জ্বর ঠোসা সারানোর উপায়। জ্বর ঠোসা হলে করণীয়। জ্বর ঠোসার কারণ ও প্রতিকার। জ্বর ঠোসা সারানোর ঔষধ।

Описание: জ্বর ঠোসা সারানোর ঘরোয়া উপায় | ১ রাতেই সেরে যাবে ১০০% | Get Rid Of Fever Blister | বন্ধুরা সারা বছর কিংবা শীতে ঠোঁটে বা নাকের পাশে জ্বর ঠোসা হয় সাধারণত জ্বরের পরে এটি দেখা যায়। জ্বর ঠোসা হলে দেখতে অনেক বেশি খারাপ লাগে আবার ব্যথাও হয় মারাত্নক। বিশেষজ্ঞরা বলেন জ্বর ঠোসা সোয়াচে। আর এই জ্বত ঠোসা হলে সারতে সময় লাগে অনেক বেশি। আবার অনেকেই বলে ভিটামিনের অভাবে জ্বর ঠোসা হয়। তবে কারণ যাই হোক না কেনো এই ভিডিওতে আমরা দেখবো

#জ্বর_ঠোসা
#জ্বর_ঠোসা_সারানোর_উপায়
#জ্বর_ঠোসা_হলে_করণীয়

👉 জ্বর ঠোসা সারানোর উপায় জ্বর ঠোসা হলে করনীয় জ্বর ঠোসা সারানোর ঔষধ জ্বর ঠোসা কেন হয় জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ জ্বর ঠোসা দূর করার উপায় জ্বর ঠোসার কারণ ও প্রতিকার জ্বর ঠোসার ঔষধ জ্বরঠোসা ভালো করার উপায় জ্বরঠোসা কেন হয় লক্ষ্মণ ও প্রতিকার জ্বরঠোসা চিকিৎসা জ্বরঠোসা কেন হয় জ্বরঠোসা কমানোর উপায়
#জ্বরঠোসাহওয়ারকারণ #জ্বরঠোসাসারানোরউপায় #জ্বরঠোসা #ফিভারব্লিস্টার #feverblister #জ্বর_ঠোসা #জ্বর_ঠোসার_সমাধান #ঠোটের_কোনায়_ঘা #জ্বর_ঠোসা_সারানোর_উপায় #জ্বর_ঠোয়া #Jorthosa #জ্বর_ঠোসা_হলে_করনীয় #জ্বর_ঠোসা_সারানোর_ঔষধ #জ্বর_ঠোসা_কেন_হয় #জ্বর_ঠোসা_হওয়ার_কারণ #জ্বর_ঠোসা_দূর_করার_উপায় #জ্বর_ঠোসার_কারণ_ও_প্রতিকার #জ্বর_ঠোসার_ঔষধ #জ্বরঠোসা_ভালো_করার_উপায়

জ্বরঠোসা কারণ ও প্রতিকার, জ্বর ঠোসা দূর হবে ১ দিনে কোনো ওষুধ ছাড়াই চ্যালেঞ্জ জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ | জ্বর ঠোসা সারানোর উপায় জ্বরঠোসাকে চিকিৎসা পরিভাষায় ফিভার ব্লিস্টার বলা হয়। ফুসকুড়ির মতো হয়ে ওঠার ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে ঘা হয়। ঘা হয়ে ব্যাথা হয়, অনেক সময় রসও গড়ায়। এই ব্লিস্টারে ব্যথা হলে তাকে বলা হয় কোল্ড সোর। শীতকালে জ্বরঠোসা একটু বেশিই দেখা যায়। এই অসুখের সঙ্গে ঠোটের কোণে এবং আশেপাশে গুচ্ছবদ্ধ ফুসকুড়ি, জ্বর, বমিভাব ও মাথাব্যথা হয়। সেই সঙ্গে খেতে অসুবিধা, ঠোঁটে জ্বালা করা এবং ঠোঁট বারবার শুকিয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাও দেখে দেয়। আজ এই ভিডিওতে জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ এবং দূর করার চারটি ঘরোয়া উপায় নিয়ে এসেছে। উপায়গুলি জানার জন্য ভিডিওটি অবশ্যই শেষ পর্যন্ত দেখুন ভিডিওটিতে একটি লাইক করতে ভুলবেন না এবং আমার চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করে বেল আইকনটি প্রেস করে দিন। জ্বর ঠোসা হওয়ার কারণ এবং সারানোর উপায়:- 👇 ফিভার ব্লিস্টারের মুখ্য কারণ হচ্ছে এইচএসভি-১ ইনফেকশন। এই ইনফেকশনের কারণেই জ্বর আসে! তবে হ্যাঁ, অন্যান্য কারণে ঘটা জ্বরের ফলেও ফিভার ব্লিস্টার হতে পারে, কারণ জ্বর হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। আবার ভিটামিন-C এবং D এর অভাবেও কিন্তু জ্বরঠোসা হয়। পৃথিবীর প্রায় ৭০% মানুষই এইচএসভি-১ এ আক্রান্ত হয়ে থাকেন। প্রথমবার হওয়া ফিভার ব্লিস্টার সেরে যাবার পরেও এইচএসভি-১ স্নায়ুকোষে লুকিয়ে থাকে এবং সারাজীবন ধরে বার বার এর আত্মপ্রকাশ ঘটে।