দ্রুত সময়ে কাতলা মাছ বড় করার পদ্ধতি | সরপুটি মাছ চাষ পদ্ধতি | কাতলা মাছের পোনা | Katla mach
Автор: নাঈম মৎস্য হ্যাচারী এন্ড নার্সারী
Загружено: 2024-07-15
Просмотров: 171
                Описание:
                    নাঈম মৎস্য হ্যাচারী এন্ড নার্সারী
একটি অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেল যার মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের যে কোনও জায়গায় বিভিন্ন ধরণের মাছ বিক্রি করি। আপনি যদি মাছ চাষে আগ্রহী হন এবং মাছ ব্যবসায়ে আরও বেশি লাভ পেতে চান তবে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমাদের একমাত্র লক্ষ্য স্বাস্থ্যকর প্রাণবন্ত এবং মানসম্পন্ন মাছ বিক্রি করা।
আমাদের ঠিকানা- 
প্রো: নবী হোসেন
গ্রাম-ধলা, 
পোস্ট-ধলা 
থানা-ত্রিশাল 
জেলা-ময়মনসিংহ বাংলাদেশ 
মাছ চাষ সম্পর্কিত তথ্য পেতে
করে যোগাযোগ করুন - 01717-962967/01611-315821
( নবী হোসেন)
নাঈম মৎস্য হ্যাচারী এন্ড নার্সারী
একটি অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেল যার মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের যে কোনও জায়গায় বিভিন্ন ধরণের মাছ বিক্রি করি। আপনি যদি মাছ চাষে আগ্রহী হন এবং মাছ ব্যবসায়ে আরও বেশি লাভ পেতে চান তবে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমাদের একমাত্র লক্ষ্য স্বাস্থ্যকর প্রাণবন্ত এবং মানসম্পন্ন মাছ বিক্রি করা।
আমাদের ঠিকানা- 
প্রো: নবী হোসেন
গ্রাম-ধলা, 
পোস্ট-ধলা 
থানা-ত্রিশাল 
জেলা-ময়মনসিংহ বাংলাদেশ 
মাছ চাষ সম্পর্কিত তথ্য পেতে
করে যোগাযোগ করুন - 01717-962967/01611-315821
( নবী হোসেন)
#কাতলা_মাছের_পোনা 
#কাতল_মাছ_চাষ_পদ্ধতি 
#কাতলা_মাছ_চাষ
#Katla_mach
#কাতলা_মাছের_পোনা 
#কাতল_মাছ_চাষ_পদ্ধতি 
চাষ পদ্ধতি
এ মাছ চাষের জন্য পুকুরের আয়তন ৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ হতে পারে। এরচেয়ে বেশি হলেও ক্ষতি নেই। তবে এক একরের ঊর্ধ্বে না হলেই ভালো। পুকুরের গভীরতা হবে ১.৫ মিটার থেকে ২ মিটার অর্থাৎ তিন থেকে চার হাত। পোনা ছাড়ার আগে পুকুর ভালোভাবে প্রস্তুত করে নিতে হবে। শুকনা মৌসুমে পুকুরের সম্পূর্ণ পানি নিষ্কাশন করে তলার মাটি ১০-১৫ দিন ধরে রোদে শুকাতে হয়। অতঃপর লাঙল দিয়ে কর্ষণ করে নিতে হবে। পুকুর শুকানো সম্ভব না হলে রাক্ষুসে মাছ ও অন্যান্য ক্ষতিকর প্রাণী মেরে ফেলার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এ পর্যায়ে পুকুর প্রস্তুতির জন্য প্রতি শতাংশে এক কেজি হারে পাথুরে চুন প্রয়োগ করা একান্তই অপরিহার্য।
#কাতলা_মাছ_চাষ
#Katla_mach
#কাতলা_মাছের_পোনার_দাম
#কাতলা_মাছের_পোনার_দাম
#কাতলা_মাছের_পোনা 
#কাতল_মাছ_চাষ_পদ্ধতি 
#কাতলা_মাছ_চাষ
#Katla_mach
#কাতলা_মাছের_পোনার_দাম
#কাতলা_মাছের_পোনা 
#কাতল_মাছ_চাষ_পদ্ধতি 
#কাতলা_মাছ_চাষ
#Katla_mach
#কাতলা_মাছের_পোনার_দাম
#কাতলা_মাছের_পোনা 
#কাতল_মাছ_চাষ_পদ্ধতি 
#কাতলা_মাছ_চাষ
#Katla_mach
#কাতলা_মাছের_পোনার_দাম
#কাতলা_মাছের_পোনা 
#কাতল_মাছ_চাষ_পদ্ধতি 
#কাতলা_মাছ_চাষ
#Katla_mach
#কাতলা_মাছের_পোনার_দাম
#কাতলা_মাছের_পোনা 
#কাতল_মাছ_চাষ_পদ্ধতি 
#কাতলা_মাছ_চাষ
#Katla_mach
#কাতলা_মাছের_পোনার_দাম
#কাতলা_মাছের_পোনা 
#কাতল_মাছ_চাষ_পদ্ধতি 
#কাতলা_মাছ_চাষ
#Katla_mach
#কাতলা_মাছের_পোনার_দাম
#কাতলা_মাছের_পোনা 
#কাতল_মাছ_চাষ_পদ্ধতি 
#কাতলা_মাছ_চাষ
#Katla_mach
#কাতলা_মাছের_পোনার_দাম
#কাতলা_মাছের_পোনা 
#কাতল_মাছ_চাষ_পদ্ধতি 
#কাতলা_মাছ_চাষ
#Katla_mach
#কাতলা_মাছের_পোনার_দাম
এ দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অসংখ্য পুকুর-ডোবা-জলাশয়। বেশির ভাগ নিম্নবিত্ত চাষির বাড়ির আশপাশেই রয়েছে একটি বা দুটি মাঝারি আকারের পুকুর কিংবা ডোবা। এসব পুকুর-ডোবায় বছরের অধিকাংশ সময়ই পানি থাকে না। গ্রামাঞ্চলের পতিত এ পুকুর-ডোবাগুলো সামান্য সংস্কার করে অতি সহজেই চাষোপযোগী করা যায়।
এ দেশের গরিব প্রান্তিক চাষিরা স্বল্প সময়ে স্বল্প খরচে এ ধরনের জলাশয়ে থাই সরপুঁটি মাছের চাষ করে পরিবারের প্রয়োজনীয় মাছ তথা আমিষের চাহিদা মিটিয়ে বাড়তি আয়ের একটি নির্ভযোগ্য উৎসের সন্ধান পেতে পারেন।
থাই সরপুঁটি চাষের কিছু সুবিধাজনক দিকও রয়েছে। রুইজাতীয় মাছের চেয়ে তুলনামূলক অনেক কম খরচে, কম সময়েও সহজতর ব্যবস্থাপনায় সরপুঁটি মাছের চাষে কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় বেশি উৎপাদন পাওয়া সম্ভব। মিশ্র চাষ পদ্ধতি অর্থাৎ রুইসহ অন্যান্য উন্নত প্রজাতির মাছের সঙ্গেও অত্যন্ত সাফল্যজনকভাবে এ মাছ চাষ করা যায়। ছয় মাসে একটি থাই সরপুঁটির পোনা গড়ে ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম ওজনে উন্নীত হয়ে থাকে। একই পুকুরে বছরে দুইবার এ মাছের চাষ করা যায়।
চাষ পদ্ধতি
এ মাছ চাষের জন্য পুকুরের আয়তন ৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ হতে পারে। এরচেয়ে বেশি হলেও ক্ষতি নেই। তবে এক একরের ঊর্ধ্বে না হলেই ভালো। পুকুরের গভীরতা হবে ১.৫ মিটার থেকে ২ মিটার অর্থাৎ তিন থেকে চার হাত। পোনা ছাড়ার আগে পুকুর ভালোভাবে প্রস্তুত করে নিতে হবে। শুকনা মৌসুমে পুকুরের সম্পূর্ণ পানি নিষ্কাশন করে তলার মাটি ১০-১৫ দিন ধরে রোদে শুকাতে হয়। অতঃপর লাঙল দিয়ে কর্ষণ করে নিতে হবে। পুকুর শুকানো সম্ভব না হলে রাক্ষুসে মাছ ও অন্যান্য ক্ষতিকর প্রাণী মেরে ফেলার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এ পর্যায়ে পুকুর প্রস্তুতির জন্য প্রতি শতাংশে এক কেজি হারে পাথুরে চুন প্রয়োগ করা একান্তই অপরিহার্য।
চুন প্রয়োগের সাত দিন পর প্রতি শতাংশে ৪ কেজি গোবর, ১৫০ গ্রাম টিএসপি, ১০০ গ্রাম ইউরিয়া সার প্রয়োগ করা বাঞ্ছনীয়।
মাছের খাদ্য
প্রস্তুতকৃত পুকুরে মাছের প্রাকৃতিক খাদ্য প্লাঙ্কটনের পর্যাপ্ত মজুত সম্পর্কে সম্পূর্ণ নিশ্চিত হয়ে প্রতি শতাংশে ১.৫ ইঞ্চি থেকে ২ ইঞ্চি সাইজের ৬০-৬৫টি থাই সরপুঁটির পোনা ছাড়া যেতে পারে। পুকুরে যে পরিমাণ মাছ আছে, সে মাছের মোট ওজনের শতকরা চার থেকে ছয় ভাগ হারে চালের কুঁড়া বা গমের ভুসি সম্পূরক খাদ্য হিসেবে প্রতিদিন সকাল ও বিকালে দুইবার পুকুরের সর্বত্র ছিটিয়ে দিতে হবে। প্রতি মাসে একবার জাল টেনে মাছের গড় ওজন নির্ধারণ করে খাবার পরিমাণ ক্রমশ বাড়াতে হবে। পুকুরে মাছের খাদ্য ঘাটতি দেখা দিলে তাৎক্ষণিকভাবে প্রতি শতাংশে ১৫০ থেকে ২০০ গ্রাম ইউরিয়া, ওই পরিমাণ টিএসপি সার প্রয়োগ করা অত্যাবশ্যক। থাই সরপুঁটি সাধারণত নরম ঘাস পছন্দ করে। তাই এ মাছের জন্য ক্ষুদে পানা, টোপা পানা, নেপিয়ার ঘাস, কলাপাতা ইত্যাদি প্রতিদিন সামান্য পরিমাণে হলেও সরবরাহ করা গেলে আনুপাতিক উৎপাদনও সন্তোষজনকভাবে বৃদ্ধি পাবে।                
                
Повторяем попытку...
 
                Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
- 
                                Информация по загрузке: