বিজ্ঞানীদের আবিস্কারগুলো সত্যিই মাথা গুলিয়ে দেয়ার মতো😱😱😱 বিস্তারিত 👇
Автор: Usno Sarker
Загружено: 2025-09-08
Просмотров: 34
Описание:
তেলাপোকার দুধ, বিশেষ করে প্যাসিফিক বিটল তেলাপোকা (Diploptera punctata) থেকে প্রাপ্ত দুধ, সম্ভাব্য সুপারফুড হিসেবে বিজ্ঞানীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
ভারতের ইনস্টিটিউট ফর স্টেম সেল বায়োলজি অ্যান্ড রিজেনারেটিভ মেডিসিন-এর গবেষকরা এর স্ফটিকগুলো বিশ্লেষণ করে দেখেছেন যে এগুলো অত্যন্ত পুষ্টিকর।তাদের গবেষণা অনুযায়ী,তেলাপোকার দুধের একটি মাত্র প্রোটিন স্ফটিক গরুর দুধের সমপরিমাণ অংশের তুলনায় তিন গুণেরও বেশি শক্তি ধারণ করে।
এই স্ফটিকগুলো সম্পূর্ণ প্রোটিন, যাতে রয়েছে প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড, লিপিড এবং শর্করা—যা একে একটি ভারসাম্যপূর্ণ পুষ্টির উৎসে পরিণত করে।
এগুলো ধীরে ধীরে শক্তি নিঃসরণ করে, যা দীর্ঘ সময়ের জন্য পুষ্টি জোগাতে সহায়ক হতে পারে।তবে, তেলাপোকার দুধ বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন এখনো সম্ভব হয়নি। প্রতিটি পোকা খুব অল্প পরিমাণ দুধ উৎপাদন করে, আর তেলাপোকাকে "দুধ দোহানো" বর্তমানে কোনোভাবেই ব্যবহারিক নয়।
গবেষকরা এখন ইস্টকে (yeast) জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে কৃত্রিমভাবে এই দুধের প্রোটিন তৈরির চেষ্টা করছেন, যা ভবিষ্যতে ভোগের পথ সুগম করতে পারে।
উচ্চ পুষ্টিগুণ থাকা সত্ত্বেও, এখনো এফডিএ (FDA) বা ইএফএসএ (EFSA)-এর মতো নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো কাকরোচ দুধকে খাদ্য হিসেবে অনুমোদন দেয়নি।
নৈতিক, সাংস্কৃতিক ও মানসিক বাধাও এর গ্রহণযোগ্যতায় চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করছে।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: