ধৈঞ্চা দিয়ে সবুজ সার তৈরি A to Z.সোহেল রানা, উপসহকারী কৃষি অফিসার
Автор: RA Official Agri Tips
Загружено: 2025-07-16
Просмотров: 277
Описание:
⚠️ সতর্কতা:"আমি ময়মনসিংহ সদরের উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সোহেল রানা স্যার থেকে তার ভিডিও আমার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশের অনুমতি নিয়েছি
যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ whatsapp নাম্বার👉 01795734978
✅ সবুজ সার পরিচিতি:
যে সকল উদ্ভিদ সবুজ অবস্থায় চাষ দিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়া হয় তাকে সবুজসার বলে। সবুজসার হিসেবে ধৈঞ্চা খুবই কার্যকর। এ উদ্ভিদ লিগিউম পরিবারের তাই মাটিতে রাইজোবিয়াম ব্যাকটেরিয়ার🦠 সাহায্যে বায়ুমন্ডলের নাইট্রোজেনকে শিকড়ে জমা করতে পারে। এ জমাকৃত নাইট্রোজেন মাটিতে যোগ হওয়ার ফলে পরবর্তী ফসলে ইউরিয়া সারের পরিমাণ কম লাগে।
সম্প্রতি, আমাদের দেশে দেশীয় ধৈঞ্চার পাশাপাশি আফ্রিকান ধৈঞ্চার চাষও শুরু হয়েছে। আফ্রিকান ধৈঞ্চার পাতা গাঢ় সবুজ বর্ণের, শিকড় ছাড়াও কাণ্ডে ৫-৬ সারি অসংখ্য নডিউল আছে। ধৈঞ্চা খুব তাড়াতাড়ি বড় হয়। অপেক্ষাকৃত অনুর্বর জমিতেও চাষাবাদ সম্ভব।
স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য কোন সারের প্রয়োজন হয় না। সাময়িক জলাবদ্ধতা কিংবা খরা সহ্য করার ক্ষমতা এ উদ্ভিদের রয়েছে।
ধৈঞ্চা ছাড়াও শনপাট, বরবটি, খেসারী, মুগ ও মাসকলাই এর লতাপাতা সবুজ সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
✅ ধৈঞ্চা চাষের উপকারিতা:
👉 মাটি উর্বর হয় এবং ভৌত গুণাবলীর উন্নতি সাধন করে।
👉 গভীরমূলী হওয়ায় মাটির গভীর স্তর থেকে পুষ্টি পরিশোষণ করে মাটির উপরিভাগে এনে দেয়।
👉 মাটিতে গাছের পুষ্টি উপাদান সমূহকে সংরক্ষণ করে এবং জমির আর্দ্রতা ও জোঁ অবস্থা বজায় রাখে।
👉 বেলে মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা বাড়ায়, এঁটেল মাটিকে নরম করে এবং ভূমি ক্ষয় রোধ করে।
👉 জৈব পদার্থ যোগের মাধ্যমে উপকারী অনুজীবের বংশবিস্তার ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।
👉 পচনকালীন সময়ে উৎপাদিত জৈব এসিড মাটিতে ফসফরাসের প্রাপ্যতা বাড়ায়।
👉 ৫৫-৬০ দিন বয়সের ধৈঞ্চা হেক্টর প্রতি ২৫-৩০ টন সবুজ ধৈঞ্চা উৎপাদন করে ১০০-১৫০ কেজি নাইট্রোজেন সরবরাহ করে যা ২২০-২৬০ কেজি ইউরিয়া সারের সমান।
✅ ধৈঞ্চা চাষাবাদ প্রদ্ধতি:
👉 ভালভাবে জমি চাষাবাদের প্রয়োজন হয় না। আড়াআড়িভাবে দু'টি চাষ ও একটি মই দিলেই যথেষ্ঠ।
👉 এপ্রিলের মাঝামাঝি (বৈশাখের প্রথম) অথবা মে মাসের প্রথম (বৈশাখের মাঝামাঝি) সপ্তাহে হেক্টর প্রতি ৩০-৩৫ কেজি বীজ ছিটিয়ে বপন করতে হবে।
👉 ধৈঞ্চা চাষের জন্য তেমন কোন সারের প্রয়োজন হয় না। তবে হেক্টর প্রতি ২০ কেজি টিএসপি এবং ১০ কেজি মিউরেট অব পটাশ প্রয়োগ করলে ভালো।
👉 তেমন কোন পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। পোকা মাকড়, রোগ বালাই-এর আক্রমণ হয় না বললেই চলে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে যেন গরু-ছাগল নষ্ট না করে।
👉 বোরো-রোপা আমন শস্য বিন্যাসে বোরো ধান কাটার পরপরই জমি চাষ দিয়ে ধৈঞ্চা বীজ বুনতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে ধৈঞ্চা বুনার সময় অথবা বুনার পরপরই যেন জমিতে পানি না জমে।
✅ ধৈঞ্চা মাটিতে মিশানোর পদ্ধতি:
👉 যে জমিতে ধৈঞ্চা চাষ করা হয় সাধারণত সে জমিতেই চাষ দিয়ে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়া হয়। তবে এক জমিতে জমিয়ে অন্য জমিতে স্থানান্তর করেও মিশানো যায়।
👉 ৫৫-৬০ দিন বয়সের ধৈঞ্চা উপরিভাগ থেকে টুকরা-টুকরা করে কেটে প্রথমে মই ও চাষ দিয়ে মাটিতে মিশাতে হবে। এ সময় জমিতে ছিপছিপে পানি থাকলে ভালো।
⚠️ বিঃদ্রঃ ধৈঞ্চা মাটিতে মিশানোর ৩-৪ দিনের মধ্যেই ধানের চারা রোপণ করতে হবে।
সময়োচিত কৃষি বিষয়ক পরামর্শ পেতে Shuhal Rana আইডি অনুসরণ করুন।
#ধৈঞ্চা #সুজসার #green #manure #fertilizer
#savefermars #SaveSoil
।#ধৈঞ্চা#চাষ#সবুজসার#জৈবসার#organicfertilizer#biofertilizer#savefermars#savesoil#saveearth#DAE
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: