কিশোরগঞ্জের ভৈরবে নিষিদ্ধ কারেন্ট জালের অবাধ ব্যবহার
Автор: Polly Sokty TV
Загружено: 2020-07-23
Просмотров: 137
Описание:
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে নিষিদ্ধ কারেন্ট জালের অবাধ ব্যবহার
পল্লী শক্তি ডেস্কঃ
ভৈরবে নিষিদ্ধ কারেন্ট জালের অবাধ ব্যবহার
মেঘনা নদীসহ নদ নালা হাল বিলে নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল দিয়ে অবাধে ধরা হচ্ছে বিভিন্ন জাতের ছোট ছোট মাছ। উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মুক্ত জলাশয়, খাল-বিল, নদী-নালা মৎস্য সম্পদে ভরপুর ছিল। কিন্তু কারেন্ট জালের অবাধ ব্যবহারের ফলে দিন দিন মুক্ত জলাশয়, খাল-বিল, নদী-নালা মৎস্যশূন্য হয়ে পড়ছে।
এখন সর্বত্র যেন মাছের আকাল। অতি ক্ষুদ্র ফাঁসের এ জালের ফাঁদ দিয়ে মৎস্য প্রজাতির কোনো পোনাই রক্ষা পাচ্ছে না। দিনের পর দিন এ নিষিদ্ধ জাল দিয়ে অসাধু জেলেরা ছোট ছোট মাছ ধরছে অবলিলায়।
ভৈরব অঞ্চল বিভিন্ন মৎস প্রজননের অন্যতম কেন্দ্র। তাই ডিমওয়ালা ইলিশ ও জাটকার পাশাপাশি পাঙ্গাস, ট্যাংরা, মাগুর, ভেটকি, কাইন, বাইলা, চেনা, পোয়া, চিনা, ঢেলা ছাড়াও রয়েছে হরেক প্রজাতির মাছ। মৎস্য আইন অমান্য করে অবৈধভাবে নির্বিচারে কারেন্ট জাল ব্যবহার করে বিভিন্ন জাতের ডিমওয়ালা মাছ নিধন চলছে।
মৎস্য আইনে কারেন্ট জাল, বাধাজাল, চটজালসহ ছোট ভাসের জাল ব্যবহার করে পোনা ও ডিমওয়ালা মাছ নিধন নিষিদ্ধ থাকলেও আইনকে তোয়াক্কা না করে পোনা মাছসহ ডিমওয়ালা মাছ নিধনের মহোৎসব চলছে এ এলাকায়। অসাধু মৎস্যজীবীরা এসব পোনা ও ডিমওয়ালা মাছ উপজেলার বিভিন্ন বাজারে অবাধে বিক্রি করছে। ফলে দিন দিন মাছের উৎপাদন অশঙ্কাজনকভাবে হ্রাস পাচ্ছে।
২০০৫ সালে মৎস্য সংরক্ষণ আইনে আদালত কারেন্ট জাল উৎপাদন, বিক্রি ও ব্যবহার সম্পূর্ণ অবৈধ ঘোষণা করেন। অথচ ভৈরবে এর ব্যবহার হচ্ছে প্রকাশ্যে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন জেলে পল্লী শক্তি বার্তা নিউজকে জানান, এক পাউন্ড কারেন্ট জাল মাত্র ৮শ থেকে ১ হাজার টাকায় পাওয়া যায়। অথচ সুতার জালের দাম তার দ্বিগুণ। এজন্য কারেন্টজাল দিয়েই আমরা মাছ ধরি। তাছাড়া হাত বাড়ালেই পাওয়া যায় কারেন্ট জাল।
জানাযায় প্রতি বছরই কারেন্ট জাল ব্যবহার বন্ধে আমরা দাবি জানিয়ে আসছি। কিন্তু জেলেরা দাম কম ও হাতের নাগালে পায় বলেই এই কারেন্ট জালের ব্যাবহার বন্ধ হচ্ছে না।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: