রচনা মুজিব শতবর্ষ

Описание: রচনা মুজিব শতবর্ষ
   • রচনা মুজিব শতবর্ষ  

রচনা - বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ
(Bangabandhu & Bangadesh)
(২০০ শব্দের রচনা)

এই চ্যানেলের অন্যান্য রচনাগুলো দেখে নাও
"বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ" (১০০০+- শব্দের)
   • Видео  

"১৬ ডিসেম্বর -বিজয় দিবস
   • বিজয় দিবস - ১৬ ডিসম্বরের রচনা প্রতিযোগিতা  

রচনা : পঞ্চাশে বাংলাদেশ আগামীর প্রত্যাশা
   • রচনা পঞ্চাশে বাংলাদেশ আগামীর প্রত্যাশা  

"মুজিব শতবর্ষ"
   • Видео  

"১৬ ডিসেম্বর -বিজয় দিবস
   • বিজয় দিবস - ১৬ ডিসম্বরের রচনা প্রতিযোগিতা  


শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বুদ্ধিজীবীদের চিত্রাঙ্কণ
   • শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বুদ্ধিজীবীদের চিত্র ...  

বুদ্ধিজীবি দিবসের জন্য বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে কবিতা
   • বুদ্ধিজীবি দিবসের জন্য বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে ...  

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস /বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বুদ্ধিজীবীদের অবদান
   • "১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস"/ "বাংলা...  


শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী বা
মুজিব শতবর্ষ বা
মুজিব বর্ষ

মুজিব বর্ষ হলো বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী পালনের জন্য ঘোষিত বর্ষ। বাংলাদেশ সরকার প্রথমে ২০২০-২১ সালকে (১৭ই মার্চ ২০২০ থেকে ২৬ই মার্চ ২০২১ পর্যন্ত) মুজিব বর্ষ হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়। কিন্তু মুজিববর্ষ উদ্‌যাপনের লক্ষ্যে গৃহীত কর্মসূচিগুলো কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারির কারণে নির্ধারিত সময়ে যথযাথভাবে করা সম্ভব হয়নি বিধায় মুজিববর্ষের সময়কাল ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত ঘোষণা করা হয়।

পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালি যখন পশ্চিম পাকিস্তানের শোষন ও বঞ্চনায় ভুগছে অস্তিত্ব সংকটে, তখনই বাঙালি জাতির পরিত্রাণের প্রধান নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন শেখ মুজিবুর। স্বাধীনতার ঘোষণা ও বিজয় অর্জন এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনেও অবদান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। সেজন্যই স্বাধীন বাংলাদেশ তাকে দিয়েছে জাতির জনকের সম্মান। তিনি গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চ জন্মগ্রহণ করেন এবং ২০২০ সালের ১৭ই মার্চ তাঁর জন্মের ১০০ বছর পূর্তি হয়। তাই তাঁর এই জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের জন্যই 'মুজিব বর্ষ' পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বাংলাদেশ সরকার জন্মশতবার্ষিকী ও মুজিব বর্ষ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ভূমিহীন ও গৃহহীনদের বিনামূল্যে ঘর প্রদান, 'মুজিব চিরন্তন' নামে ১০ দিন ব্যাপী জাতীয় অনুষ্ঠান মালা, মুজিব বর্ষের বিশেষ ওয়েবসাইট চালু, মুজিব বর্ষের স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ, ১০০ দিনব্যাপী কুইজ প্রতিযোগিতা ইত্যাদির আয়োজন করে। মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ভারতীয় ডাক বিভাগ কর্তৃক প্রকাশিত হয় ডাকটিকিট।

মুজিববর্ষের নির্ধারিত আবহ সঙ্গীতটি লিখে ইতি টানা যায়,
"তুমি বাংলার ধ্রুবতারা, তুমি হৃদয়ের বাতিঘর আকাশে-বাতাসে বজ্রকন্ঠ, তোমার কন্ঠস্বর।"