ycliper

Популярное

Музыка Кино и Анимация Автомобили Животные Спорт Путешествия Игры Юмор

Интересные видео

2025 Сериалы Трейлеры Новости Как сделать Видеоуроки Diy своими руками

Топ запросов

смотреть а4 schoolboy runaway турецкий сериал смотреть мультфильмы эдисон
Скачать

সাধারন আপেক্ষিকতা তত্ত্ব || General Theory of Relativity || Gravitational Lensing|| Bending of Light

gyan vandar

gyanvandarmanoj

সাধারন আপেক্ষিকতা তত্ত্ব

general theory of relativity

special theory of relativity

gravitational lening

bending of light

general theory of relativity explained

general theory of relativity in bangla

general theory of relativity in bengali

e = mc2

e=mc2

general relativity

theory of relativity

albert einstein

theory of relativity simplified

how general relativity works

gravitational lensing

dark matter

gravitational lens

space time

Автор: Gyan Vandar

Загружено: 2022-01-09

Просмотров: 2618

Описание: Hello friends, welcome to gyan vandar bangla (benglai) youtube channel. In today’s video you will learn about Einstein General Theory of Relativity. After the publication of special theory of relativity Einstein started thinking about the application of his theory in gravitation. From this theory we got many concepts like gravitational lensing, bending of light. In this video you will understand general theory of relativity explained in bangla.
You can watch also:
Special Theory of Relativity:    • বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব ||Special Theory o...  
Theory of Black Hole:    • ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য || Un...  
How is Time Travel Possible? :    • টাইম মেশিন| Time Travel in Bengali || Time...  
How Newton discovered gravity:    • HOW GRAVITY WAS DISCOVERED || আপেলের গল্পট...  

নমস্কার বন্ধুরা। জ্ঞান ভাণ্ডারের আরেকটি নতুন পর্বে আপনাকে স্বাগত জানাই। 1905 সালে আইনস্টাইন যখন Special Theory of Relativity প্রকাশ করেন তখন তার এই নতুন তত্ত্ব বিজ্ঞানীদের মধ্যে তেমন কোন সাড়া ফেলেনি। আইনস্টাইন তখন প্যাটেন্ট অফিসের সামান্য কেরানি আর তার এই তত্ত্ব বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার আইজেক নিউটনের তত্ত্বের বিরোধিতা করছিল। তাছাড়া এই তত্ত্ব এমন কিছু কথা বলছিল যা আমাদের বাস্তব ধারনার বিরুদ্ধে। কিন্তু তখন আইনস্টাইন কি করছিলেন? উনি কিন্তু তখনও সম্পূর্ণ ভাবে খুশি নন, কারন তার এই তত্ত্ব কেবলমাত্র সমবেগে চলমান নির্দেশ তন্ত্র অর্থাৎ Inerrtial Frame of Reference এর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। কিন্তু যেখানে মহাকর্ষ বল কাজ করছে বা কোন Frame of Reference এর ত্বরণ আছে সেখানে এই তত্ত্ব প্রযোজ্য নয়। তাই আইনস্টাইনের মাথায় তখন একটাই চিন্তা যে মহাকর্ষ তত্ত্বকে তার এই নতুন আপেক্ষিকতা তত্ত্ব কিভাবে ব্যাখ্যা করবে।
এমন অবস্থায় একদিন আইনস্টাইন লক্ষ করলেন যে একটা বড় বিল্ডিঙে এখন লোক সিঁড়ি দিয়ে ওঠে জানালা পরিস্কার করছে। তখন তার মনে হয় যে যদি এই লোকটা কোনভাবে পড়ে যায় তাহলে কি হবে? উত্তর সহজ, হয় হাত পা ভাঙবে নয়ত মরেও যেতে পারে। আইনস্টাইনের মাথায় অবশ্য অন্য চিন্তা। তিনি মাটিতে পড়ে যাবার আগের অবস্থা অর্থাৎ লোকটা যখন নীচে নামছে সেই সময়ে তার ওজনের অনুভুতি কেমন হবে সেই কথা ভাবছিলেন। আমরা যখন মাটিতে দাড়িয়ে থাকি তখন আমাদের ওজন মাটির ওপর পড়ে, আর মাটিও আমাদের ওপর সমপরিমান প্রতিক্রিয়া বল দ্যায় যা থেকে আমাদের ওজনের অনুভুতি আসে। আবার লোকটি যখন ৯.৮ মি/সে২ ত্বরণ নিয়ে নীচে নামছে তখন হেহেতু সে মাটি স্পর্শ করে নেই তাই সেই সময়ের জন্যে তার ওপর কোন প্রতিক্রিয়া বল কাজ করছে না। তাই তখন লোকটির নিজেকে ভারশুন্য বা weightless মনে হবে। আবার কোন লোক যদি মহাশুন্যে ভাসমান অবস্থায় থাকে সেখানেও তার নিজেকে ভারশুন্য মনে হবে। অর্থাৎ gravity এর দিক থেকে বিচার করলে আমাদের কাছে মহাশুন্য যেখানে কোন মহাকর্ষ বল নেই আর অবাধে পতন একই ব্যাপার। দুখেত্রেই আমাদের নিজেদেরকে ভারহিন মনে হবে। এবার আইনস্টাইন আরেকটি কাল্পনিক পরীক্ষা করলেন। যদি আমরা একটা লোককে একটা ঘরের মধ্যে রাখি যেখান থেকে বাইরের কিছুই দেখা যাবে না এবং তাকে একটি weight machin এর ওপর দাড় করিয়ে দিই , তাহলে সে তার নিজের ওজন দেখতে পাবে। এক্ষেত্রে লোকটির ওপর ওজন যন্ত্রের প্রতিক্রিয়া বল হচ্ছে লোকটির ওজন। এবার মহাশুন্যে একটি spaceship যদি ৯.৮ মি/সে২ ত্বরণ নিয়ে চলতে থাকে আর সেখানেও ওই লোকটি ওজন মাপার যন্ত্রের ওপর দাড়িয়ে থাকে তাহলেও কিন্তু লোকটি একই ওজন দেখতে পাবে , যেহেতু এখানেও ওজন যন্ত্র দ্বারা লোকটির ওপর প্রজুক্ত বল = লোকটির ভর × ত্বরণ। বিজ্ঞানে এটিকেই বলা হয় principle of equivalence.মহাকর্ষের সাথে সম্পর্ক যুক্ত যেকোনো বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা পৃথিবীতে করলে যা ফল পাবো সেই একই ফল পাবো একটা স্পেস শিপ যা ৯.৮ মি/সে২ ত্বরণ নিয়ে চলছে । এবার আইনস্টাইন ভাবলেন যে যদি ওই স্পেস শিপের কোন একটি ছিদ্র থেকে অনুভুমিক ভাবে আলো প্রবেশ করে তাহলে যেহেতু স্পেস শিপটি ওপর দিকে ত্বরণ নিয়ে যাচ্ছে তাহলে নিশ্চয় আলোর পথটি হবে বাঁকা। খুব নিখুত ভাবে পরীক্ষা করলে আমরা এই বাঁকা পথটি দেখতে পাবো। তাহলে principle of equivalence অনুযায়ী পৃথিবীতে বা যেকোনো মহাকর্ষ ক্ষেত্রে আলো এরকম বাঁকা পথে যাবে।



Disclaimer – This video is for educational purpose only. Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favour of fair use.


Facebook page: www.facebook.com/manojgyanvandar
Instagram:   / manojgyanvandar  
Telegram channel: t.me/gyanvandar
Twitter:   / manojgyanvandar  

Не удается загрузить Youtube-плеер. Проверьте блокировку Youtube в вашей сети.
Повторяем попытку...
সাধারন আপেক্ষিকতা তত্ত্ব || General Theory of Relativity || Gravitational Lensing|| Bending of Light

Поделиться в:

Доступные форматы для скачивания:

Скачать видео

  • Информация по загрузке:

Скачать аудио

Похожие видео

© 2025 ycliper. Все права защищены.



  • Контакты
  • О нас
  • Политика конфиденциальности



Контакты для правообладателей: [email protected]