Top 10 MANGOES of Bangladesh 2025 | দেশ সেরা ১০ আম
Автор: InfoPool BD
Загружено: 2023-04-22
Просмотров: 55312
Описание:
#rajshahi mango #mango of #bangladesh #আম #আলফানসো
#সেরা ১০ #জাতের আম #দেশের সেরা আম
#আমের #জাত #mango #varieties
#top 10 varieties of mango #agro #news #bangla #রাজশাহীর আম
#miyazaki mango in bangladesh
bangladesh mango #price
#japanese mango #cutting
miyazaki mango #firm
In this video we will learn about:
rajshahi mango
mango of bangladesh
আম
আলফানসো
সেরা ১০ জাতের আম
দেশের সেরা আম
আমের জাত
mango varieties
top 10 varieties of mango
agro news bangla
agro news
agro news bd
mango of bangladesh
রাজশাহীর আম
miyazaki mango in bangladesh
bangladesh mango price
japanese mango cutting
miyazaki mango firm
miyazaki mango
Fair use Disclaimer: This channel may use some copyrighted materials without specific authorisation of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favour of fair use.
গোপালভোগ:
মৌসুমের শুরুতেই মধুমাসের বার্তা নিয়ে আসে গোপালভোগ। জুন মাসের শুরু থেকে বাজারে সহজলভ্য হয় এই আম।
লোকমুখে প্রচলিত আছে, ‘হাসির রাজা গোপাল ভাঁড় আর রসের রাজা গোপালভোগ’।
এই আমের আকার গোলাকার এবং ১ কেজিতে ৪ থেকে ৭টা আম ধরে। আম চেনার সহজ উপায় হল গায়ে গুটি গুটি দাগ থাকে। অতুলনীয় মিষ্টি-স্বাদ-গন্ধযুক্ত এই আমের খোসা একটু মোটা হয় এবং আঁটি হয় পাতলা।
রানিপছন্দ:
গোপালভোগের সব্যসাচী আম রানিপছন্দ।
বয়বৃদ্ধ আম চাষীদের মুখে শোনা যায়, ‘কাশিমবাজারের রানীর পছন্দে এই আম উৎপাদনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল বলে এই আমের নাম রাখা হয় রানিপছন্দ।’
আকারে ছোট ও গোলাকার এবং কেজিতে ৬ থেকে ৭টা হয়।
আমটি সহজে চেনার উপায় হচ্ছে, এর সম্মুখের কাঁধ অনেক বেশি স্ফীত। ফলটির বোঁটা শক্ত, খোসা পাতলা, আঁশ নেই, ত্বক মসৃণ।
আধা পাকা আমকে চাঁপাইনবানগঞ্জের স্থানীয় ভাষায় বলা হয় ‘ডাক্কর’। সেই সময়ে রানিপছন্দ আমের রং হয় হালকা সবুজ। আর পাকলে হলুদ রং ধারণ করে।
আম্রপালি:
জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহেই আম্রপালি সহজলভ্য হয়ে ওঠে।
১৯৭১ সালে এই হাইব্রিড জাতটি উদ্ভাবন করা হয়। ভারতীয় কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী ড. পিযুষ কান্তি মজুমদার 'দশেরী' এবং 'নিলম' জাতের দুটি আমের সঙ্করায়নের মাধ্যমে নতুন এ জাত উদ্ভাবন করেন।
আর তা বাংলাদেশে আসে ১৯৮৪ সালে।
প্রাচীন ভারতের বৈশালীর বিখ্যাত নৃত্যশিল্পী ও নগরবধূ আম্রপালীর নামানুসারে এই আমের নামকরণ করেন এর উদ্ভাবকরা।
আকারে ছোট হলেও মিষ্টতায় সবার সেরা এই আম্রপালি। ৬ থেকে ৮টায় ১ কেজি হয়। খোসা মসৃণ বা তেলতেলে। এই আম কড়া মিষ্টি।
খিরসাপাত:
বাংলাদেশের একমাত্র ‘জি আই’ সনদপ্রাপ্ত আম চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম।
এই আম বাজারে হিমসাগর নামে চালানো হয়। যদিও হিমসাগর মূলত ভারতেই বেশি হয়। বাংলাদেশে উৎপাদিত মোট আমের ৩ ভাগের ১ ভাগ আমই হচ্ছে এই খিরসাপাত আম।
জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে বাজারে নামে। ৩ থেকে ৫টি আমে ১ কেজি হয়।
বোঁটা বেশ মোটা এবং শক্ত। ত্বক মসৃণ, পাকলে বোঁটার আশপাশে হলুদ রং ধারণ করে।
ফলটি সুগন্ধযুক্ত, রসালো ও অত্যন্ত মিষ্টি স্বাদের। মিষ্টি সুগন্ধ ও স্বাদের জন্য জনপ্রিয়তার দিক থেকে এ আমের স্থান শীর্ষে।
ল্যাংড়া:
বাংলাদেশের সেরা তিন আমের একটি এই ল্যাংড়া আম। এর ভারতীয় নাম বানারসী আম।
কথিত আছে, এক খোঁড়া ফকিরের আশপাশে এই আমের গাছের দেখা পাওয়া গেছিল বলে এই ফলের নাম এমন।
জুনের মধ্যভাগ থেকে পাওয়া যায়। ৪ থেকে ৫টাতেই ১ কেজি হয়ে যায়।
আম চেনা খুবই সহজ। এর একটা নাক হয়। বোঁটা চিকন আর আঁটি পাতলা। চোকলাও পাতলা হয়। আর পরিণত আমের গায়ে পাউডারের মতো গুঁড়া থাকে।
হাড়িভাঙা:
জুনের শেষ সপ্তাহেই বাজারে আসে।
রংপুর, দিনাজপুরে ব্যাপকভাবে এই আম চাষ হয়। আমের নামকরণে পেছনেও আছে লোকজ গল্প।
নফল উদ্দীন নামে এক বৃক্ষপ্রেমিক মাটির হাঁড়ি ব্যবহার করে গাছে পানি দিতেন। একদিন কে বা কারা হাঁড়িটি ভেঙে ফেলায় ওই গাছের নাম হয়ে যায় হাঁড়িভাঙা আমের গাছ।
আমের উপরদিক চওড়া আর নিচের দিক চিকন। ৩টা আমেই ১ কেজি হয়ে যায়। শাস অনেক কম, আঁশ নেই।
লক্ষণভোগ:
লখনা আম নামেও পরিচিত। জুন মাসের শেষ দিকে পরিপক্ব হয়।
আম দেখতে অনেক আকর্ষণীয় এবং বর্ণীল। সহজেই চেনা যায়। তবে মিষ্টতা কম বলে এই আমকে অনেকে ‘ডায়াবেটিস আম’ বলে থাকেন।
১ কেজিতে গড়ে ৪টা আম পাওয়া যায়। খোসা কিছুটা মোটা হলেও আঁটি পাতলা।
ফজলি:
আরেক নাম ফকিরভোগ!
ফজলি বিবি নামে এক বৃদ্ধার বাড়ির আঙ্গিনা থেকে এই আম সংগৃহীত হয় এবং এর নামকরণ তিনি নিজেই করেন- আম নিয়ে চাষীদের মাঝে এমন গল্পই প্রচলিত।
বাংলাদেশে সাধারণত দুই ধরনের ফজলি দেখা যায়। নাক ফজলি আর সুরমা ফজলি।
বারি-৪:
শেষ সময়ে বেশ চড়া দামে বাজারে হাজির হয় এই সোনালি আম। জুলাইয়ের শেষ দিকে আসে।
বাংলাদেশ কৃষি গবেষকদের গবেষণার ফসল এই আম। সোনালি বা হলুদ রংয়ের এই আম যে কেউ এক দেখাতেই চিনে ফেলতে পারবে এর রংয়ের জন্য।
২টি বা অনেক সময় একটাতেও ১ কেজি হয়। কাঁচা থাকলে সবুজ, পাকলে হলুদ এই আম আঁশহীন। আঁটিও ছোট আর পাতলা।
আশ্বিনা:
আমের মৌসুম শেষ হয় এই আম দিয়ে। একেবারে শেষ সময়ে আসা এই আমের চাহিদা থাকে তুঙ্গে।
নিচের দিক সরু আকৃতির। মজার ব্যাপার হল আমটি পাকা আবস্থায় কাঁচার মতো দেখা যায়।
ফজলির মতো এই আমও আকৃতিতে বড় হয় এবং ২ থেকে ৪টাতে ১ কেজি হয়।
আশ্বিনা আমের খোসা মাঝারি মোটা এবং শাঁস সাধারণত হলুদ ও হলুদাভাব কমলা। এই আম অগাস্ট মাস পর্যন্ত পাওয়া যায়।
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: