ধারার মামলা :
১) চেকে উল্লেখিত তারিখের ৬ মাসের মধ্যে চেক ডিজঅনার করাতে হবে।
২) চেক ডিজ অনার করার ৩০ দিনের মধ্যে আসামী বরাবরে লিগ্যাল নোটিশ দিতে হবে।
৩) আসামী নোটিশ প্রাপ্তির বা নোটিশ প্রদানের ৩০ দিনের মধ্যে টাকা প্রদান না করলে , পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে আমলী ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করতে হবে।
৪) বিচার দায়রা আদালতে হবে।
৫) শাস্তি : সর্বোচ্চ ১বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড, বা চেকে উল্লেখিত অর্থ দণ্ডের সর্বোচ্চ ৩ গুণ পর্যন্ত জরিমানা, বা উভয় দণ্ড।
১৮৮১ সনের (সংশোধনী ২০০৬) এর N.I. Act-138 এর ধারায় মামলা করার জন্য চেক নগদায়নের জন্য ব্যাংকে উপস্থাপন করিলে অপর্যাপ্ত তহবিলের কারনে চেক ডিজঅনার হইলে ডিজঅনার এর তারিখ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে সরকারি ডাকে নোটিশ পাঠিয়ে নোটিশ প্রাপ্তির ৩০ দিন পরে মামলা দায়ের করতে হয় । একটি চেকের Validity ৬মাস । ৬মাসের মধ্যে ব্যাংকে যতবার খুশী ডিজঅনার করে মামলা দায়ের করা যায় । তবে ১বার ডিজঅনার করে মামলা দায়ের করার আইনগত কোন বাঁধা নাই । তবে: #হিসাবটি চেক দাতার # স্বাক্ষরটি তার # ৬মাসের মধ্যে ডিজঅনার করা হয়েছে # ডিজঅনারের ৩০দিনের মধ্যে নোটিশ দেওয়া হয়েছে এবং নোটিশ প্রাপ্তির ৩০দিন পর মামলা করা হয়েছে ইত্যাদি সঠিক ভাবে হলে সেক্ষেএে চেকের মামলা থেকে বাদীর হারার কোন সম্ভাব্যনা নাই । এই মামলায় শাস্তি হলো চেকের উল্লেখিত টাকার ৩গুন জরিমানা এবং ১বছরের জেল । এই মামলায় শাস্তি হলো চেকের উল্লেখিত টাকার ৩গুন জরিমানা এবং ১বছরের জেল । এই মামলার আসামী পক্ষকে দন্ডাদেশ এর বিরুদ্ধে আপীল করতে হয় অএ আইনের ১৩৮(ক) ধারা মতে চেকের উল্লেখিত টাকার ৫০% টাকা জমা দিয়ে এবং দন্ড প্রদানের ৩০ দিনের মধ্যে ।
Thank you for visiting #GurukulLive
Gurukul Live Official :
➤ Gurukul Live Facebook: / gurukullive
➤ Gurukul Live Web: https://gurukullive.news/
➤ Gurukul Live News: http://glive24.com/
A Gurukul Online Learning Network Official Production.
© 2019 Gurukul Online Learning Network . All Rights Reserved.
Don't re-upload, re-distribute or re-production Gurukul Online Learning Network's content to avoid copyright strikes.
Gurukul Online Learning Network Official :
➤ GOLN Facebook: / gurukulonlinelearningnetwork
➤ GOLN Web: http://gurukul.edu.bd
➤ GOLN Linkedin: / golnofficial
➤ GOLN Twitter: / golnofficial
#GurukulOnlineLearningNetwork #GOLN #GrukulLive #gnn #gnewsnetwork
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: