স্বাধীনতা যুদ্ধের ভবিষ্যৎবাণী প্রদানকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা দেওয়ানবাগী হুজুরের অবদান।
Автор: Bangladesh
Загружено: 2017-03-25
Просмотров: 4000
Описание: ২৫ মার্চ ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দ দিবাগত রাতে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের সদ্স্যদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করে পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক বিতাড়িত মানুষের অন্ন সংস্থান ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেন। ১১ই এপ্রিল ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে তিনি তাঁর দলের ৭২ জন স্বেচ্ছাসেবক নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্পে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধের প্রথম কয়েক মাস কমান্ডার হিসেবে তিনি ৩নং সেক্টরের বিভিন্ন রণাঙ্গনে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে যুদ্ধ করেন। পররর্তীকালে তিনি ভারতের হেজামুরায় অবস্থিত ৩নং সেক্টর হেড কোয়ার্টারে মুক্তিযোদ্ধাদের ‘এ্যাটাস্টেশন প্যারেড’ বা ‘শপথ অনুষ্ঠান’ পরিচালনা করতেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের তিনি ২টি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন। সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মাঃ আঃ) হুজুর কেবলাজান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হেজামুরা ক্যাম্পে উদযাপিত ঈদুর ফিতরের নামাজে ইমামতি করেন। সেদিন তিনি বক্তৃতা দিতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধোদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন- “আল্লাহর কসম! আগামী বকরা-ঈদের আগে দেশ স্বাধীন হবে। আমি আপনাদেরকে নিয়ে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করব।” তাঁর সেদিনের কথা মহান আল্লাহ্ তায়াল কবুল করেছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সত্যিই তিনি ঢাকার তদানীন্তন রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত ঈদুল আযহার নামাজের জামাতে ইমামতি করেছিলেন।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: