বিশাল সুখবর বাংলাদেশের। ওয়ালটনের পন্যের চাহিদা বিশ্ববাজারে তুঙ্গে। অর্থনৈতিক ভাবে লাভবান হবার আশা।
Автор: 10 M Bangla
Загружено: 2022-07-19
Просмотров: 1702
Описание:
#BangladeshiNews #BangladeshiLivenews #bangladeshitvnews
দক্ষিণ কোরিয়ায় চালু হলো ওয়ালটনের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (গবেষণা ও উদ্ভাবন) সেন্টার। এ উদ্দেশ্যে দেশটির খ্যাতনামা একটি ডিজাইন হাউজের সঙ্গে চুক্তি করেছে ওয়ালটন। চুক্তি অনুযায়ী ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি পণ্যের মান ও ডিজাইনে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে উভয় প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে কাজ করবে। দক্ষিণ কোরিয়ায় রিসার্চ সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশে তৈরি আন্তর্জাতিকমানের পণ্য দিয়ে বিশ্বজয়ের অগ্রযাত্রায় আরো একধাপ এগিয়ে গেলো ওয়ালটন।
সংশ্লিষ্টদের মতে, ওয়ালটনের এই উদ্যোগের ফলে পণ্যের মান ও ডিজাইনে আমূল পরিবর্তন আসবে। এতে করে উৎপাদন ব্যয় বাড়লেও, বাংলাদেশের ক্রেতারা প্রকৃত অর্থেই পাবেন আন্তর্জাতিক মান ও ডিজাইনের পণ্য ব্যবহারের অভিজ্ঞতা। সেই সঙ্গে গ্লোবাল মার্কেটে ওয়ালটন পণ্য আরো বেশি গ্রাহকপ্রিয় হবে।
জানা গেছে, বিশ্বব্যাপী ব্যবসা সম্প্রসারণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়া সফর করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও । তাঁর উপস্থিতিতে দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে এই চুক্তি সম্পন্ন হয়। তবে চুক্তির শর্ত মেনে কোরিয়া ডিজাইন হাউজটির নাম প্রকাশ করেনি কোনো পক্ষই।
ওয়ালটনের গ্লোবাল বিজনেস ডিভিশনের কোরিয়া অপারেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও প্রতিষ্ঠানটির হেড অব সাপ্লাই চেইন হেড অব সোর্সিং হেড অব আরঅ্যান্ডআই এবং হেড অব ইলেক্ট্রনিক্স আরঅ্যান্ডআই ।
উল্লেখ্য, পরিবর্তিত বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ক্রেতাদের সর্বাধুনিক ডিজাইনের আন্তর্জাতিকমানের পণ্য দিতে এবং গ্লোবাল মার্কেট জয়ের লক্ষ্যে একের পর এক বড় উদ্যোগ নিচ্ছে ওয়ালটন। প্রতিষ্ঠানটি সম্প্রতি অর্ধশতাধিক বছরের ঐতিহ্যবাহী ইউরোপীয় তিনটি ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড এবং এর প্রোডাকশন প্ল্যান্ট, ৫৭টি দেশে ট্রেডমার্ক, প্যাটেন্ট, ডিজাইন এবং সফটওয়্যার লাইসেন্সসহ স্বত্ব লাভ করে। এবার দক্ষিণ কোরিয়ায় গবেষণা ও উদ্ভাবন সেন্টার স্থাপন করলো; ওয়ালটনের সঙ্গে যুক্ত হলো দেশটির একটি স্বনামধন্য ডিজাইন হাউজ। ওয়ালটনের এসব উদ্যোগ ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদা লাভে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ব্র্যান্ডে পরিণত হওয়ার যে টার্গেট ওয়ালটন নিয়েছে, তা অর্জনের পথ সুগম করবে।
এ প্রসঙ্গে ওয়ালটনের এমডি ও সিইও বলেন, দক্ষিণ কোরিয়া নিঃসন্দেহে বর্তমান বিশ্বের ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্যের অন্যতম কেন্দ্র। দেশটিতে রিসার্চ সেন্টার স্থাপন এবং খ্যাতনামা একটি ডিজাইন হাউজের সঙ্গে যৌথভাবে কাজের উদ্যোগ বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স খাতের জন্য একটি জায়ান্ট স্টেপ। এতে ওয়ালটনের সক্ষমতার সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার এক্সপার্টাইজ মিলিয়ে ক্রেতারা আন্তর্জাতিক মানের ইনোভেটিভ ডিজাইনের পণ্য পাবেন।
তিনি আরো বলেন, প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্ব দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। সেই সঙ্গে বদলে যাচ্ছে মানুষের চাহিদা ও রুচির ধরন। তাই আধুনিক বিশ্বের নতুন প্রজন্মের প্রয়োজনীয়তা বিবেচনায় উদ্ভাবনী ডিজাইনের পণ্য দিতে আমাদের এ প্রয়াস। এর ফলে গতানুগতিকতা থেকে বেড়িয়ে এসে গ্রাহকরা ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি পণ্যে আধুনিকতা ও উদ্ভাবনী ডিজাইনের নতুন এক সংমিশ্রণ পাবেন। যা তাদের দৈনন্দিন জীবনকে করবে আরো সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময়।
খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, কোভিড পরবর্তী সময়ে ভূ-রাজনৈতিক সংকটের মাঝে বিশ্ব এখন অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে দারুণভাবে চলছে বাংলাদেশী ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের বিশ্বজয়ের অগ্রযাত্রা। যা বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য শিল্পখাতে নতুন দিগন্তের উন্মোচন করছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান।
প্রিয় দর্শক আপনি কি মনে করেন, দক্ষিণ কোরিয়াতে ওয়ালটনের এই উদ্যোগ কি ঠিক হয়েছে? এই রিচার্চ সেন্টার স্থাপনের ফলে কি ওয়ালটন বিশ্ববাজারে দাপদ দেখাতে পারবে? এই নিয়ে আপনি আপনার মন্তব্য জানাবেন কমেন্ট বক্সে। ভিডিওটি শেয়ার করুন আপনার সকল বন্ধুদের মাঝে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: