এনসিপি নেত্রী ডাঃ তাসনিম জারা হাসনাত সারজিস নাহিদ আসিফ ও মাহফুজের চানকপাল এই আবু সাইদ মুগ্ধর জন্য
Автор: Folk Studio
Загружено: 2025-06-28
Просмотров: 5965
Описание:
হেভিওয়েটদের বিরুদ্ধেই লড়তে হবে এনসিপিকে
তারিকুল ইসলাম তারিকুল ইসলাম
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এনসিপির (জাতীয় নাগরিক পার্টি) শীর্ষ নেতাদের কঠিন লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে হবে। কারণ তাদের নির্বাচনি আসনগুলোতে বিএনপির অনেক হেভিওয়েট প্রার্থীদের নাম শোনা যাচ্ছে। আবার জামায়াতে ইসলামীও শক্ত প্রার্থীর মনোনয়ন এক রকম চূড়ান্ত করে ফেলেছে। সেক্ষেত্রে গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া এনসিপির শীর্ষ নেতাদের নির্বাচনে জিতে আসা নিয়ে কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে। বিশেষ করে ভোটের মাঠে গণ-অভ্যুত্থানের আবেগ ও সমর্থনের ঝড় তুলতে ব্যর্থ হলে ফলাফলে বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটতে পারে। নবসৃষ্ট এনসিপির বিভিন্ন দিক বিচার-বিশ্লেষণ করে যুগান্তরের কাছে এমন মন্তব্য করেন কয়েকজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক।
জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি হলে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ভোট হতে পারে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এ ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনি মাঠ গোছাতে তৎপর রাজনৈতিক দলগুলো। শুধু তাই নয়, দলগুলোর শীর্ষ নেতারা কে কোন আসন থেকে লড়বেন সেটিও প্রায় নির্ধারণ করে ফেলেছেন। নির্বাচনি প্রচারণাও শুরু করেছেন। তবে অনেকের আগ্রহ গণ-অভ্যুত্থানে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের নতুন দল এনসিপিকে নিয়ে। দলটির নেতারাও ইতোমধ্যে নিজ এলাকায় জোরেশোরে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সূত্রমতে, এনসিপির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন নাহিদ ইসলাম, আখতার হোসেন, সামান্তা শারমিন, আরিফুল ইসলাম আদীব, সারোয়ার তুষার, ডা. তাসনিম জারা, সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ, নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ও আবদুল হান্নান মাসউদ। তবে এসব গুরুত্বপূর্ণ নেতাকে লড়তে হবে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর হেভিওয়েট প্রার্থীদের বিপক্ষে। বিশেষ করে এনসিপির শীর্ষ দশ নেতার আসনে বিএনপি থেকে সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান, কেন্দ্রীয় নেতা এমএ কাইয়ুম, সাবেক এমপি প্রয়াত রহিম উদ্দিন ভরসার ছেলে মোহাম্মদ এমদাদুল হক ভরসা, সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকারের ছেলে ব্যারিস্টার মুহম্মদ নওশাদ জমির, তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহদী আমিনের মতো ব্যাপক জনপ্রিয় প্রার্থীরা রয়েছেন। আরও রয়েছেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় প্রভাবশালী নেতারাও। এ অবস্থায় এনসিপির নেতারা নিজ আসনে সাধারণ ভোটারদের কীভাবে-কতটুকু মন জয় করতে পারবেন, তার ওপর নির্ভর করবে ভোটের ফলাফল। অবশ্য এ বিষয়ে ভোটের আগে মাঠের সত্যিকার অবস্থা জানতে ভোটার ও উৎসুক জনতাকে নির্বাচনি প্রচারণা পর্যন্ত তো অপেক্ষা করতেই হবে।
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ঢাকা-১১ আসনে (ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড ২১, ২২, ২৩, ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১ ও ৪২) নির্বাচন করতে পারেন।
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্বাচনি আসন রংপুর-৪ (পীরগাছা ও কাউনিয়া)। তিনি ইতোমধ্যে নিজ নির্বাচনি এলাকায় সময় দিচ্ছেন।
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ভোলা-১ আসনে (সদর) নির্বাচন করতে পারেন। যদিও তার প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে দল থেকে এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব ঢাকা-১৪ আসনের (ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড ৭, ৮, ৯, ১০, ১১ ও ১২ এবং সাভার উপজেলার কাউনিয়া ইউনিয়ন) সম্ভাব্য প্রার্থী।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার নরসিংদী-২ আসনের (পলাশ ও সদর উপজেলার আমদিয়া, পাঁচদোনা ও মেহেরপাগা ইউনিয়ন) সম্ভাব্য প্রার্থী। এ আসনে বিএনপির প্রার্থী দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। তুমুল জনপ্রিয় এ বর্ষীয়ান নেতা সাবেক এমপি ও মন্ত্রী ছিলেন।
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা ঢাকা-১৭ আসনে (ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড ১৫, ১৮, ১৯, ২০ এবং ক্যান্টনমেন্ট এলাকা) নির্বাচন করতে পারেন। আসনটি রাজধানীর গুলশান-বনানী-ক্যান্টনমেন্ট এলাকা হিসাবে পরিচিত। ঢাকার আসনের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এ আসনে বিএনপিরও বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থী রয়েছেন। এ আসনে গত ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন জাতীয় পার্টি-বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থ।
এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম পঞ্চগড়-১ আসনের (সদর, তেঁতুলিয়া ও আটোয়ারী) সম্ভাব্য প্রার্থী। তিনি নিজ এলাকায় অনেক আগে থেকে কাজ করছেন। আসনটি মূলত বিএনপির ঘাঁটি হিসাবে পরিচিত। এ আসনে সারজিসকে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বীর মুখোমুখি হতেই হবে। এখানে বিএনপির প্রার্থী ব্যারিস্টার মুহম্মদ নওশাদ জমির। তিনি সাবেক মন্ত্রী, স্পিকার ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকারের ছেলে।
এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ আসনে (দেবিদ্বার) নির্বাচন করতে পারেন। ধারণা করা হচ্ছে এ আসনটিতে বিএনপি-এনসিপি এবং জামায়াতের মধ্যে ত্রিমুখী ভোটের লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু আসনটিতে অনেকটা ধূমকেতুর মতো সামনে এসেছেন জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া হাসনাত আবদুল্লাহ। তরুণ প্রজন্মের বড় একটি অংশ এখন তার অনুসারী। ৫ আগস্টের পর তিনি এলাকায় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে একটা সেতুবন্ধ তৈরি করেছেন।
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী চাঁদপুর-৫ আসনে (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি) নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, আমরা এখন বিচার এবং সংস্কারটা নিয়ে ফোকাসে আছি। যখনই বিষয়গুলোর ফয়সালা হবে তখন আমরা ওটাতে (নির্বাচনে) যাব।
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ নোয়াখালী-৬ আসনে (হাতিয়া) সম্ভাব্য প্রার্থী। বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে শীর্ষে আছেন এক সময়ের জনপ্রিয় সংসদ-সদস্য প্রকৌশলী ফজলুল হক আজিম। তিনি ১৯৯৬ সালে বিএনপির প্রার্থী হিসাবে সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হন।
এনসিপি নেত্রী ডাঃ তাসনিম জারা হাসনাত সারজিস নাহিদ আসিফ ও মাহফুজের চানকপাল এই আবু সাইদ মুগ্ধর জন্য
এনসিপি নেত্রী আখতার হোসেন বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সৌজন্যে সাক্ষাৎ করলেন #dryunus #viral
Повторяем попытку...

Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: