রুহানি আমল। আল্লাহর নামের রুহানি আমল। রুহানি শক্তি বৃদ্ধির খাছ আমল
Автор: Jinn Treatment Media
Загружено: 2022-12-14
Просмотров: 37397
Описание:
রুহানি আমল। আল্লাহর নামের রুহানি আমল। রুহানি শক্তি বৃদ্ধির খাছ আমল
রুহানি শক্তি বৃদ্ধির আমল ও দোয়া,
রুহানি শক্তি বাড়ানোর বমল ও উপায়,
রুহানি শক্তি হাসিল করার আমল
রুহানি শক্তি বৃদ্ধি আমল,
রুহানি শক্তি মানপ কি,
রুহানি শক্তি ূোয়া,রুহানি শজ্তি আমল,
ruhani soktir amol dua
ruhani soktir amol
ruhani sokti baranor amol
ruhani sokti hasul korar amol
মোরাকাবা,,,, ২য় ক্লাস।
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম।
মানুষের মাঝে একটি গায়েবি জিনিষ আছে খুবই শক্তিশালী আর তা হলো " খেয়াল " বা খেয়ার করার অভ্যাস,,,এটাকে অন্তর দৃস্টিও বলা হয়। যার খেয়াল করার অভ্যাস যত শক্তিশালী সে তত বেশী আধ্যাতিক জগতে অগ্রসর, সে তত বড় জ্ঞানী।
অন্তর /হৃদয় হলো ' লতিফায়ে ক্বালব '।
অন্তর হলো আমাদের হৃদপিন্ডের ভিতরে অতিক্ষুদ্রতম একটি অংশ যাহা খালি চোখে দেখা যায় না, ইহার কোন আকার নেই, রং নেই, স্বাদ গন্ধ কিছুই নেই।
তরিকতে ইহাকে " ছফিদায়ে ক্বালব " বলে।
এই ক্বালব দ্বারাই সাধকগন আসমান জমিন আরশ কুরসি লৌহ কলম বিচরন ( ছায়ের শুলুক) বিচরণ করে থাকেন।
ক্বালব হলো আলমে আমরে (নুর জগত) আল্লাহর নূরের তৈয়ারী একটি আলাদা সত্তা। এই ক্বালব মানুষের অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং মহাশক্তিশালী একটি আত্মা।
মানুষের চাল চলন বিদ্যা বুদ্ধি, চিন্তা চেতনা, বুঝ হুশ, ধ্যান সাধনা, স্বভাব চরিত্র ইত্যাদি সবই যা যা মানুষের আছে তা সংগ্রহ ও মানবের মাঝে বিতরণের তারই দায়ীত্ব, ইহাই এক মাত্র যন্ত্র বা এপস ( আত্মা)। মানুষের যাবতীয় গুণাগুন যাহা আল্লাহর মাধ্যমে মানুষ পেয়ে থাকে এই ক্বালব এর মাধ্যমে।
এই ক্বালবের কথাটি কোরআনে ১৫০ বারেরও উপরে আসিয়াছে।
মানুষ তখনই বিবেক বুদ্ধিহীন, মূর্খ হয় যখন তার ক্বালব অন্ধ হয় বা মরা অবস্থায় থাকে।
ক্বলব অন্ধ হওয়ার কারণ হলো রিপুতে আক্রান্ত হয়ে যখন দুনিয়াতে পাপাচারের লিপ্ত থাকে তখন ক্বালব মরে যায় বা অন্ধকার হয়ে যায় - যাহাকে আল্লাহপাক সূরা হজ্জের আয়াত ৪৬ এতে বলেছেন, " চোখ ঠিক আছে অন্তর গুলি অন্ধ। ঐ কারনেই লোকটিকে আল্লাহপাক কানা অন্ধ বলেছেন।
আজকের ক্লাসে আলোচনার বিষয় ছিল " মোরাকাবা,,,,,,
এটি ক্বলবের সাথে জড়িত বলে ক্বলবের বিষয়ে কিছু কথা করা হলো।। ভিডিওতে কিছু গ্যাপ থাকলে তা এখানে বুঝার চেষ্টা করছি,,,,💚
মোরাকাবা কি এবং ইহা কিভাবে করতে হয়?
কিভাবে ধ্যান করে একটি বস্তুকে খোজে বের করা যায় বা তাকে আপনার মাঝে হাজির করা যায় তাহাই মোরাকাবা।
আল্লাহপাকও ঘোষনা দিয়েছেন স্বীকৃতি দিয়েছেন যে, পবিত্র অন্তর ( পয়গম্বরদের ক্বালব) দিয়া যাহা দেখিল তাহা সত্য। সূরা নজম, আয়াত -১১।
মোরাকাবার নিয়ম বা কিছু হেকমত নিচে বলার চেষ্টা করছি ওকে,,,,
🧘♂️🧘♂️🧘♂️🧘♂️🧘♂️🧘♂️🧘♂️🧘♂️🧘♂️🧘♂️🧘♂️🧘♂️
দুই চক্ষু বন্ধ করে আপনি যখন কোন বস্তু বা বিষয়কে ধ্যান বা কল্পনা করেন তখন কিন্তু নিয়ম হলো, আপনার দেহ আপনার সাথে থাকবে না। দেহের অস্তিত্ব একেবারেই হাওয়ার মিশিয়ে দিয়ে গায়েব হয়ে শুধু " মন' টাকে " ( অন্তর ও তার চক্ষু) পরিচালিত করতে হবে - আপনি থাকবেন সম্পূর্ণ গায়েব।
অন্তরে গতি কিন্তু আলোর গতির চেয়ে ১০ গুন বেশী ( সোবহান আল্লাহ), আর এই গতিতেই চলার সময়ও আশে পাশে যা যা আছে, সে ( অন্তর) তা সব কিছুই স্পষ্ট দেখতে ও বুঝতে পায় এবং পারে,,,,
তিনটি বিষয়ের সমন্বয়ে জ্ঞান আহরণ হয়।
এলেম, আলেম ও মালুম।
যিনি বুজবেন সেই ব্যাক্তি হলো আলেম।
যে বিষয়টা বুজবেন তা এলেম।
যা (অনুভুতি) দ্বারা বুজবেন তা হলো মালুম।
মোরাকাবায় এলেম আর আলেম থাকেনা, থাকে শুধু মালুম বা অনুভবের শক্তি।
শুদ্ধ মোরাকাবায় প্রয়োজন " জাগ্রত পরান " বা জেন্দা দেল, পরিচ্ছন্ন হৃদয় বা ক্বালব।
আর, অপরিচ্ছন্ন দেলের মোরাকাবা হয় কল্পনা যাহা দেখিল তা ঠিক-নাও হতে পারে কল্পনায় যা দেখিল।
গভীর মনোযোগ দিয়ে লক্ষ্য করুনঃ
" আপনি যখন কোন জিনিষ এই হৃদয় দিয়াই কল্পনা করেন তখন কল্পানুমান জিনিসটি বা বিষয়টির সব কিছুই সম্পূর্ণটাই কিন্তুু আপনার দেলের বিশাল রাজ্যে ভেসে উঠে, যা একমাত্র আপনিই দেখতে পান। যেমন ভিডিওতে বলেছি আপনি চোখ বন্ধ করে ভাবতেছেন যে আপনি বাজারে যাচ্ছেন, দোকানে গেলেন, কিছু সদাই কিনলেন, এবং অন্য এক রাস্তা দিয়ে বাড়ি ফিরলেন।।
এখন আপনি আমায় বলুন,
প্রশ্নঃ যায়নামাজে বসে যখন এসব ভাবলেন " সেই মুহুর্তে আপনি (মন) কোথায়?
আপনি জায়নামাজে বসে ভাবার সময় আপনার দেহকে ভুলেই গেছেন, শুধু কল্পনার রাজ্যে ছিলেন।
( মানুষের স্বপ্ন দেখার পদ্ধতিও কিন্তু অনুরূপ।)
উত্তর হলোঃ অবশ্য অবশ্যই আপনার অস্তিত্ব দেহ আপনার কাছেই তখন গায়েব থাকে। আপনি কল্পনায় বিরাজ করছিলেন।
আপনার থাকে শুধু মালুম পাওয়ার ছিল। Right?
বিশ্বাস না হয় এখনই কোন কিছু কল্পনা করে দেখুন।
আপনার বলতে আর কিছুই সাথে থাকবে না - থাকবে শুধু আপনার হৃদয়টা। যে হৃদয় দিয়ে খেয়াল বা কল্পনা করেন।
এটাই মোরাকাবার।
ধ্যান করার সময় নিজের অস্তিত্ব (দেহ)বিলিন করে তারপর ধ্যানে বসুন, তখন ধ্যান শুদ্ধ হবে।
তা হলে এখন থেকেই চেষ্টা করুন।।
সফল হলে একদিন দেখবেন " রুহ জগত নুরের জগত, লাহুত,জাবারুত, আলমে খালক ও মাটির নিচ তাহাতুছ ছারা " সবই আপনার দখলে ( বক্ষে) বা নখ দর্পনে।
আগে বাস্তবে নিজের অস্তিত্বকে বিলিন করুন আসমাউল হুসনার জিকির ও মোরাকাবা দ্বারা। তার পর হৃদয়কে বাহক বানিয়ে সত্যের দিকে ধাবিত হউন।
Повторяем попытку...
Доступные форматы для скачивания:
Скачать видео
-
Информация по загрузке: