পিরামিডের অমীমাংসিত রহস্য দেখুন । পিরামিডের রহস্য । pyramid .
Автор: With Reaz
Загружено: 2024-10-13
Просмотров: 18
Описание:
#pyramid #পিরামিড #খবর #রহস্যময়
পিরামিডের মাত্র অর্ধেক সম্পর্কে কিছু খোলাসা হয়েছে বাকি অর্ধেক এখনো অমীমাংসিত রহস্য। খোলাসার এই অর্ধেকই মানুষের মধ্যে তীব্র রহস্যের উত্থাপন করেছে যার প্রথমে প্রশ্ন আসে মিসরীয়রা পিরামিডটি ৫০০০ বছর আগে কিভাবে এত বিশাল স্থাপত্য তৈরি করেছিল? এছাড়াও আরো প্রশ্ন জাগে, মিসরীয়রা কিভাবে পিরামিড তৈরি করেছে? পিরামিডের মধ্যে ৪০০০ বছর আগে বাল্বের ছবি কিভাবে আসলো? কিভাবে কোন কম্পাস ছাড়া পৃথিবীর ঠিক মাঝখানে পিরামিডের অবস্থা? পিরামিড এত নিখুঁত কিভাবে? এই সব প্রশ্নের উত্তর আজও রহস্য রয়ে গেছে। আসুন জেনে নেই গিজার এই সব পিরামিডের রহস্য এক এক করে।
কীভাবে গিজার পিরামিড তৈরি হয়েছিল?
ইতিহাস থেকে এমন কোনো চাকা বা শক্তিশালী বাহণের খোঁজ পাওয়া যায়নি যা ৪ হাজার বছর আগে বর্তমানের চেয়েও অনেক বেশি আধুনিক প্রযুক্তি দ্বারা নির্মিত ছিল। কিন্তু তারপরও পিরামিড তৈরিতে মিসরীয়রা ২৩ লাখ পাথর ব্যবহার করেছে। তাও কোনো সাধারণ পাথর না! এই পাথরগুলির মধ্যে বেশ কিছুর ওজন ২৭-৭০ হাজার কেজি পর্যন্ত। আর বর্তমানে সর্বাধুনিক ক্রেনের ক্ষমতা ২০ হাজার কেজির বেশি নয়। তাহলে কি আজকের বিশ্বের চেয়েও এগিয়ে ছিলো তৎকালীন মিসরীয়রা? জানা যায়, ৪ হাজার বছর আগে মিসরীয় মানুষেরা পাথরের তৈরি হাতুড়ি এবং তামার সাহায্যে পিরামিড তৈরি করেছিল। আবার, কোথাও এমনটা বলা হয়েছে যে, সে সময় নীল নদের পানিতে ভাসিয়ে আনা হতো এই বিশালাকৃতির পাথরগুলো। এটাও কতটা যুক্তিযুক্ত তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে বিজ্ঞানীরা । কিন্তু কোন জবাব পাননি। তাই মিশরের লোকেরা কীভাবে এত বিশাল পাথর এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে এসেছে এবং কীভাবে তারা এত বড় ইমারত তৈরি করেছে তা আজও রহস্যই রয়ে গেছে।
পিরামিড কি বাল্বের আলোতে নির্মিত হয়েছিল?
পিরামিডের পাশেই এক মন্দিরে বাল্বের মতো কোন কিছুর প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায়। ‘ডেনডেরা লাইট কমপ্লেক্স’ নামে মিসরে একটা মন্দির রয়েছে। এই মন্দিরটি বহুকাল ধরে অজ্ঞাত ছিল অর্ধেক মাটির নিচে। ১৮৮৫ সালে যখন মন্দিরটি সম্পূর্ণভাবে বের করা হলো তখন যা সামনে এল তা সবাইকে চমকে দিয়েছে।
আকাশের তারার নিচে অবস্থান
রাতে যদি পিরামিডের দিকে তাকালে দেখা যায়, তিনটি পিরামিডের অবস্থা তারকামন্ডলের তিনটি তারার অবস্থানের সাথে হুবহু মিলে যায়। যে তারকা তিনটির নাম 'অরিয়ন বেল্ট'। মাটি থেকে দেখা হলে, তিনটি পিরামিডের উপরে একটি নিখুঁত সরল রেখায় তিনটি তারা দেখা যায়। বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে, তারার সাথে অবস্থানের মিল রেখে এমন নিখুঁত আকার তৈরি করতে বা এই কাজটি করতে মহাকাশে যেতে হবে। তাহলে কি মিসরের মানুষও মহাকাশে গিয়েছিল? নাকি এই কাজটি এলিয়েনরা করেছিল? যদিও এমন কোন তথ্য বা প্রমাণ কিছুই পাওয়া যায় না।
পিরামিড কেন নির্মিত হয়েছিল?
খু্বই সাধারণ একটি প্রশ্ন- পিরামিড কেন নির্মিত হয়েছিল? এর প্রচলিত উত্তর- মিসরের রাজা, রাণীকে মমি বানিয়ে রাখতে কিংবা তাদের মরদেহ সংরক্ষণের জন্য। এক্ষেত্রে, জানিয়ে রাখি যে, এখন পর্যন্ত সমস্ত পিরামিড নিয়ে যত গবেষণা হয়েছে তার মধ্যে একটি মমিও খুঁজে পাওয়া যায়নি।
গিজার পিরামিড এত নিখুঁত কীভাবে?
গিজার পিরামিড পুরো পৃথিবীর মাঝখানে অবস্থান করছে। যদি পৃথিবীর উপর থেকে নিচে এবং ডান থেকে বামে রেখা টানা হয়, তাহলে পিরামিড ঠিক মাঝখানে অবস্থান করে। এখানেও প্রশ্ন জাগে যে, ৪০০০ বছর আগে মানুষ কিভাবে পৃথিবীর মাঝখানটা খুঁজে পেল! কিংবা কীভাবে তারা এই কাঠামোটি পৃথিবীর ঠিক মাঝখানে তৈরি করেছিল? কিন্তু তখন তো মানুষ বিশ্বাস করত পৃথিবী সমতল; আর চন্দ্র- সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে। চন্দ্র- সূর্য যে পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে এই আবিষ্কার তো অনেক পরের কথা। সুতরাং ধরে নেয়া যায়, মিশরের লোকেরা জানত পৃথিবী গোলাকার এবং কোনটি পৃথিবীর মাঝখান। আবার, পিরামিডের নিখুঁত নির্মাণ দেখে অনেক তাত্ত্বিকের মত, লেজার টেকনলোজি ছাড়া এটি নির্মাণ অসম্ভব।
পিরামিড পাথর এই পৃথিবীতে নেই!
যে পাথর থেকে পিরামিড তৈরি করা হয়েছে সেটি কোনো সাধারণ পাথর নয়- প্রত্নতত্ত্ববিদ আর গবেষকদের পরীক্ষা থেকে এমন তথ্যই পাওয়া গেছে। পিরামিড নির্মাণে ব্যবহৃত পাথরগুলি যেকোনো সাধারণ চুনাপাথরের চেয়ে শতগুণ শক্তিশালী। বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে বলেছেন যে, এই ব্লকগুলি মোটেও পাথর নয়। পৃথিবীতে এই ধরণের আরও অনেক পাথর আবিষ্কৃত হয়েছে। কিন্তু পিরামিডে ব্যবহৃত এমন পাথর সারা পৃথিবীতে কোথাও পাওয়া যায়নি। এ কারণেই ধারণা করা হয়, পিরামিড তৈরীতে ব্যবহৃত পাথরগুলি অন্য কোনো গ্রহ থেকে এসেছে।
পিরামিডের তাপমাত্রা ২০° সেলসিয়াস কিভাবে?
নিশ্চয়ই জানেন যে, পিরামিড মরুভূমি অঞ্চলে অবস্থিত। অর্থাৎ, এর তাপমাত্রা সর্বদা ৪০° থেকে ৫০° সেলসিয়াসের মধ্যে থাকে। কিন্তু থার্মাল পরীক্ষায় পিরামিডের ভেতরে তাপমাত্রা সবসময় ২০° সেলসিয়াসই পাওয়া গেছে। তা বাইরে যতই গরম হোক না কেন! গবেষকরা ৫-৬ বছর আগে খুঁজে পেয়েছে গিজার 'দ্য গ্রেট পিরামিডের' মধ্যকার তাপমাত্রার তারতম্য থাকার কারণ। থার্মাল ক্যামেরা দিয়ে গুপ্ত কুঠুরি খুঁজতে গিয়ে গিজার পিরামিডের কয়েকটি স্থানের পাথরে তাপের তারতম্য পর্যবেক্ষণ করেছেন স্থপতি আর বিজ্ঞানীদের একটি আন্তর্জাতিক দল। গবেষকরা ধারণা করেন, হাজার বছর ধরেই এই তাপমাত্রা ধরে রেখেছে পিরামিডটি। দেখা গেছে, পিরামিডের অভ্যন্তরে এক ধরনের প্রাকৃত
পিরামিডের রহস্য কি?
পিরামিড কি রহস্য?
পিরামিড এর ভিতরে কি আছে?
পিরামিড উচ্চতা কত?
পিরামিডের মাত্রা কত?
পিরামিডের বয়স কত?
পিরামিডের অপর নাম কি?
পৃথিবীর বৃহত্তম পিরামিড কোথায়?
সবচেয়ে ছোট পিরামিডের নাম কি?
সবচেয়ে বড় পিরামিড কোনটি?
কে প্রথম পিরামিড তৈরি করেন?
মিশরকে পিরামিডের দেশ বলা হয় কেন?
পিরামিড কেন বিখ্যাত?
পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম পিরামিড কোনটি?
সবচেয়ে বেশি পিরামিড কোথায়?
সর্ববৃহৎ পিরামিডের নাম কি?
Pyramid শব্দের অর্থ কি?
গিজার পিরামিডের উচ্চতা কত?
গিজার পিরামিডের উচ্চতা কত?
পিরামিডের অপর নাম কি?
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পিরামিড রয়েছে কোথায়?
সর্ববৃহৎ পিরামিডের নাম কি?
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: