অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি ও স্বত্ববিলোপ নীতি | Subsidiary Alliance | Doctrine of lapse |
Автор: Real History
Загружено: 2022-09-27
Просмотров: 2534
Описание:
অধীনতামূলক মিত্রতা নীতির শর্তাবলী-
অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি গ্রহণকারী রাজ্যগুলির কাছ থেকে লর্ড ওয়েলেসলি কিছু শর্ত রেখেছিলেন। যে শর্ত গুলি আসলে বসতা স্বীকারের নামান্তর ছিল।
১) সেনাদল- এই নীতি গ্রহণকারী রাজ্যটিতে একদল ইংরেজ সৈন্য রাখতে হবে।
২) সেনাদের ব্যায়- দেশীয় রাজ্য গুলিতে যে সেনাদল থাকবে রাজ্যের রাজা তার ব্যয় ভার বহন করবে অথবা ব্যয়ভার বহনের পরিবর্তে রাজ্যের একাংশ ব্রিটিশ সরকারকে ছেড়ে দিতে হবে।
৩) রেসিডেন্ট নিয়োগ- অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি গ্রহণকারী বা চুক্তিতে আবদ্ধ কারী রাজ্যটিতে একজন ইংরেজ রেসিডেন্ট বা প্রতিনিধি থাকবেন। যার কাজ হবে মূলত সেই দেশীয় রাজ্যের সমস্ত খবরা খবর ইংরেজদের কাছে প্রেরন করা।
৪) বৈদেশিক নীতি- অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি গ্রহণকারী রাজ্যটি কোম্পানির অনুমতি ছাড়া অন্য কোন শক্তির সঙ্গে যুদ্ধ অথবা মিত্রতা আবদ্ধ হতে পারবে না।
৫) রাজ্যের নিরাপত্তা- অধীনতামূলক মিত্রতা নীতি গ্রহণকারী রাজ্যটি সামগ্রিক নিরাপত্তার দায়িত্ব নেবে ব্রিটিশ কোম্পানি।
৬) কর্মচারী নিয়োগে বাধা- কোম্পানির শর্ত গুলি মেনে চলা দেশীয় রাজ্যে ইংরেজ কর্মচারী বাদে অন্য কোন কর্মচারী নিয়োগ করা যাবে না।
স্বত্ববিলােপ নীতি -
পরিচয়: ভারতের ব্রিটিশ বড়ােলাট লর্ড ডালহৌসি যেসব নীতি অবলম্বন করে এদেশে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ব্যাপক প্রসার ঘটান সেগুলির মধ্যে সর্বাধিক উল্লেখযােগ্য হল স্বত্ববিলােপ নীতি। এই নীতি অনুসারে তিনি ব্রিটিশ কোম্পানির দ্বারা সৃষ্ট দেশীয় রাজ্যগুলির অপুত্রক রাজাদের দত্তক পুত্র গ্রহণের অধিকার নাকচ করেন। তাই সেই রাজার মৃত্যুর পর তার সিংহাসনে উত্তরাধিকারীর স্বত্ব বা অধিকার বিলুপ্ত হত। ফলে সেই রাজ্যটি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হত।
স্বত্ববিলােপ নীতির শর্তাবলি: লর্ড ডালহৌসি প্রবর্তিত স্বত্ববিলােপ নীতির প্রধান শর্তাবলি অনুসারে—
দেশীয় রাজ্যগুলির শ্রেণিবিভাগ: ডালহৌসি ভারতের দেশীয় হিন্দু রাজ্যগুলিকে প্রধানত তিনভাগে বিভক্ত করেন, যথা—
[a] কোম্পানির দ্বারা সৃষ্ট দেশীয় রাজ্য।
[b] কোম্পানির আশ্রিত বা অধীনস্থ করদ রাজ্য এবং
[c] স্বাধীন দেশীয় রাজ্য।
@Realhistorybd
#Realhistorybd
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: