তাওবার নামাজ কিভাবে পড়তে হয়? জীবনে একবার পরলে সকল গুনাহ মাফ। বিস্তারিত ভিডিওতে
Автор: ইহকাল ও পরকাল
Загружено: 2020-05-23
Просмотров: 1316
Описание:
আসসালামু ওয়ালাইকুম। আশাকরি সবাই ভালো আছেন। জীবনে ১বার তাওবার নামাজ কিভাবে পড়তে হয় জীবনে একবার পরলে সকল গুনাহ মাফ তাওবার নামাজ পড়ার নিয়ম। ভিডিও ভালো লাগলে লাইক দিন। নতুন ভিডিও মিছ করতে না চাইলে সাবস্ক্রাইব করুন।
subscribe here: https://bit.ly/2YhlD4B
Facebook page : https://bit.ly/35DhwBD
সালাতুত তওবা নামাজের নিয়ত,
★ ★ ★ ★ ★ ★ ★
নাওয়াইতু আন্ উছাল্লিয়া
লিল্লাহি তায়ালা রাক্ আতাই
ছালাতিত্ তাওবাতি মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা'বাতিশ্ শারীফাতি।
--- আল্লাহুআকবার।
★আরবিতে নিয়্যত না জানলে
বাংলায় নিয়ত পড়ুনঃ
হে আল্লাহ আমি কেবলা মুখি হয়ে আল্লাহর ওয়াস্তে দুই রাকাত সালাতুত তওবার নামাজের নিয়ত করছি।
আল্লাহু আকবার,
★তারপর নিয়ত করে সানা পড়ে যথারীতি
প্রথম রাকাতে সুরা ফাতেহার পর সুরা নছর
দিতীয় রাকাতে সুরা ফাতেহার পর সুরা নাস
রুকু সিজদা করে বসে আত্তাহিয়্যাতু পড়ে সালাম ফিরিয়ে কয়েকবার দরুদ পড়ে (নিচে উল্লেখিত দোয়াটি) পড়ে
আল্লাহর কাছে অতীত বর্তমানের সকল গোনাহর মাফ চান এবং ভবিষ্যতের সকল গোনাহ থেকে হেফাজত করার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করুন।
★দোয়ায় তওবাঃ-
উচ্চারণঃ “আসতাগফিরুল্লা-হাল আ’যীমাল্লাযী লা- ইলা- হা ইল্লা হুওয়াল হা’ইয়ুল ক্বাইয়ূমু ওয়া আতুবু ইলাইহি”
অর্থঃ আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। যিনি ছাড়া ইবাদতের আর কোন যোগ্য উপাস্য নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী। আমি তাঁর কাছে তওবা করছি।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
যেই ব্যক্তি এই দোয়া পড়বে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেবেন, যদিও সে জিহাদের ময়দান থেকে পলাতক আসামী হয় অর্থাৎ সে যদি বড় রকমের গুনাহগার হয়, তবুও আল্লাহ তাকে ক্ষমা করবেন।
(তিরমিযী ৪/৬৯, আবুদাঊদ ২/৮৫, মিশকাত হা/২৩৫৩, হাদীসটি সহীহঃ সিলসিলা ছহীহাহ হা/২৭২৭)
নিয়ত সম্পর্কে একটি বিষয়
নিয়ত অন্তরে গেঁথে নিন যে,
মুখে নিয়ত করা জরুরী নয়,
তবে বিশুদ্ধ উচ্চারণ হতে হবে যদি আরবী নিয়ত করেন।
আর বাংলাতেও বলতে পারেন।
তবে অন্তরের নিয়তই যথেষ্ট।
সর্বাবস্থায় অন্তরে নিয়ত উপস্থিত থাকা বাঞ্চনীয়।
★তওবার নিয়ম,
১. পাপ কাজ করা বন্ধ করতে হবে। এখন শুধু মুখে মুখে তওবা করি, কয়েকদিন পর থেকে পাপ কাজটা ছেড়ে দেবো – এ রকম হলে তওবা হবে না।
২. অতীতের সমস্ত পাপ কাজ ও ভুল ত্রুটি আল্লাহর কাছে স্বীকার করে তাঁর কাছে অনুতপ্ত ও লজ্জিত হতে হবে।
৩. অন্তরে ঐকাজগুলোর প্রতি ঘৃণা রেখে সেইগুলোতে আর ফিরে না যাওয়ার জন্য প্রতিজ্ঞা করতে হবে।
৪. লজ্জিত ও অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর কাছে সমস্ত গুনাহ খাতার জন্য “ইস্তিগফার” করতে হবে (মাফ চাইতে হবে) + “তওবা” করতে হবে (গুনাহ করা বন্ধ করে আল্লাহর কাছে ফিরে আসতে হবে)।
৫. কারো হক্ক নষ্ট করে থাকলে তাকে তার হক্ক ফিরিয়ে দিতে হবে, অথবা যেইভাবেই হোক, সামর্থ্য না থাকলে অনুরোধ করে, ক্ষমা চেয়ে তার কাছ থেকে মাফ করিয়ে নিতে হবে।
উল্লেখ্য, তওবা করলে আল্লাহ সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেন, এমনকি কারো পাপ আকাশ পর্যন্ত পৌঁছে গেলেও আল্লাহ তাকে মাফ করে দেবেন। কিন্তু বান্দার কোনো হক্ক নষ্ট করলে সেটা বান্দা মাফ না করলে তিনি মাফ করবেন না।
৬. অন্তরে আশা রাখতে হবে, যে আমি গুনাহগার কিন্তু আল্লাহ গাফুরুর রাহীম – অতীব ক্ষমাশীল ও দয়ালু। সুতরাং তিনি আমার তওবা কবুল করবেন।
৭. তওবা করার পরে প্রাণপণে চেষ্টা করতে হবে পাপ কাজ থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকতে, এবং সাধ্য অনুযায়ী বেশি বেশি করে নেকীর কাজ করার চেষ্টা করতে হবে।
৮. যে পাপ কাজ থেকে তওবা করা হলো (সমস্ত পাপ কাজ থেকেই তওবা করা ফরয), কোনো ভুলে বা কুপ্রবৃত্তির কারণে পাপ কাজটা করে ফেললে সাথে সাথে আবার তওবা করে সেটা থেকে ফিরে হবে। এইভাবে যখনই কোনো পাপ হবে সাথে সাথেই তওবা করতে হবে, মৃত্যু পর্যন্ত।
৯. কারো তওবা কবুল হয়েছে কিনা এটা কিভাবে বুঝবেন ?
অনেক আলেম এ সম্পর্কে বলেনঃ কারো যদি তওবা করার পরের জীবন আগের জীবন থেকে ভালো হয় অর্থাত পাপের কাজ অনেক কমে যায় ও ভালো কাজ বৃদ্ধি পায় তাহলে বুঝতে হবে তার তওবাতে ত্রুটি আছে। তার উচিত হতাশনা হয়ে – বার বার আন্তরিকতার সাথে খালেস নিয়তে তওবা করা, আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া।
আল্লাহ আমাদের অন্তরের খবর রাখেন,
তিনি অন্তরজামী
আল্লাহ সকলকে তওবা করার তওফিক দান করুন। কবুল করুন,
-------------- ধন্যবাদ --------------
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: