ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

কেন এল না কবিতার ব্যাখ্যা | প্রশ্ন উত্তর। সুভাষ মুখোপাধ্যায় । দ্বাদশ শ্রেণী । চতুর্থ সেমিস্টার ।

Автор: UDAYAN EduPlus

Загружено: 2025-10-06

Просмотров: 75

Описание: #wbchseclass12bengalisemester4 #wbclass12bengali #class12bengalisem4 #kenoelonabysubhashmukhopadhya #wbclass12poemkenoelona #kenoelonaquestionanswers #subhashmukhopadhyapoem #wbchseclass12bengalisem4suggestion #wbhssuggestion2026
Class 12 keno elo na kobita Semester 4 – WBCHSE
তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরবে বলেও তাড়াতাড়ি ফিরতে না-পারা, আধুনিক শহুরে জীবনে প্রতিদিনের ঘটনা। তবে সেই ঘটনাই যে কতটা তাৎপর্যময় হয়ে উঠতে পারে, তারই বাস্তব দলিল-চিত্র হয়ে উঠেছে সাহিত্যিক সুভাষ মুখোপাধ্যায় রচিত ‘কেন এল না’ কবিতাটি।

আলোচ্য কবিতায় বর্ণিত খোকার বাবা বলে গিয়েছিলেন ‘মাইনে’ নিয়ে তিনি সকাল সকাল বাড়িতে ফিরবেন কারণ এইবেলা পুজোর কেনাকাটা সেরে ফেলতেই হবে। বাস্তবে দেখা গেল খোকার বাবা ফিরতে দেরি করছেন। আর এমন ঘটনা প্রথমে বিচলিত করে তুলেছে খোকাকে এবং ধীরে ধীরে খোকার মা-কেও। খোকার মা প্রথমেই ততটা বিচলিত হননি, কারণ তিনি অনুভব করতে পারেন রাস্তার নানান সমস্যায় বাড়িতে ফিরতে দেরি হতে পারে তাঁর স্বামীর। কিন্তু দেরি হওয়ার সীমা অতিক্রান্ত হলে একসময় তিনিও অস্থির হতে শুরু করেন। কারণ দিনের আলো নিভে গেছে অনেক আগেই। রাস্তার বাতিগুলি জ্বলে গেছে। খোকা এসে মা-কে প্রশ্ন করে জানতে চাইছে বাবার না-ফেরার কারণ। তখন খোকার মায়ের মনও আর নিশ্চিন্ত থাকতে পারে না। তিনিও ভাবতে শুরু করেন-“ব’লে গেল।/সেই মানুষ এখনও এল না।“ এমন ভাবনা তাঁর মনকেও গ্রাস করতে থাকে। ধীরে ধীরে তাঁর মানসিক অস্থিরতা ধরা পড়ে কাজের মধ্যেও। স্বামীর চিন্তায় তিনি আনমনা হয়ে পড়েন। দরজায় ‘খুট’ করে শব্দ হলেও তিনি চমকে ওঠেন। রাতের রান্না সমাপ্ত করে গা ধুয়ে বুনতে বসেন কিন্তু বারবার তিনি ঘর ভুল করেন। একসময় রেডিওতে খবর বলা শুরু হয়, তখনও স্বামী ফিরে আসেননি। এমন অবস্থায় তাঁর মনে প্রশ্ন দেখা দেয়-“মানুষটা এখনও কেন এল না।“ এমনভাবেই স্বামীর বাড়ি ফিরতে দেরি হওয়া খোকার মায়ের মনে নিদারুণ অস্থিরতা সৃষ্টি করেছিল।
আমাদের প্রতিদিনের জীবনে কত ঘটনাই আমাদের ঘটে চলে অজ্ঞাতসারে অথচ তাদের প্রভাব আমাদের জীবনকে নাড়া দেয় ভীষণভাবে, যা আমাদের জীবনকে একধাক্কায় বেসামাল করে দেয়। মানুষের অনেক প্রত্যাশা থাকে কিন্তু সেই প্রত্যাশা পূরণ হয় না অনেক ক্ষেত্রেই। প্রত্যাশা এবং তা পূরণের ব্যর্থতা জীবনে ভয়ানক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় রচিত ‘কেন এল না’ কবিতাটিও যেন সেই বার্তাই বহন করছে।

বাবা তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরবেন, পুজোর কেনাকাটা সেরে ফেলবেন, ছেলের মনের সাধ পূরণ হবে। সেই আশায় ছেলে সারাদিন অপেক্ষা করে। কিন্তু রাত নেমে আসলেও বাবার বাড়িতে ফিরতে দেরি হওয়া ছেলের মনকে অস্থির করে তোলে। আবার শুধু ছেলের মনই অশান্ত হয়নি, ছেলেটির মায়ের মনও অস্থির হয়ে ওঠে স্বামীর ফিরতে দেরি হওয়াতে। তাই তাঁর অস্থির মনের ছাপ পড়েছে কাজের ক্ষেত্রেও। কখনও তাঁর পায়ে ফ্যান পড়ে যায়, আবার কখনও বুনতে বসে ঘর ভুল হয়। তবে শিশুমন বেশি চঞ্চল, তাই ছেলেটি বাবার প্রতীক্ষায় ঘরে বসে থাকতে না-পেরে রাস্তায় বের হয়। রাস্তায় লোকের ভিড়, কালো গাড়ি, বাজি ফাটার শব্দে বিস্মিত হয়ে ব্যাপারটা অনুধাবন করতে এগিয়ে যায়, রাত বাড়ে। অনেক রাতে বাবা ফিরে এলেও ছেলেটির আর বাড়ি ফেরা হয় না।

এখানেই কবি সমাজের এক অস্থির পরিবেশের ইঙ্গিত দিয়েছেন। বারুদের গন্ধে ভরা রাস্তা তো স্বাভাবিক নয়। অর্থাৎ রাজনৈতিক তথা সামাজিক অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতির শিকার হতে হয়েছে সাধারণ মানুষকে। বাবা কৌশলে সেই বিপদ এড়িয়ে যেতে পারলেও ছেলেটি পারেনি, কবির কথায় “মৃত্যুর পাশ কাটিয়ে/বাবা এল।/ছেলে এল না।“ আমাদের বুঝতে অসুবিধা হয় না যে, আমরা সর্বদাই আমাদের জীবনকে হাতের মুঠোয় নিয়ে চলেছি। নানা কারণে মুঠো একটু আলগা হলেই মৃত্যুর গহন অন্ধকারে তলিয়ে যেতে হবে। এই বার্তাই কবি দিতে চেয়েছেন আলোচ্য কবিতার মাধ্যমে।

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
কেন এল না কবিতার ব্যাখ্যা | প্রশ্ন উত্তর। সুভাষ মুখোপাধ্যায় । দ্বাদশ শ্রেণী । চতুর্থ সেমিস্টার ।

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]