বগুড়ায় মরিচের বাম্পার ফলন
Автор: Biborton Bogura বিবর্তন বগুড়া
Загружено: 2023-06-08
Просмотров: 623
Описание:
বগুড়ায় হাসতে শুরু করেছে মরিচ চাষীরা। মরিচের মত লাল হাসিতে ভরে উঠতে শুরু করেছে চাষীদের মনও। বগুড়ায় এবারও মরিচের বাম্পার ফলন পেতে যাচ্ছি চাষীরা। কৃষি বিভাগ বলছে চলতি বছর জেলায় এবার প্রায় ১৮ হাজার মেট্রিক টনেরও বেশি মরিচ উৎপাদন হবে। বগুড়ায় ভাল মরিচের ফলন পেতে চাষীরা রোদে শুকিয়ে নিচ্ছে মরিচ।
জেলার সারিয়াকান্দি, ধুনট ও সোনাতলায় চাষীরা সবচেয়ে বেশি মরিচ চাষ করে থাকে। এখন সেই চাষের পর মরিচ রোদে শুকিয়ে নিচ্ছে। কয়েকদিনের মধ্যে সেসব বাজারে তুলে বিক্রি করা হবে। বগুড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, অর্থকরী ফসল মরিচ চাষ করে কৃষক লাভবান হয় বলে মরিচ চাষে তারা প্রতিবছর আগ্রহ দেখায়। চলতি বছর জেলায় ৭ হাজার ৫২৫ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ হয়েছে। ফলন পাওয়া গেছে প্রতি হেক্টরে ২.৫ মে.টন করে। সেই হিসেবে ফলন পাওয়া যাবে এবছর ১৮ হাজার ৮১২ মেট্রিক টন। ২০১৮-১৯ মৌসুমে জেলায় মরিচ চাষ হয় ৭ হাজার ৬৬৬ হেক্টর জমিতে। ফলন পাওয়া যায় প্রায় ১৭ হাজার মেট্রিক টন।
কৃষি অফিস বলছে, মরিচ চাষে প্রতি বিঘায় ফলন পাওয়া যায় ৮ থেকে ৯ মন। জমি উর্বরা হলে ১০ মন মরিচ পাওয়ার সম্ভবানা থাকে। জমি থেকে লাল মরিচ উঠে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ মন। সেই মরিচ শুকিয়ে ১০ মন পাওয়া যায়। বিঘা প্রতি খরচ হয় ১৮ থেকে ২০ টাকা হাজার টাকা। শুকনা মরিচ এবছর বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৫ হাজার টাকা মন। জেলার মরিচ চাষীদের উঠানে এখন মরিচ শুকানোর কাজ চলছে।
এবার রেকর্ড পরিমাণ জমিতে মরিচের চাষ হয়েছে। মরিচের বীজ বপনের ৩০-৪০ দিনের মধ্যে গাছে ফুল আসে এবং ৬০-৭০ দিনের মধ্যে কৃষক গাছ থেকে মরিচ উত্তোলন শুরু করে। এটি একটি অর্থকরী মসলা জাতীয় ফসল।
বগুড়ার সোনাতলা খাবুলিয়া এলাকায় সাইদুর রহমান জানান, এবার তিনি ৬/৭ বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করে প্রায় দুই লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন। প্রতিবছর তিনি ওই পরিমাণ জমিতে মরিচ চাষ করেন। মরিচ চাষে লাভ ভাল হয়।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: