কলকাতা জাবার সময় farraka biraje 109 টি গেট দেখলাম।
Автор: Golden official
Загружено: 2024-06-01
Просмотров: 2617
Описание:
। Farakka
( #viral #tradeing #malda #yt #farakka #west bengal,#kolkata to #malda )
camera by = @chiranjitbarman3725
plz = subscribe🙏❤️❤️❤️ ফারাক্কা ব্রিজের ইতিহাস ❤️❤️❤️
আমরা অনেকেই কলকাতার অভিমুখ থেকে পশ্চিমবঙ্গের উত্তরবঙ্গীয় অঞ্চলের দিকে যাত্রা করার সময় ফারাক্কা ব্যারেজ পার করেছি। তবে এই ফারাক্কা ব্রিজের গুরুত্ব ঠিক কতটা তা হয়তো অনেকেই জানিনা। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক ফারাক্কা বাধ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
ভারতের হুগলী নদীতে পানি সরবরাহ এবং কলকাতা বন্দরটি সচল করার জন্য ১৯৭৪ সালে এই ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণ করা হয়, যার অবস্থান বাংলাদেশ থেকে ১৮ কিলোমিটার উজানে ভারতের ভূখণ্ডে গঙ্গা নদীর ওপরে।
১৯৫০ ও ১৯৬০-এর দশকে কলকাতা বন্দরের কাছে হুগলি নদীতে পলি জমা একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এই পলি ধুয়ে পরিষ্কার করার জন্য ফারাক্কা বাঁধ তৈরি করা হয়। শুখা মরসুমে (জানুয়ারি থেকে জুন) ফারাক্কা বাঁধ গঙ্গার ৪০,০০০ ঘনফুট/সে (১,১০০ মি৩/সে) জল হুগলি নদীর অভিমুখে চালিত করে। হিন্দুস্তান কনস্ট্রাকশন কোম্পানি বাঁধটি তৈরি করে।
ফারাক্কা বাঁধ, ভারতের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলার গঙ্গা নদীর উপরে নির্মিত একটি বিশাল আকৃতির বাঁধ। এই বাঁধের মাধ্যমে কলকাতা বন্দরের নাব্যতা বজায় রাখার চেষ্টা করছে ভারত সরকার। তবে ফারাক্কা বাঁধ পরিবেশগত ও কূটনৈতিক দৃষ্টিকোণে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও বিতর্কিত বিষয়।
ফারাক্কা বাঁধ গঙ্গা নদীর উপর অবস্থিত একটি বাঁধ। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মালদহ ও মুর্শিদাবাদ জেলায় এই বাঁধটি অবস্থিত। ১৯৬১ সালে এই বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। শেষ হয় ১৯৭৫ সালে। সেই বছর ২১ এপ্রিল থেকে বাঁধ চালু হয়। ফারাক্কা বাঁধ ২,২৪০ মিটার (৭,৩৫০ ফু) লম্বা।
অবস্থান
মুর্শিদাবাদ, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
স্থানাঙ্ক
২৪°৪৮′১৬″ উত্তর ৮৭°৫৫′৫৯″ পূর্ব
নির্মাণ শুরু
১৯৬১
উদ্বোধনের তারিখ
১৯৭২
নির্মাণ ব্যয়
₹১৫৬.৪৯ কোটি
নির্মাণ করেছে
হিন্দুস্তান কনস্ট্রাকশন কোম্পানি (এইচসিসি)
নকশাকার
হিন্দুস্তান কনস্ট্রাকশন কোম্পানি (এইচসিসি)
মালিক
ভারতীয় জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ
অপারেটর
ফারাক্কা ব্যারাজ কর্তৃপক্ষ
হিন্দুস্তান কনস্ট্রাকশন কোম্পানি বাঁধটি তৈরি করে। বাঁধটিতে মোট ১০৯টি গেট রয়েছে। ফারাক্কা সুপার তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের জল এই বাঁধ থেকেই সরবরাহ করা হয়। এই বাঁধের উপর দিয়ে গিয়েছে ৩৪নং জাতীয় সড়ক যা কিনা বর্তমানে ১২নং জাতীয় সড়ক ও রেলপথ। যা কেবল উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গকেই নয়, ভারতের উত্তরপূর্ব অংশকে বাকী ভারতের সঙ্গে জুড়ে রাখতে বড় ভূমিকা পালন করে। এই বাঁধের মূখ্য উদ্দেশ্য ছিল জলের অভাবে হারিয়ে যেতে বসা গঙ্গার শাখানদী ভাগীরথীকে পুনরায় গঙ্গার জলে পুষ্ট করে, দিন দিন নব্যতা হারিয়ে যাওয়া কলকাতা বন্দরকে পূর্বারূপে কার্যক্ষম করে তোলা। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণে অবস্থিত হলদিয়া বন্দর থেকে উত্তরপ্রদেশের বেনারস অবধি অংশকে ভারতীয় জাতীয় জলপথ-১ এর স্বীকৃতি দিয়েছেন।
ফারাক্কা ব্যারেজ প্রজেক্ট কমপ্লেক্সের মূল উদ্দেশ্য হল ভাগীরথী-হুগলি নদী ব্যবস্থার শাসন ও নাব্যতা উন্নত করে কলকাতা বন্দরের সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য 38.38 কিলোমিটার দীর্ঘ ফিডার ক্যানেলের মাধ্যমে গঙ্গার জলের পর্যাপ্ত পরিমাণ ভাগীরথী-হুগলি নদী ব্যবস্থায় সরানো।
তথ্য কোনো ভুল থাকলে দয়া করে সঠিক তথ্য দিয়ে সাহায্য করবেন।
এই ধরনের আরো পোস্ট দেখতে চাইলে অবশ্যই আমার এই পেজ টিকে লাইক এবং ফলো করবেন।🙏
সকলের জন্য রইলো নববর্ষের অনেক অনেক শুভেচ্ছা 🙏🙏🙏
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: