লবন খেলে বিপদ।। লবনের উপকারিতা ও অপকারিতা।। প্রকৃতির রং
Автор: প্রকৃতির রং
Загружено: 2020-09-11
Просмотров: 396
Описание:
লবন খেলে বিপদ।। লবনের উপকারিতা ও অপকারিতা।। প্রকৃতির রং লবণ ছাড়া খাবার অসম্ভব ব্যাপার। খাবারে লবণ বেশি দিলেও যেমন খাওয়া যায় না, কম বা না দিলেও খাবারযোগ্য থাকে না। লবণের ভালো মন্দ দুইটি দিকই রয়েছে।
লবণ এক ধরনের স্ট্রেস ফুড। এটি সিমপ্যাথেটিক নার্ভ সিস্টেমকে উদ্দীপিত করে যা স্ট্রোক, হার্ট এ্যাটাকের সম্ভাবনা বাড়ায়। ঘাম বেশি হয়ে লবণ শরীরে পানি ধরে রাখে। তাই লবণ বেশি খেলে হাই ব্লাড প্রেসারের আশঙ্কা থাকে। খাবারে বাড়তি লবণ খাওয়ার ফলে পাকস্থলীর আস্তরণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে ধীরে ধীরে পাকস্থলীতে ক্ষত সৃষ্টি হয়। লবণ হাড় থেকে ক্যালসিয়াম শুষে নেয়, শরীর থেকে বর্জ্য বের হবার কাজে ব্যাঘাত ঘটায়। এর জন্য ইউরিক এসিড বৃদ্ধি, বাতের সমস্যা দেখা যায়।
অনেকে অভ্যাস আছে খাবার খেতে বসলে আলাদা পাত্রে কাঁচা লবণ নেয়। অনেকে অতিরিক্ত এ কাঁচা লবণ কে ভেজে পাকা করে খান। দুটোই শরীরের জন্য ক্ষতিকর। কারণ লবণ ভাজলে পানি শুকিয়ে গেলেও সোডিয়াম ক্লোরাইড ঠিক থাকে। রান্নায় অতিরিক্ত লবণ বাড়িয়ে দেওয়াও সমাধান নয়।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা দৈনিক ৪-৫ গ্রামের বেশি লবণ খায় তাদের এই সমস্যা বেশি হয়। তাই প্রতি ১.৫-২ গ্রামের বেশি লবণ খাওয়া যাবে না। রান্নার সময় যতটা প্রয়োজন ততটা লবণ ব্যবহার করতে হবে। যেসব খাবারে লবণ বেশি থাকে যেমন- আচার, প্যাকেটজাত স্যুপ, পনীরের বার্গার বা স্যান্ডউইচ, আলুচিপস, পপকর্ন এসব খাওয়া কমাতে হবে। ডিজেনারেটিভ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে লবণ খাওয়া একেবারেই বাদ দিতে হবে।রান্নার সময় প্রয়োজন মতো লবণ দিন। কিন্তু কাঁচা লবণ যতটা পারবেন, কম খাবেন। কারণ প্রচুর মাত্রায় কাঁচা লবণ খেলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহু গুণে বৃদ্ধি পায়।
গত কয়েক বছরে আমাদের দেশের পাশাপাশি সারা বিশ্বেই নন-কমিউনিকেবল ডিজিজে আক্রান্তের সংখ্যা চোখে পড়ার মতো বেড়ে গেছে, আর তার পেছনে অন্যতম কারণ হল অতিরিক্ত মাত্রায় লবণ খাওয়া। এমনকী বাচ্চাদের মধ্যেও অসুস্থতা বাড়ছে, বেশি মাত্রায় লবণ খাওয়ার কারণে। তাই এই বিষয়টির দিকে যদি এখন থেকেই খেয়াল রাখা না যায়, তাহলে কিন্তু বিপদ!
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: